ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২৪

জাতীয়

:- দেশে এক দলীয় শাসন চলছে–মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- দেশে এক দলীয় শাসন চলছে–মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম। বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম।, ক্ষমতাসীন শেখ হাসিনার অধীনে দেশে কার্যত একটি একদলীয় শাসন কায়েম হয়েছে। দেশের অর্থনীতি, মানুষের রুটি-রুজি ও জাতীয় স্বার্থ যখন বিপন্ন তখন গণ-আন্দোলনকে সর্বাত্মক গণ-অভ্যুত্থানে রূপ দিতে হবে। সেই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার, গণতন্ত্র ও নায় প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনে ‘ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার, গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আহ্বানে’ সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন। মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, শেখ হাসিনা দেশে একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। তার ধারণা ডান্ডা মেরে সকলকে ঠান্ডা করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু যত দিন ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না হয় তত দিন পর্যন্ত এই দেশের মুক্তিকামী মানুষকে দমিয়ে রাখা যাবে না। সরকারের বিরুদ্ধে নতুন আন্দোলনের ডাক দিয়ে তিনি আরও বলেন, অনেকেই ভাবছেন সব শেষ হয়ে গেছে। আইয়ুব খানের মহাসমারোহে উন্নয়নের এক দশক উদ্যাপন শেষ হওয়ার আগে তার পতন হয়েছিল। স্বৈরশাসনের অবসান যখন হয় মহাপরাক্রমশালী শাসকের মসনদও বালির বাঁধের মতো মুহূর্তে ভেসে যায়। দুঃখজনক হলেও স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে একসময় যাদের সহযোদ্ধা হিসেবে পেয়েছি, আজ স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দায়ে তাদেরই কারও বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সংগ্রাম করতে হচ্ছে। ৭ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন জনগণ মেনে নেয়নি। ভোট বর্জন করে তারা নীরব প্রতিবাদ করেছে উল্লেখ করে সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, এ দেশের মানুষ বারবার গণতন্ত্রের জন্য বুকের রক্ত দিয়েছে, লড়াই করেছে। এরশাদ স্বৈরাচার পতনের পর অদ্যাবধি দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। শাসকশ্রেণির রাজনৈতিক দলগুলো শহীদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে। উপরন্তু বর্তমান সরকার মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছে, তারা মানুষের ভাতের অধিকারও দিতে পারেনি। জনসভায় সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বলেন, বিদেশি ঋণনির্ভর মেগা প্রকল্প ও মেগা লুটপাট, বিপুল অর্থ পাচারের মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতি আজ চরম সংকটাপন্ন অবস্থায় পৌঁছেছে। বাজার নৈরাজ্যকে নীতিগত সুবিধা দিয়ে সরকার মানুষের মুখের অন্ন কেড়ে নিয়েছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করে একদলীয় শাসন কায়েম করতে গিয়ে দেশের জাতীয় স্বার্থ নিলামে তোলা হয়েছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী মানুষের সামনে গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশে ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, রুটি-রুজির অধিকার সংহত করা ভিন্ন অন্য কোনো বিকল্প নেই। জনসভায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে যোগ দেন। এ সময় সরকারবিরোধী নানা স্লোগান সংবলিত ব্যানার, ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড ছিল তাঁদের হাতে। সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে ও সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য সাইফুল ইসলাম সমীরের পরিচালনায় জনসভায় আরও বক্তব্য রাখেন সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ত্রিদিব সাহা, জেলা কমিটির সদস্য আসলাম খান, আবু তাহের বকুল, হযরত আলী, শংকর আচার্য্য, আব্দুল কুদ্দুস প্রমুখ।

