ডিসেম্বর ২৩, ২০২৩

জাতীয়

এবার ইত্যাদি চায়ের রাজধানী মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- এবার ইত্যাদি চায়ের রাজধানী মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে। আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও শিকড়ের সন্ধানে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইত্যাদি ধারণের ধারাবাহিকতায় এবারের পর্ব ধারণ করা হয়েছে চায়ের রাজধানী হিসেবে পরিচিত অপূর্ব সুন্দর জেলা মৌলভীবাজারে। মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছে ১৮৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে অবস্থিত কুরমা চা বাগান আবৃত মাঠে। ঘন সবুজ অরণ্য, পাহাড়ের বুকে মুগ্ধতা ছড়ানো চায়ের বাগান, লেক আর অসাধারণ নৈসর্গিক দৃশ্যের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে চা গাছ দিয়ে মোড়ানো মঞ্চে ধারণ করা হয় এবারের ইত্যাদি। অধিকাংশ সময়ই রাতের আলোকিত মঞ্চে ইত্যাদি ধারণ করা হলেও এই স্থানের নৈসর্গিক রূপ রাতের বেলায় দেখানো সম্ভব নয় বলে এবার দিনের আলোর পড়ন্ত আভায় ইত্যাদির ধারণ শুরু হয়। অনুষ্ঠানটি ধারণ করা হয় গত ১৫ ডিসেম্বর। ইত্যাদির ধারণ উপলক্ষে পুরো মৌলভীবাজার জেলায় ছিল উৎসবের আমেজ। অনুষ্ঠানস্থলকে ঘিরে বসে জমজমাট মেলা। বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসে দোকানীরা। দূর থেকে দেখলে মনে হয় চা বাগানের মাঝখানে একখণ্ড জনসমুদ্র। কমলগঞ্জে ধারণ হলেও দর্শকরা আসেন ৫০ থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিভিন্ন উপজেলা থেকেও। স্থানীয় প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতায় বিকাল ৩টা থেকেই আমন্ত্রিত অতিথিরা অনুষ্ঠানস্থলে আসতে শুরু করেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় অনুষ্ঠানস্থল। আমন্ত্রিত দর্শক ছাড়াও অনেক দর্শক আশেপাশের টিলা, রাস্তা ও লেকের পাড়ে দাঁড়িয়ে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ইত্যাদির ধারণ উপভোগ করেন। ধারণ চলে রাত ১১টা পর্যন্ত। তীব্র শীত উপেক্ষা করে এই দীর্ঘ সময়ে অবাক বিস্ময়ে উপভোগ করেছেন তাদের প্রিয় অনুষ্ঠানের ধারণ। এবারের অনুষ্ঠানে মৌলভীবাজারের সন্তান কণ্ঠশিল্পী সেলিম চৌধুরী ও সিলেটের সন্তান তসিবা আঞ্চলিক ভাষায় একটি ভিন্নরকম প্রেমের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। গানটির কথা লিখেছেন রামাচরণ, সুর করেছেন আকাশ মাহমুদ। উল্লেখ্য তসিবার প্রথম টেলিভিশন যাত্রা শুরু হয়েছিলো এই ইত্যাদির মাধ্যমেই। এ ছাড়াও মৌলভীবাজারকে নিয়ে মনিরুজ্জামান পলাশের কথায়, হানিফ সংকেতের সুরে এবং মেহেদির সংগীতায়োজনে একটি গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছেন মৌলভীবাজারেরই স্থানীয় শতাধিক নৃত্যশিল্পী। নাচটির কোরিওগ্রাফি করেছেন খাজা সালাউদ্দিন ঝন্টু, কণ্ঠ দিয়েছেন পুলক, তানজিনা রুমা, মোমিন বিশ্বাস ও নোশিন তাবাসসুম স্মরণ। দর্শকপর্বের নিয়ম অনুযায়ী ধারণস্থান মৌলভীবাজারকে ঘিরে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে