ডিসেম্বর ২১, ২০২৩

জাতীয়

সিলেট শহর একদিনের ব্যবধানে বদলে গেল নগর,  রাস্তা-ফুটপাত দখল,তীব্র যানজট।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- সিলেট শহর একদিনের ব্যবধানে বদলে গেল নগর,  রাস্তা-ফুটপাত দখল,তীব্র যানজট। প্রধানমন্ত্রীর আগমনের কারণে দীর্ঘদিন পর দখল মুক্ত ফুটপাত এবং যানজট মুক্ত পরিচ্ছন্ন নগরী হয়েছিল সিলেট। ক্লিন সিটি সিলেটকে দেখেছিলেন নগরবাসী। তবে তা মাত্র ১ দিনের জন্য। প্রধানমন্ত্রী চলে যাওয়ার পর আবার সেই জঞ্জালে ফিরে গেলো নগর। দখল হলো রাস্তা-ফুটপাত, ফিরলো যানজটের চিরচেনা দৃশ্য। বুধবার নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসেছিলেন সিলেটে। আর তার সফর উপলক্ষে এসেছিল এই পরিবর্তন। যা প্রশংসা কুড়িয়েছিল সবার। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সমাবেশ করে চলে যাওয়া মাত্রই আবার বদলে গেল নগরী। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই সিলেট আবারও রূপ নিলো যানজট, ফুটপাত দখল, রাস্তা দখল আর বিশৃঙ্খল নগরে। ফুটপাত আর রাস্তা দখলের উৎসব দেখে মনে হয়েছে যেন গুহা থেকে ছাড়া পেয়েছে পঙ্গপালের দল! সরেজমিন দেখা যায়, মাত্র দুইদিন আগ থেকে নগরীর আম্বরখানা থেকে বন্দরবাজার, বন্দরবাজার থেকে ডিসি অফিস, তালতলা হয়ে শেখঘাট পয়েন্ট, শেখঘাট পয়েন্ট থেকে রিকাবীবাজার, আম্বরখানা-শাহপরান সড়কগুলো ছিল ছিমছাম, পরিপাটি, সুন্দর পরিচ্ছন্ন। কোথাও কোথাও ফুলের সমাহারও ছিলো। কিন্তু একদিন পরই দেখা গেলো ভিন্ন চিত্র। যা নিয়ে হাতাশা ঝরলো পথাচরী, দোকানী থেকে শুরু করে নগরবাসীর। বৃহস্পতিবার দুপুর থেকেই ফুটপাত দখল করেই শেষ হয়নি, দখল হয়ে গেছে রাস্তার অর্ধেক। এতে পথচারী চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটেছে। রাস্তা দখল থাকায় যানবাহন ঠিকমতো চলাচল করতে পারেনি। এতে পুরো দিন নগরজুড়ে ছিল তীব্র যানজট। বিশ মিনিটের রাস্তা যে সময় ব্যয় হয়েছে কারো দুইঘণ্টার মতো। নগরীর বন্দরবাজার কোর্ট পয়েন্ট থেকে মদীনা মার্কেট যাওয়ার জন্য সিএনজি অটোরিকশায় ওঠা এক যাত্রী জানান, সাড়ে বারোটায় রওয়ানা দিয়ে দুপুর আড়াইটায় তিনি গন্তব্যে পৌঁছান। শুধু যানবাহনে নয়, যারা পায়ে হেঁটেও গন্তব্যে রওয়ানা দিয়েছেন মানুষের চাপে তাদের পাঁচ সাত মিনিটের রাস্তায় আধাঘণ্টা লেগেছে। নগরীর দাড়িয়াপাড়া থেকে কোর্ট