জানুয়ারি ২৬, ২০২৪

জাতীয়

যেখানে দুর্নীতি সেখানেই ফেসবুক লাইভ করবেন। ব্যারিস্টার সুমন।

বিলেতের আয়না-ডেক্স :- যেখানে দুর্নীতি সেখানেই ফেসবুক লাইভ করবেন। ব্যারিস্টার সুমন। হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, যেখানে দুর্নীতি হবে সেখানেই ফেসবুক লাইভের মাধ্যমে প্রতিবাদ করবেন। রাস্তার উন্নয়ন কাজে যদি দুর্নীতি হয় তাহলে স্থানীয় এমপিকে বলবেন, রাস্তার উন্নয়ন কাজে কাটিং কাটিং চলতেছে। তাতে যদি কাজ না হয় তখন আমাকে জানাবেন। আমি নিজে প্রতিবাদ করব। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেলে মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার রত্না চা বাগান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিবাদী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ব্যারিস্টার সুমন আরও বলেন, আমার একার পক্ষে প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। সবাইকে একত্রিত হয়ে দুর্নীতিকে বিদায় করতে হবে। খেলা শেষে তিনি বলেন, আমি এমপি হয়েছি চুনারুঘাট ও মাধবপুরের মানুষের ভোটে। পাঁচ বছরের জন্য আমাকে নির্বাচিত করা হলেও আজীবন ফুটবলের জন্য আমি সারা দেশে কাজ করব। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ মোঈদ ফারুক, উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান রিংকু রঞ্জন দাস, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কিশোর রায় চৌধুরী মনি, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহাব উদ্দিন লেমন, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখরুল ইসলাম, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানা, খেলার পৃষ্ঠপোষক মাহবুব উদ্দিন সাচ্চু প্রমুখ। মাঠে হাজার হাজার দর্শক উপস্থিত থেকে মাহবুব উদ্দিন সাচ্চু ও ব্যারিস্টার সুমন একাডেমির মধ্যকার খেলাটি উপভোগ করেন। ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়।

জাতীয়

ব্রিটিশ রাজা চার্লস হাসপাতালে।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- ব্রিটিশ রাজা চার্লস হাসপাতালে। প্রস্টেটের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লসকে। রাজার বাসভবন বাকিংহাম প্যালেস শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে। প্রাসাদ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘শুক্রবার সকালে রাজাকে নির্ধারিত চিকিৎসার জন্য লন্ডনের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রাজা তাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাতে চান, যারা গত সপ্তাহে শুভকামনা পাঠিয়েছেন।’ এর আগে গত সপ্তাহে প্রাসাদ জানিয়েছিল, রাজা তৃতীয় চার্লস (৭৫) একটি বর্ধিত প্রস্টেটের জন্য একটি চিকিৎসা করাবেন। চার্লসকে শুক্রবার সকালে রানি ক্যামিলার সঙ্গে লন্ডন ক্লিনিক হাসপাতালে প্রবেশ করতে দেখা গেছে। তবে তাকে কতদিন হাসপাতালে থাকতে হবে সে সম্পর্কে প্রাসাদ কিছু জানায়নি। ব্রিটেনের রাজপরিবারের সদস্যরা সাধারণত অসুস্থতার বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করে না। তারা চিকিৎসাসংক্রান্ত বিষয়গুলোকে ব্যক্তিগত বিষয় হিসেবে বিবেচনা করে। রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে সিংহাসনে আরোহণ করেন রাজা তৃতীয় চার্লস।