উপস্থিত দর্শকের মাঝখান থেকে ৪ জন দর্শক নির্বাচন করা হয়। ২য় পর্বে নির্বাচিত দর্শকদের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় বাঙালি ও মণিপুরী সম্প্রদায়ের কয়েকজন নৃত্য ও বাদ্যযন্ত্র শিল্পী। শেকড় সন্ধানী ইত্যাদি সবসময়ই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে প্রচার বিমুখ, জনকল্যাণে নিবেদিত মানুষদের তুলে ধরার পাশাপাশি প্রত্যন্ত অঞ্চলের অচেনা-অজানা বিষয় ও তথ্যভিত্তিক শিক্ষামূলক প্রতিবেদন প্রচার করে আসছে। আর সেই ধারাবাহিকতায় এবারের পর্বেও রয়েছে কয়েকটি হৃদয় ছোঁয়া প্রতিবেদন। রয়েছে মৌলভীবাজারের উপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন। ব্যতিক্রমী পলিথিনের হাটের উপর রয়েছে আর একটি জনসচেতনতামূলক প্রতিবেদন। সবশেষে রয়েছে একজন আদর্শ মায়ের হৃদয়ছোঁয়া স্বপ্নের গল্প। এবারের বিদেশি প্রতিবেদন পর্বে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে অবস্থিত ‘এন সিউল টাওয়ার’-এর উপর একটি প্রতিবেদন। এ ছাড়াও মৌলভীবাজারের মঞ্চে যথারীতি সমসাময়িক বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে রয়েছে নানি-নাতির কথার মাতামাতি। চিঠিপত্র বিভাগে মুক্তিযুদ্ধের তথ্যচিত্র ও স্মারক সংগ্রাহক হিসাবে পরিচিত শ্রীমঙ্গলের বিকুল চক্রবর্তীর কার্যক্রম তুলে ধরে একটি প্রতিবেদন দেখানো হয়। নিয়মিত অন্যান্য পর্বসহ রয়েছে বিভিন্ন সমসাময়িক ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু সরস অথচ তীক্ষ্ণ নাট্যাংশ। খাঁটি মাটির মানুষ, নিত্যপণ্য মূল্যে নিম্নবিত্তের নাভিশ্বাস, দুয়ারে খাবার-দুঃচিন্তায় অভিভাবক, তারকা বাজার, মূল্যহীনকে মূল্যবান বানানোর পরিণতি, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের করুণ হাল, ঘরোয়া অশান্তি, অযথা কথা, উপরে ওঠার শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর রয়েছে বেশ কয়েকটি নাট্যাংশ। এবারের ইত্যাদিতে উল্লেখযোগ্য শিল্পীরা হলেন-সোলায়মান খোকা, জিয়াউল হাসান কিসলু, আবদুল্লাহ রানা, সুভাশিষ ভৌমিক, মাসুম বাশার, শফিক খান দিলু, মুকিত জাকারিয়া, জিল্লুর রহমান, শবনম পারভীন, মোমেনা চৌধুরী, জাহিদ শিকদার, নিপু, কামাল বায়েজিদ, আমিন আজাদ, বিলু বড়ুয়া, ইকবাল হোসেন, শাহেদ আলী, তারিক স্বপন, জামিল হোসেন, সুজাত শিমুল, মতিউর রহমান, মন্জুর আলম, সাদিয়া তানজিন, সুবর্ণা মজুমদার, বেলাল আহমেদ মুরাদ, নজরুল ইসলাম, সাবরিনা নিসা, আনোয়ারুল আলম সজল, দেবাশীষ মিঠুসহ আরো অনেকে। বরাবরের মত এবারও ইত্যাদির শিল্প নির্দেশনা ও মঞ্চ পরিকল্পনায় ছিলেন ইত্যাদির নিয়মিত শিল্প নির্দেশক মুকিমুল আনোয়ার মুকিম। পরিচালকের সহকারী হিসাবে ছিলেন যথারীতি রানা সরকার ও মোহাম্মদ মামুন। গণমানুষের প্রিয় অনুষ্ঠান ইত্যাদির এই পর্বটি একযোগে বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচারিত হবে আগামী ২৯ ডিসেম্বর, শুক্রবার-রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন। ইত্যাদি স্পন্সর করেছে যথারীতি কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড।