পয়েন্ট আসার জন্য হেঁটে রওয়ানা দেওয়া এক পথচারী বলেন অন্যদিন সাত থেকে দশ মিনিট লাগে এই পথ পায়ে হেঁটে আসতে। কিন্তু বৃহস্পতিবার পৌনে চারটায় রওয়ানা দিয়ে কোর্ট পয়েন্ট সিটি কর্পোরেশনের সামনে আসতে সাড়ে চারটা বেজে যায়। তিনি জানান জিন্দাবাজার পয়েন্ট থেকে কোর্ট পয়েন্ট পর্যন্ত তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। ছিল না হেঁটে আসার কোনো উপায়। দাঁড়িয়ে ছিলেন বাস ট্রেনের লম্বা লাইনের মতো মানুষের চাপে ধাক্কা খেতে খেতে এগিয়েছেন। ফুটপাতের দুইদিকেই হকাররা দখল করে রেখেছে। মাঝখানে পুলসিরাতের মতো অল্প একটু জায়গা দিয়ে পথচারীদের হাঁটতে হয়েছে। অন্যসময় ফুটপাত দখলে থাকলে রাস্তা দিয়ে নেমে যাওয়া যায়, কিন্তু এবার সেই সুযোগ ছিল না। কারণ ফুটপাত দখল করে রাস্তারও অর্ধেক দখল করে নিয়েছিল হকাররা। বাকি অংশে আটকে ছিল রিকশা সিএনজি, গাড়ি। এসময় জিন্দাবাজার গামী অনেক যাত্রীকে সবুজবিপনীর সামনে রিকশা থেকে নেমে হেঁটে রওয়ানা দিতে দেখা যায়। দীর্ঘক্ষণ যানজটে অপেক্ষা করে অনেক রিকশাওয়ালাকে যাত্রী নামিয়ে দিতেও দেখা যায়। নারী এবং যারা বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে বের হয়েছিলেন তাদের বেশি যন্ত্রণা পোহাতে দেখা গেছে। অনেকেই এসময় ক্ষোভ প্রকাশ করেন যে, নগর কর্তৃপক্ষের আন্তরিকতা থাকলে এমন বিশৃঙ্খলা সম্ভব হতো না। অনেকে প্রধানমন্ত্রী যাওয়ার মাত্র একদিনের ব্যবধানে এই পরিবর্তন দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। এরআগে প্রধানমন্ত্রীর বুধবারের সিলেট সফরকে সামনে রেখে পুরো সিলেট নগরী নতুন সাজে সাজানো হয়। নতুন রং করে ধুয়ে মুছে ঝকঝকে তকতকে করা হয় রাস্তার ডিভাইডার। রাস্তাঘাট সুন্দর করে সংস্কার করা হয়। মাত্র এক সপ্তাহ আগে হকার, ব্যানার-ফ্যাস্টুন আর আবর্জনায় যে সড়কগুলো ছিল নোংরা সেই সড়কগুলোই পেয়েছিল নান্দনিক রূপ। অনেকেই তখন এর প্রশংসা করে বলেছিলেন অন্তত প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে হলেও আন্তরিক উদ্যোগ থাকলে যে সিলেটকে সুন্দর নগরে পরিণত করা যায় তা সিসিক দেখিয়ে দিয়েছে। তারা নব নির্বাচিত মেয়রের এই ধারা প্রধানমন্ত্রী ফিরে যাওয়ার পরও অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী যাওয়ার পরের দিন নগরের চিত্র তাদের সেই আশার গুড়ে বালি ঢেলে দিলো।