জাতীয়

জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার পেলেন তিন কবি।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার পেলেন তিন কবি। ফিলিস্তিনে যুদ্ধ ও গণহত্যা বন্ধের আহ্বান জানানোর মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুই দিনব্যাপী জাতীয় কবিতা উৎসব। কোভিড মহামারীর সময় ২০২১ ও ২০২২ সালে জাতীয় কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত না হওয়ায় এবারের আসরে তিন বছরের পুরস্কার একসঙ্গে ঘোষণা করা হয়েছে। জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কারের জন্য তিন বছরের জন্য মনোনীতরা হলেন রুবী রহমান ২০২২, অসীম সাহা ২০২৩ এবং কাজল বন্দোপাধ্যায় ২০২৪। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে ৩৬ তম জাতীয় কবিতা উৎসবের সমাপনী দিনে এ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। ‘যুদ্ধ গণহত্যা সহে না কবিতা’ স্লোগানে গত বৃহস্পতিবার সকালে শুরু হয় ৩৬তম জাতীয় কবিতা উৎসব। উৎসবের শেষ দিনের শুরুতে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এরপর ছয় পর্বে সারাদিন চলে কবিতা ও ছড়া পাঠ, যেখানে প্রায় তিন শতাধিক কবি কবিতা পাঠ করেন। এতে অংশ নেন দেশ-বিদেশের কবিরাও। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছের সভাপতিত্বে কবিতার গান পর্বের মাধ্যমে উৎসব শেষ হয়। সেমিনারে ‘যুদ্ধ গণহত্যা সহে না কবিতা’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মুক্তিযোদ্ধা জাদুঘরের ট্রাস্ট্রি গবেষক মফিদুল হক। তিনি বলেন, গাজায় ইসরায়েলের অকল্পনীয় নিষ্ঠুরতা চলছে। পাশ্চাত্য-উদ্ভুত মঙ্গলময় বিশ্বের বয়ান ইসরায়েলের সহিংসতার মুখে শুধু নিশ্চুপই নয়, নানাভাবে জোগাচ্ছে অস্ত্র ও ইন্ধন। প্রতিদিনের নিষ্ঠুর বাস্তবতায় পশ্চিমা সমাজের স্বরূপ উন্মোচিত হচ্ছে। মানবিক মূল্যবোধের কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত রাষ্ট্রগুলোর দ্বিচারিতা ও অনৈতিকতার বিপরীতে পূর্ব থেকে ঘটছে নতুন জাগরণ। ইসরায়েল-পরিচালিত গণহত্যার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বাংলাদেশও ওই মামলায় অন্যতম রাষ্ট্রপক্ষ হিসেবে যোগ দিয়েছে। পাল্টে যাওয়া নতুন পৃথিবীর প্রত্যাশায় আমরা রইলাম। কবিতা মানুষে-মানুষে সংযোগের যে বাণীমন্ত্র বহন করে, নতুন মানবিক বিশ্ব প্রতিষ্ঠায় সেই কবিতাই আমাদের আশ্রয়। ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুন বলেন, ফিলিস্তিনে গণহত্যার কথাটা কেউ সোচ্চারভাবে বলছে না। পাশ্চাত্যও এখন গণহত্যাকে গণহত্যা বলছে না৷ তবে কবি-শিল্পী-সাহিত্যিকেরা হত্যা-গণহত্যার বিরুদ্ধে সবসময় সোচ্চার থেকেছেন। গণহত্যার স্মৃতিটা তারাই সবসময় উজ্জীবিত রাখেন। তিনি বলেন, কবিতা উৎসব আমাদের এখানে প্রতিরোধের একটি প্রতীক৷ আমরা চাই, এটা অক্ষুণ্ণ থাকুক৷ কারণ ভবিষ্যতে আমরা যে বাংলাদেশ দেখব বলে আশঙ্কা করছি, সেটি খুব শুভ নয়। এরই মধ্যে মিছিলে লোক কমে গেছে। আগের মতো সে রকম সোচ্চার কেউ নেই। নতুন কোনো জোয়ারও আমরা দেখিনি। হয়তো সেটা আমাদের ব্যর্থতা। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, কবিতা প্রতিরোধের শক্তিশালী হাতিয়ার হতে পারে। কবিদের প্রধান শত্রু মনে করেছে গণহত্যাকারীরা। কবিরা গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখেছেন। একাত্তরে সাংস্কৃতিক লড়াইয়েও কবি-কবিতা ছিল। একাত্তরে যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানকে গণহত্যায় মদদ দিয়েছিল। কিন্তু মার্কিন কবিরা গণহত্যার বিরুদ্ধে লিখেছেন। এই যুক্তরাষ্ট্র উপনিবেশ স্থাপন করতে গিয়ে ৫০০ বছরে ১৪ কোটি মানুষকে হত্যা করেছে। কবিরা এর বিরুদ্ধে লিখেছেন। সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে নাট্যজন রামেন্দু মজুমদার বলেন, “কবিতা, গান ও নাটকের মাধ্যমে আমরা হয়ত যুদ্ধ বন্ধ করতে পারব না। কিন্তু যুদ্ধের বিরুদ্ধে একটা সোচ্চার কণ্ঠ তো আমরা জারি রাখতেই পারি।” সেমিনারে আরো কথা বলেন, ভারতের কবি ও পশ্চিমবঙ্গ কবিতা অ্যাকাডেমির সভাপতি সুবোধ সরকার, নেপালের কবি বিধান আচার্য, ত্রিপুরার আগরতলা থেকে আগত কবি দিলীপ দাস, ইরানের কবি ও অধ্যাপক মাজিদ পুইয়ান। মাজিদ পুইয়ানের কথা বাংলায় অনুবাদ করে শোনান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি বিভাগের চেয়ারম্যান মো. বাহাউদ্দিন।