জাতীয়

বিএনপির কথা শুনে ঘোড়াও হাসে -ওবায়দুল কাদের।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- বিএনপির কথা শুনে ঘোড়াও হাসে -ওবায়দুল কাদের। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি ফাইনাল খেলা হবে। ১৮৯৬ জন খেলোয়াড় নিয়ে ফাইনাল খেলা হবে। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে নির্বাচনকে বাঁচাতে হবে, মুক্তিযুদ্ধকে বাঁচাতে হলে আওয়ামী লীগকে বাঁচাতে হবে। তিনি বলেন, নির্বাচনে যারা বাধা দিবে তাদের খবর আছে। নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, প্রতিপক্ষ প্রার্থী যতই ছোট-বড় হোক তাদের সাথে ভালো আচরণ করবেন। হুমকি ধমকি দিবেন না। আগামী ৭ তারিখে দলে দলে এসে আপনাদের মূল্যবান ভোট প্রদান করবেন, এটা আমার অনুরোধ। তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবর মির্জা ফখরুল, আমির খসরু ও মির্জা আব্বাস মঞ্চে বসা ছিল। ৩৪ জন সাংবাদিককে পিটিয়েছে, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করেছে, পুলিশ হত্যা করেছে। তারা ফৌজদারি অপরাধ করেছে, তারা জেলে থাকবে না কে থাকবে? তিনি বলেন, আন্দোলনের নামে যারা ককটেল বিষ্ফোরণ ঘটাচ্ছে, গাড়ি পুড়াচ্ছে, গাড়িতে ঘুমন্ত হেলপারকে ঘুমন্ত অবস্থায় আগুন দিয়ে হত্যা করেছে, ট্রেনে আগুন লাগিয়ে মায়ের কোলে শিশুসহ ৪ জনকে পুড়িয়ে মেরেছে, তাদের ক্ষমা নেই। ওবায়দুল কাদের শুক্রবার তাঁর নোয়াখালী-৫ নিজ নির্বাচনী এলাকায় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে নির্বাচনী পথসভায় এসব কথা বলেন। কোম্পানীঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল কাদের মির্জার সভাপতিত্বে এবং কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান সঞ্চালনায় এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন- ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী এমপি, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন, কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী মো. ইব্রাহীম, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম শরীফ চৌধুরী পিপুল, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ফখরুল ইসলাম রাহাত, বসুরহাট পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল খায়ের, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রশিদ মঞ্জু, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আজম পাশা চৌধুরী রুমেল, সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম তানভীর প্রমুখ। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির ২৮ তারিখ ভুয়া, আন্দোলন ভুয়া, ধর্মঘট ভুয়া, তারা সব ক্ষেত্রে ফাউল করে লাল কার্ড পেয়েছে। তারা এখন কি করবে। তিনি বলেন, বিএনপিতে নেতৃত্ব দেয়ার মত একজনও ভালো নেতা নেই? তাদের নেত্রী খালেদা জিয়া দণ্ডিত, তারেক রহমান টেমস্ নদীর পাড়ে বসে লম্বা লম্বা কথা বলছে। ট্যাক্স ফাঁকির দায়ে তার সাজা হয়ে গেছে। সে দণ্ডিত ও দুর্নীতিগ্রস্থ ব্যক্তি। সেখান থেকে বসে অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দেয়। জনগণ তাদের এ আন্দোলনে সাড়া দিবে না। তাদের অসহযোগ আন্দোলনের কথা শুনে ঘোড়ারও হাসি পায়। ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, শেখ হাসিনার কর্মী। আমরা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কোনো অপশক্তিকে ভয় করি না। তিনি আবারও বলেন খেলা হবে, ৭ তারিখে সকাল বিকাল খেলা হবে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে খেলা হবে, ভোট চোরদের বিরুদ্ধে খেলা হবে, লুটেরাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে। আমার দলের নেতাকর্মীরা দেশের জন্য জীবন দিতে সদা প্রস্তুত। তিনি বলেন, বাংলাদেশে জননেত্রী শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। নেত্রী গোলপগঞ্জে গেছেন, সিলেট সফর করেছেন। সিলেটে জনসভা করেছেন। সেখানে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রটকল নেন নাই। গাড়িতে জাতীয় পতাকা ব্যবহার করেন নাই। তিনি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেন নাই, আচরণবিধি মেনে তিনি তার নির্বাচনী সফর সম্পন্ন করেছেন। আমিও আজকে আমার সফরে নির্বাচনী এলাকায় পথ সভায় গাড়িতে জাতীয় পতাকা ব্যবহার করি নাই। তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারাও নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করবেন না। ওবায়দুল কাদের বলেন, ক্রস ড্যাম নির্মাণ, নোয়াখালী খাল খনন, নোয়াখালী-৫ নির্বাচনী এলাকায় বেকার ছেলে-মেয়েদের চাকরির জন্য হয়ত আল্লাহ আমাকে বেঁচে রেখেছেন। আমি আগামী ৭ জানুয়ারি পুনরায় এমপি নির্বাচিত হলে এগুলো শেষ করতে সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাব।

জাতীয়

বিএনপিকে কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে — শাহজাহান ওমর।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- বিএনপিকে কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে — শাহজাহান ওমর। আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী ও বিএনপির সাবেক নেতা এম শাহজাহান ওমর বীর উত্তম বলেছেন, নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। বিএনপি নির্বাচনে না এসে ভুল করেছে। বিএনপিকে এর জন্য কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) বিকালে ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া পাইলট গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত নির্বাচনী পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। শাহজাহান ওমর বলেন, ‘সব নির্বাচনে জিততে হবে—এমন কথা নয়। বিএনপি মনে করে যখনই ক্ষমতায় যাবে, তখনই নির্বাচন করবে। সে অপেক্ষায় ১৫ বছর কেটে গেলো। এরকম কেয়ামত পর্যন্ত যেতে থাকলেও বিএনপি ক্ষমতায় যেতে পারবে না।’ ঝালকাঠি-১ আসনের (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) এই নৌকার প্রার্থী আরও বলেন, ‌‘আমি বঙ্গবন্ধুর ডাকে ২৪ বছর বয়সে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করি। আমি স্বাধীনতার পক্ষের লোক, তাই স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছি। বিএনপির আমলে আমার কোনো কর্মী-সমর্থকের আচরণে আপনারা কষ্ট পেয়ে থাকলে, তাদের ক্ষমা করে দেবেন। আমি কখনও আওয়ামী লীগের কোনো লোককে খারাপ কথা বলিনি। আমরা নব্য আওয়ামী লীগ, পুরান আওয়ামী লীগের লোকজন আমাদের বরণ করেছে।’ পথসভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বিমল চন্দ্র সমদ্দার। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমাদুল হক মনিরের সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এমএ জলিল, উপজেলা পরিষদের নারী ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা খানম, ইউপি চেয়ারম্যান হারুন অর রশীদ প্রমুখ।

Scroll to Top