জাতীয়

পদ্মশ্রী’ পদকে ভূষিত হলেন রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- পদ্মশ্রী’ পদকে ভূষিত হলেন রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। বরেণ্য রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে রবীন্দ্র সংগীতের ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক ‘পদ্মশ্রী’ পদকে ভূষিত করা হয়েছে। ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে বৃহস্পতিবার ২০২৪ সালের জন্য এই পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে একথা বলা হয়েছে। বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ২০১৬ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার-স্বাধীনতা দিবস পদকসহ অনেক পুরস্কার পেয়েছেন।  ‘পদ্মশ্রী’ পুরস্কার ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কারগুলোর মধ্যে একটি। ‘পদ্মবিভূষণ’, ‘পদ্মভূষণ’ এবং ‘পদ্মশ্রী’ নামে তিনটি বিভাগে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এই বছর ১৩২জন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে ‘পদ্ম’ সম্মাননার জন্য মনোনীত করেছেন। মার্চ বা এপ্রিলে রাষ্ট্রপতি ভবনে আনুষ্ঠানিক ভারতের রাষ্ট্রপতি এই পুরস্কার প্রদান করবেন। তালিকায় ৫ জনকে পদ্মবিভূষণ, ১৭ জনকে পদ্মভূষণ এবং ১১০ জনকে পদ্মশ্রী পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে ৩০ জন নারী ও ৮ জন বিদেশি এবং ৯ জন মরণোত্তর পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিও রয়েছেন। বন্যা ১৯৫৭ সালে বাংলাদেশের রংপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। চাচা আব্দুল আলীর কাছ থেকে তার প্রাথমিক গানের পাঠ গ্রহণ করেন, পরবর্তীতে এই সংগীত চর্চা সনজিদা খাতুন ও আতিকুল হকের তত্ত্বাবধানে ঢাকার ছায়ানট এবং বুলবুল একাডেমি অব ফাইন আর্টস (বাফা) এ অব্যাহত থাকে। পরে তিনি ‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস’ (আইসসিআর) থেকে শান্তি নিকেতনের সঙ্গীত ভবনে পড়ার জন্য বৃত্তি পান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজেই এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি বিশিষ্ট রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, নীলিমা সেন, শৈলজারঞ্জন মজুমদার, শান্তিদেব ঘোষ, গোরা সর্বাধিকারি, মঞ্জু বন্দ্যোপাধ্যায় ও আশেষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে শিক্ষা নেন। বিশ্বভারতী থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভের কয়েক বছর পর তিনি কণিকা ব্যানার্জির অধীনে বর্ধিত সময়ের জন্য ব্যক্তিগত সেশনে প্রশিক্ষণ নেন। ২০২১ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্র সঙ্গীতের ওপর তার গবেষণা সম্পন্ন করেন এবং এর জন্য তিনি পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। বন্যা বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্য বিভাগের অধ্যাপক ও প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। এর আগে তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গীত বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। রবীন্দ্র সঙ্গীতের প্রচার ও প্রসারে বন্য একজন প্রবর্তকের ভূমিকা পালন করেন। এ লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে ঢাকার একটি মর্যাদাপূর্ণ সঙ্গীত বিদ্যালয় ‘শুরের ধারা’ প্রতিষ্ঠা করেন। ২০২২ সালে সরকার আত্মজীবনী ও ফটোগ্রাফ সম্বলিত বন্যার ৫ হাজার গান সংরক্ষণ করে একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। বন্যা শিল্প ও সঙ্গীতের ক্ষেত্রে তার অবদানের জন্য মর্যাদাপূর্ণ স্বাধীনতা দিবস পুরস্কারসহ অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। অন্যান্য পুরস্কারগুলোর মধ্যে রয়েছে সেরা নারী রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী হওয়ার জন্য আনন্দ সঙ্গীত পুরস্কার (২০০২), গানে গানে গুণীজন সংবর্ধনা (২০১১), ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে ২০১৩ সালে সঙ্গীত সম্মান পুরস্কার, বঙ্গ ভূষণ (২০১৭), ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদক (২০১৭), পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক সঙ্গীত মহা সম্মান (২০১৭) এবং এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন (২০১৯) থেকে অনারারী ডক্টরেট অব আর্টস।

জাতীয়

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ও কিরগিজস্তানের রাষ্ট্রপতি।

বিলেতেৱ আয়না ডেক্স :- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ও কিরগিজস্তানের রাষ্ট্রপতি। হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান তার শুভেচ্ছা বার্তায় বলেছেন, তারা বিগত সময়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং শেখ হাসিনা দায়িত্বশীল নীতির মাধ্যমে অঞ্চলের স্থিতিশীলতায় যে অবদান রেখেছেন তার প্রশংসা করেন। অরবিন বলেন, তিনি নিশ্চিত যে, শেখ হাসিনার প্রতি নতুন করে বাংলাদেশের জনগণের আস্থা জ্ঞাপন তাকে তার সাফল্য অব্যাহত রাখতে সক্ষম করবে। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন যে, তার সরকার অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে বিদ্যমান তাদের সহযোগিতাকে আরও গভীর করতে ভবিষ্যতে একটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উপায়ে কাজ করে যাবে। হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা বার্তায় অত্যন্ত দায়িত্বশীল এ কর্তব্য পালনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাফল্য এবং তার সুস্বাস্থ্য কামনা করেছেন। কিরগিজস্তানের প্রেসিডেন্ট সাদির জাপারভ তার বার্তায় বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে, সরকার প্রধান শেখ হাসিনার কার্যক্রম দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করতে এবং বাণিজ্য-অর্থনৈতিক, বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত, সাংস্কৃতিক এবং জনগণের সঙ্গে জনগণের ক্ষেত্রে বহুমুখী কিরগিজ-বাংলাদেশ সহযোগিতার উন্নয়নে অবদান রাখবে। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন যে, তারা কিরগিজস্তান ও বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষায় দ্বিপাক্ষিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে গঠনমূলক সহযোগিতা জোরদার করতে প্রস্তুত। কিরগিজ প্রেসিডেন্ট তার শুভেচ্ছা বার্তায় শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য, সমৃদ্ধি এবং রাষ্ট্রীয় কাজে সাফল্য কামনা করেন।