জাতীয়

লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবের ইসি মেম্বার নির্বাচিত হওয়ায় আনোয়ার শাহজাহানকে সংবর্ধনা প্রদান।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবের ইসি মেম্বার নির্বাচিত হওয়ায় আনোয়ার শাহজাহানকে সংবর্ধনা প্রদান। লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবের নির্বাচনে পুনরায় ইসি মেম্বার নির্বাচিত হওয়ায় আনোয়ার শাহজাহানকে সংবর্ধনা জানিয়েছে ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা ইউকে। গত ২৯ জানুয়ারি সোমবার পূর্ব লন্ডনের নিউ রোডস্থ একটি রেস্টুরেন্টে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উন্নয়ন সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট দেলওয়ার আহমদ শাহানের সভাপতিত্বে এবং জেনারেল সেক্রেটারি ইয়ামীম দিদারের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থার উপদেষ্টা আতাউর রহমান আঙ্গুর, আফজল হোসেন চৌধুরী, আবজল হোসেন, আব্দুল লতিফ নিজাম, আমিনুর রশিদ খান, ইকবাল আহমদ চৌধুরী, অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল সেক্রেটারি আব্দুল বাছির, ট্রেজারার শামীম আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক রেদওয়ান হোসেন রেজা, মেম্বারশিপ সেক্রেটারি জাকির হোসেন, ইসি মেম্বার মামুনুর রশিদ খান, রায়হান উদ্দিন, আজিজুর রহমান আজিজ প্রমুখ। আনোয়ার শাহজাহান লন্ডন থেকে প্রকাশিত স্বনামধন্য মাসিক ম্যাগাজিন লন্ডন বিচিত্রার সম্পাদক ছাড়াও অনলাইন নিউজ পোর্টাল আমাদের প্রতিদিনের সম্পাদক হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া তিনি এলভি২৪-এর জনপ্রিয় অনুষ্ঠান কমিউনিটি সংযোগের সঞ্চালক। গোলাপগঞ্জের প্রথম লিখিত ইতিহাসগ্রন্থ ‘গোলাপগঞ্জের ইতিহাস ও ঐতিহ্য’সহ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বেশ কয়েকটি গবেষণা গ্রন্থের লেখক তিনি। তাঁর গবেষণামূলক তিনটি বইয়ের ইংরেজি অনুবাদও প্রকাশিত হয়েছে। আনোয়ার শাহজাহান দীর্ঘ আট বছর ধরে ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা ইউকের প্রেস অ্যান্ড পাবলিকেশন সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

জাতীয়

বাসাবাড়িতে আর গ্যাস দেওয়া হবে না — গণপূর্তমন্রী।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- বাসাবাড়িতে আর গ্যাস দেওয়া হবে না — গণপূর্তমন্রী। গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী জানিয়েছেন, পাইপলাইনে বাসাবাড়িতে আর গ্যাস দেওয়া হবে না। গ্যাস যা পাওয়া যাবে তা শিল্পায়ন, সারকারখানা ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করা হবে। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলা পরিষদ মাঠে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান। মোকতাদির চৌধুরী গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ায় তাকে সংবর্ধনা দেয় বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগ। গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে কলকারখানা ছাড়া কোথাও গ্যাস দেওয়া হবে না। পাইপলাইনের গ্যাস আর সিলিন্ডারের গ্যাস ব্যবহার একই। পার্থক্য শুধু দামে। ঘরে-ঘরে গ্যাস আমরা দিয়ে দিয়েছি। সিলিন্ডার কিনেন এবং গ্যাস ব্যবহার করেন। ভবিষ্যতে আমরা যা গ্যাস পাব তা শিল্পায়ন ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করব। জিয়াউর রহমান ও এরশাদের শাসনামলে রেল প্রায় উঠিয়ে দেয়া হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা সরকার আসার পর সারাদেশে রেলের ব্যাপ্তি হয়েছে। আগে আমরা পড়তাম রেলপথ নেই কোন জেলায়। এটি আর এখন হবে না। সব জেলায় রেলপথ আছে। বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূইয়ার সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী এবং মন্ত্রীর স্ত্রী ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেজারার ফাহিমা খা।

Scroll to Top