জাতীয়

সিলেট সিটি ক্লাব ইউকের ১৩তম প্রতিষ্টা বার্ষিকী অনুষ্ঠিত হয়।

বিলেতেৱ আয়না ডেক্স :- সিলেট সিটি ক্লাব ইউকের ১৩তম প্রতিষ্টা বার্ষিকী অনুষ্ঠিত হয়। বৃটেনে বসবাসরত সিলেট সিটি প্রবাসীদের সংগঠন সিলেট সিটি ক্লাব ইউকের ১৩তম প্রতিষ্টা বার্ষিকী উপলক্ষে গত সোমবার ২২শে জানুয়ারী সন্ধ্যা ছয়টা থেকে পূর্ব লন্ডনের রিজেইন্ট লেক ব্যাংকুউটিক হলে এক ঝাকজমকপুর্ন পরিবেশে বার্ষিকী অনুষ্ঠান পালন করা হয়। দুই পর্বের এই অনুষ্ঠানে প্রথম পর্বে ছিলো পরিচিতি পর্ব এবং আলোচনা সভা। গ্রেটার বালুচর ইউকের সা:সম্পাদক আবুল হোসেনের পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াতের সাথে শুরু হওয়া ১ম পর্বে ক্লাবের সভাপতি আবুবকর ফয়েজী সুমন-এর স্বাগত বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়, অতিথিদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন পর্যায়ক্রমে সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ ক্যাটারিং এসোসিয়েশন এর জনাব আব্দুল মুনিম ,সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মুজিবুল হক মনি, জনাব আব্দুর রাজ্জাক, উপদেষ্টা সিলেট সিটি ক্লাব ইউকের জনাব সামসুজ্জামান সাবুল, শাহিন আহমদ শাহিন,জিয়ার আহমদ,মাশুক আহমদ,দেলোয়ার হোসেন,নাজমুল হক সাদিক, রুনু মিয়া, সিটি অটোর কর্ণধার জনাব রহিম বেগ,সিটি ক্লাবের সাবেক সভাপতি জাকির হোসেন, সিটি ক্লাবের সহ সভাপতি যথাক্রমে সেলিম আহমেদ,শাহনাজ আহমেদ,জাভেদ ইকবাল,আশরাফ গাজি,শিপার আহমেদ বাবলা, আতিকুর রহমান পাপ্পু শহিদুল ইসলাম মামুন,ছালেহ গজনবী, আরও বক্তব্য রাখেন শাহিন মোস্তফা, জহির উদ্দিন লাকি,আহাদ চৌধুরী বাবু,ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়ামুর রহমান রুবেল, তপু শেখ,সুজাত আহমেদ,মিজান আহমেদ,মহান চৌধুরী,সালাউদ্দিন মামুন, এলাহি বক্স এনাম,আব্দুর কাদির সমসু,মীর জিলহাদ উদ্দিন জিলাদ ,আমির খছরু,নাসিম চৌধুরী,কোষাধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ রহিম বাপন অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন, সৈয়দ আসাদ হক,আনজুম আলম,সৈয়দ সুহেল আহমদ,মশিউর রহমান সুহেল,আসাদুজ্জামান আহমেদ ,কামাল আহমেদ,কামাল চৌধুরী আব্দুল মুকিত,, কিরন চৌধুরী, রুবিল হোসেন, খছরুজ্জামান খছরু,শামসুল আলম জিহাদ,রাজিব আহমদ,মোস্তাক আহমদ,নাসিম আহমদ,আফরোজ মিয়া,জাকির হোসেন ফাহিম, )জুয়েল আহমদ,পাবেল,মাছুম, মুরাদ,শাহিন সহ ক্লাবের অন্যান্য সদস্য এবং অতিথিবৃন্দ।নৈশ ভোজের পর, সিলেটের জনপ্রিয় গান ‘সুরমা নদীর তীরে”গান দিয়ে অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্ব শুরু তারপর গান পরিবেশন করেন বৃটেনের আরেক পরিচিত মুখ শায়েখ সওদাগর, তার পর পর্যায়ক্রমে গান দিয়ে মাতিয়ে রাখেন অতিথি শিল্পীরা, গিটারের সুর,ড্রামের তাল, দর্শকদের নাচ আর করতালিতে এক আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয় হলের কোনায় কোনায়, ছোট বড়ো সবাই এক ফ্লোরে, এযেনো “তীর হারা ঐ ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেবো রে,আমরা কজন নবীন মাঝি হাল ধরেছি,শক্ত করে রে”। পরিশেষে,সৈয়দ সুহেলের পরিবেশনায় সিলেট সিটি ক্লাবের ১৩তম বার্ষিকীরকেক কাটা হয় সবাই কে নিয়ে,পুরো অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ক্লাবের সা:সম্পাদক তোফায়েল বাসিত তপু এবং তার সাথে যৌথ ভাবে উপস্থাপনা করেন,শহিদুল ইসলাম মামুন,এবং তপু শেখ। (কৃতজ্ঞতা প্রকাশ :সিটি অটো(রহিম বেগ,সেলিমহোসেন) :মনজিল এন্ড কো (সাহেদ)

জাতীয়

ফিলিস্তিনের পক্ষে ঐতিহাসিক রায় বিশ্ব আদালতে।

বিলেতেৱ আয়না ডেক্স :– ফিলিস্তিনের পক্ষে ঐতিহাসিক রায় বিশ্ব আদালতে। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় গণহত্যা চালানোর অভিযোগে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দায়ের করা বহুল আলোচিত মামলার রায় দিয়েছেন জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস (আইসিজে)। রায়ে গণহত্যা প্রতিরোধে ইসরায়েলকে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কোনো রায় দিলেন বিশ্ব আদালত। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় দুপুরে নেদারল্যান্ডসের হেগ শহরে অবস্থিত আইসিজে দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা এ মামলার রায় দিয়েছেন। বিশ্ব আদালত বলেছেন, গাজায় গণহত্যা প্রতিরোধে ইসরায়েলকে নিজেদের ক্ষমতার মধ্যে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ইসরায়েলি বাহিনী যেন গাজায় গণহত্যা না চালায় সেটা ইসরায়েলকে নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে গণহত্যার যে অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে উঠেছে তার সব প্রমাণ সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে। আদালত আরও বলেছেন, গাজা উপত্যকায় গণহত্যার প্রত্যক্ষ উসকানি প্রতিরোধ ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনতে ইসরায়েলকে ব্যবস্থা নিতে হবে। গাজায় গণহত্যা রোধে সব ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ আইসিজের। বিশ্ব আদালতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এ গণহত্যা মামলাটি দায়ের করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। দ্রুত রায়ের জন্য দেশটি আদালতকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকা বলেছে, তারা আদালতের এই রায়কে স্বাগত জানিয়েছে। তাদের প্রত্যাশা, আদালতের আদেশের ব্যত্যয় হয় এমন কাজ ইসরায়েল করবে না। দক্ষিণ আফ্রিকা আরও বলেছে, এতদিন ফিলিস্তিনি জনগণ যে ন্যায়বিচারের খোঁজ করছিল সে ক্ষেত্রে আদালতের এ রায় একটি বড় ধরনের মাইলফলক হয়ে থাকবে। এ ছাড়া গাজার ফিলিস্তিনিদের অধিকার রক্ষায় বৈশ্বিক বিভিন্ন ফোরামে কাজ অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। অন্যদিকে আইসিজে মানবতার পক্ষে রায় দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ফিলিস্তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল মালিকি। আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, আইসিজের বিচারকরা তথ্য-প্রমাণ ও আইনের মূল্যায়ন করেছেন। তারা মানবতা ও আন্তর্জাতিক আইনের পক্ষে রায় দিয়েছেন। এর আগে গত ডিসেম্বরে গাজায় গণহত্যা চালানোর অভিযোগ এনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইসিজেতে মামলাটি করে দক্ষিণ আফ্রিকা। এ মামলার ওপর চলতি মাসের শুরুর দিকে আইসিজেতে দুদিনের শুনানি হয়। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, দক্ষিণ আফ্রিকা আন্তর্জাতিক আদালতের কাছে ৯টি আরজি জানিয়েছে। গাজায় সব ধরনের সামরিক কার্যক্রম বন্ধের পাশাপাশি মানবিক সহায়তা সরবরাহের পথ স্বাভাবিক রাখতে ইসরায়েলকে নির্দেশ দেওয়ার অনুরোধ জানায় দেশটি। শুনানিতে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়, আদালত যেন জরুরি ভিত্তিতে ইসরায়েলকে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের নির্দেশ দেন। গণহত্যা কনভেনশনের আওতায় ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক আদালতের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ ঘোষণা করা জরুরি বলেও উল্লেখ করা হয়। তবে গাজায় হামলা বন্ধে কোনো নির্দেশ দেননি আইসি এজ।

জাতীয়

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চিপ হুইপ ও হুইপদের সৌজন্য সাক্ষাৎ।

বিলেতেৱ আয়না ডেক্স :- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চিপ হুইপ ও হুইপদের সৌজন্য সাক্ষাৎ। চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীর নেতৃত্বে জাতীয় সংসদের নবনিযুক্ত হুইপরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) বিকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে যান তারা। প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। বৈঠকের শুরুতে হুইপরা প্রধানমন্ত্রীকে ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন হুইপ ইকবালুর রহিম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মাশরাফি বিন মুর্তজা, মো. নজরুল ইসলাম বাবু ও সাইমুম সরওয়ার কামাল। এর আগে মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ‘দ্য বাংলাদেশ (হুইপ) অর্ডার, ১৯৭২’ অনুযায়ী তাদের নিয়োগ দিয়েছেন। সংসদ সচিবালয় থেকে এ-সংক্রান্ত পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

জাতীয়

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক না থাকা ভালো সিদ্ধান্ত।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক না থাকা ভালো সিদ্ধান্ত। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক না থাকা ভালো সিদ্ধান্ত এবং আরও আগে এ আইন বাতিল করা দরকার ছিল বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন। নির্বাচন কাঠামো ভেঙে পড়েছে উল্লেখ করে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আসলে সরকার যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, তাই ঘটছে। পার্লামেন্টে তো আর বিরোধিতা করার কোনো কার্যকর দল নেই। সরকারি দল আওয়ামী লীগের প্রয়োজনেই সব করছে। জনভাবনা বা জনদায় তো আর গুরুত্ব পায় না। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক থাকা না থাকার বিষয়টিও ঠিক তাই।’ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক দেওয়ার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল উল্লেখ করে এই বিশ্লেষক বলেন, ‘এ সরকার যখন প্রতীক দিয়ে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দিলো তখন আমার মতো অনেকেই এর বিরোধিতা করলেন। কারণ আমরা জানতাম এর ফলাফল কী হতে পারে। তাই হয়েছে। স্থানীয় সরকার নির্বাচন কাঠামোই তো ভেঙে ফেলা হলো। একটি বিশেষ প্রতীক যে পেয়েছেন, সেই পেশিশক্তির বলে বিজয়ী হয়েছেন। অন্য কোনো দল বা প্রতীকের প্রার্থী প্রচার-প্রচারণাই ঠিকমতো করতে পারেননি। সবকিছুই তো দলীয় প্রভাবে ধ্বংস করা হলো। জনগণ তো বিকল্প খোঁজার কোনো সুযোগই পাচ্ছে না।’ এই সরকার যখন প্রতীক দিয়ে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দিলো তখন আমার মতো অনেকেই এর বিরোধিতা করলেন। কারণ আমরা জানতাম এর ফলাফল কী হতে পারে। তাই হয়েছে। প্রতীক দিয়ে স্থানীয় সরকার নির্বাচন বিধিতে ছিল না। ২০১৫ সালে আইন করা হয়। সরকার তার প্রয়োজনে আইন করেছে। এখন আবার সরকার তার নিজের প্রয়োজনেই আইন বাতিল করছে। এতে কার কী আসে-যায়? আর অন্য দল তো নির্বাচনে আসেই না। তারা এই আইন খুলেও দেখেনি। কোনো দাবিও করেনি। গণতন্ত্রই তো নেই, প্রতীকে কী আসে-যায়! এসব কথা বলেও তো লাভ নেই আর। আইন নিয়ে আলোচনা হয়, বিতর্ক হয়। পার্লামেন্টে তো এসব নিয়ে আর কোনো বিতর্ক হয় না। সব ‘হ্যাঁ’ যুক্ত হয়ে যাচ্ছে। তবে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক না থাকা ভালো সিদ্ধান্ত। আরও আগে এ আইন বাতিল করা দরকার ছিল’ বলছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার তৃণমূলে বিভাজন কমাতে এমন সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে কি না জানতে চাইলে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নিজেদের মধ্যকার বিভাজন নিরসন করার যে কথা ভাবছে, তা দলের ব্যাপার। আমরা আসলে এ ব্যাপারে মন্তব্যও করতে পারি না। দলের বিভাজন তো আগেও ছিল। এবার জাতীয় নির্বাচনে হয়তো বেশি হয়েছে। বিশেষ করে তৃণমূল আওয়ামী লীগ এখন নানান ভাগে বিভক্ত। এ বিভাজন রাজনৈতিকভাবেই নিরসন করা দরকার আওয়ামী লীগের।’

জাতীয়

বাংলাদেশ উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় চীনের কাছে আরও সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বিলেতের আয়না ডেক্স :-  বাংলাদেশ উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় চীনের কাছে আরও সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আমাদের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে মসৃণ করতে অতীতের চেয়ে চীন আরও বেশি সহযোগিতা করতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনকে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম উন্নয়ন ও কৌশলগত অংশীদার আখ্যায়িত করে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে মসৃণ করতে বেইজিংয়ের কাছে আরও সহযোগিতা চেয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিভাগের ভাইস-মিনিস্টার সান হাইয়ান আজ সকালে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে শেখ হাসিনা এ সহযোগিতা চান। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমাদের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে মসৃণ করতে অতীতের চেয়ে চীন আরও বেশি সহযোগিতা করতে পারে।’ বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচরাইটার এম. নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেন। সান হাইয়ান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে তার দেশের প্রেসিডেন্ট শি জিংপিংয়ের অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, দেশবাসীর ভাগ্য পরিবর্তনের সংগ্রাম এবং বাংলাদেশি জনগণের প্রতি ভালোবাসা ও মমতার কারণে শি জিংপিং প্রধানমন্ত্রীর পুনর্নির্বাচিত হওয়ার বিষয়ে নিশ্চিত ছিলেন। সান হাইয়ান আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হওয়ার বিষয়ে শি নিশ্চিত ছিলেন, কারণ দেশ ও জনগণের প্রতি তার দেশপ্রেম এবং তিনি জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলেন।’ চীনের ভাইস মিনিস্টার চীন সরকার ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) পক্ষ থেকে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানান। এছাড়া সান হাইয়ান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর একমাত্র কন্যা সায়মা ওয়াজেদকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি আশা করেন, ‘সায়মা ওয়াজেদ বিশ্বব্যাপী অটিজম নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক ভূমিকা পালন করবে।’ সান সাইয়ান আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে এবং দেশকে একটি সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশে রূপান্তরিত করার কাজ দ্রুত গতিতে চলবে। এ প্রেক্ষিতে চীনের উপমন্ত্রী ১৯৯১ সাল থেকে তার একাধিক বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘এ সময় আমি বাংলাদেশের অভূতপূর্ব ও অবিশ্বাস্য উন্নয়ন এবং দেশবাসীর জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের প্রচেষ্টা প্রত্যক্ষ করেছি।’ জবাবে, প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে কারণ, তিনি সফলভাবে দেশবাসীর মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগিয়েছেন যে ‘আমরা করতে পারি।’ প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ সময়ের জন্য সরকারের ধারাবাহিকতাকেও কৃতিত্ব দিয়ে বলেছেন সরকারের ধারাবাহিকতা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়তা করেছে। শেখ হাসিনা সান হাইয়ানকে বাংলাদেশের ‘প্রকৃত পরিবর্তন’ দেখতে গ্রামীণ এলাকা ঘুরে দেখার পরামর্শ দেন। চীনের ভাইস মিনিস্টার চীন এবং বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দেন। বৈঠকেকালে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত কাজগুলো সম্পন্ন করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে এবং দেশবাসীকে উন্নত জীবন দিয়ে তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের এখনই সময়। এ জন্যে তিনি চীনের সহযোগিতা চেয়েছেন। চীনের ভাইস মিনিস্টার ক্রমবর্ধমান কর্মসূচিগুলো আরো বাড়ানোর মাধ্যমে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। অ্যাম্বাসেডর অ্যাট-লার্জ এম. জিয়াউদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিব এম. তোফাজ্জেল হোসেন এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন।

Scroll to Top