জাতীয়

রেলপথে নাশকতায় জড়িত সন্দেহে আটক ৯জন।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- রেলপথে নাশকতায় জড়িত সন্দেহে আটক ৯জন। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে আগুন দেওয়ার ঘটনাসহ রেলপথে নাশকতায় জড়িত সন্দেহে ৯ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র‌্যাব। আটক ৯ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র‍্যাব-১ এর কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত টানা অভিযানে তাদের আটক করা হয়। অভিযান শেষে ঘটনাস্থলে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন র‍্যাব-১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ মোশতাক আহমেদ। মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁও স্টেশনে ঢাকাগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুন চারজন নিহত হয়েছেন। নিহতরা সবাই রেলের যাত্রী ছিলেন। মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনটি নেত্রকোনা থেকে ছেড়ে আসে।

জাতীয়

সিলেটের কীনব্রীজ খোলে দেওয়া হয়েছে। গাড়ি চলাচল করবে না।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- সিলেটের কীনব্রীজ খোলে দেওয়া হয়েছে। গাড়ি চলাচল করবে না। অবশেষে খুলেছে কিনব্রিজ। সংস্কার কাজের জন্য টানা ৪ মাসেরও বেশী সময় বন্ধ থাকার পর বৃহস্পতিবার খুলে দেয়া হয়েছে নগরীর প্রবেশদ্বার খ্যাত কিনব্রিজটি। খুলে দেয়ার সাথে সাথে ছোট ও মাঝারী ধরনের যান চলাচল করলেও বিকেল থেকে বন্ধ করে দেয়া হয় সবধরনের যান চলাচল। এরপর থেকে শুধুমাত্র জনসাধারণকে চলাচল করতে দেখা গেছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কিনব্রিজের গেইটে দুইজন ট্রাফিক দায়িত্ব পালন করছেন। তারা সবধরনের যানবাহন ব্রিজের মুখ থেকে ফিরিয়ে দিচ্ছেন। এসময় যান চলাচল রোধে ব্রিজের প্রধান ফটকে সড়ক ও জনপথ বিভাগ সওজের একটি ট্রাককে লোহার পিলার বসানোর কাজ করতে দেখা গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালের দিকে ব্রিজটি খুলে দেয়ার পর রিক্সা ও সিএনজি অটোরিক্সার পাশাপাশি মাইক্রোবাস এমনকি পাজারো চলতেও দেখা গেছে। তবে বিকেলের দিকে সবধরনের যান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৫ আগস্ট কিনব্রিজ মেরামত, নবায়নসহ নির্মাণকাজের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত দুইমাস ব্রিজের উপর দিয়ে সবধরনের চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর পথচারীদের চলাচল বন্ধ করতে সেতুটির দুই পাশে দেওয়া হয় টিনের বেড়া। এরপর ধাপে ধাপে সময় বাড়ানো হয়েছে ৪ বার। সর্বশেষ সময় বাড়িয়ে ১৬ ডিসেম্বর ব্রিজ খুলে দেওয়ার কথা থাকলেও কাজ পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় ফের বাড়ানো হয় সময়। অবশেষে বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে ব্রিজটি খুলে দেয়া হয়। ফলে সীমাহিন দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পান ব্রিজ দিয়ে চলাচলকারী হাজার হাজার জনতা। জানা গেছে, দুইমাস সময় হাতে নিয়ে সংস্কার কাজ শুরু করলেও সাড়ে ৪ মাসেও শেষ হয়নি কাজ। যদিও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন নির্ধারিত সময়ের আগেই সংস্কার কাজ শেষ হবে, খুলে দেওয়া হবে কিনব্রিজ। সর্বশেষ ৩০ নভেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ করার কথা থাকলেও তা হয়নি। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান আবার নতুন করে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়িয়ে এরমধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ করার প্রতিশ্রুতি দেয়। তবে এই নির্ধারিত সময়েও কাজ শেষ করতে না পারায় ব্রিজটি খুলে দিতে পারেন নি তারা। ফলে আরেক দফা বাড়ে সময়। যা শেষ হয় ২১ ডিসেম্বর। পথচারী ও স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সিলেট কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল ও রেলস্টেশনে যাতায়াতের সহজপথ কিনব্রিজ। ব্রিজ মেরামতের কাজ ধীরগতিতে চলায় বেশ কষ্ট পোহাতে হয় ব্রিজের উপর দিয়ে চলাচলকারী হাজার হাজার মানুষের। সেতু দিয়ে চলাচল করতে না পারায় দীর্ঘ পথ ঘুরে যেতে হতো তাদের। এতে বাড়তি সময় ও বাড়তি টাকা ব্যয় হয়েছে। এতে লাভবান হন খেয়া পারপারের ইজারাদাররা এবং সিএনজি অটোরিকশা চালকরা। সড়ক ও জনপথ বিভাগ সওজ সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী আমির হোসেন দৈনিক জালালাবাদকে বলেন, ব্রিজটি সওজের অধীনে থাকলেও সংস্কার কাজ করেছে রেলওয়ে বিভাগ। সংস্কার কাজ করতে গিয়ে নতুন করে আরো কিছু ত্রুটি ধরা পড়ে যায়। ফলে সংস্কার কাজে একটু বেশি সময় ব্যয় করতে হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সিলেট সফর ঘিরে অন্যদিকে ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ায় ১৫ ডিসেম্বর ব্রিজটি খুলে দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে প্রধানমন্ত্রীর সিলেট সফর শেষ হওয়া মাত্রই ব্রিজটি খুলে দেয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্রিজটি দিয়ে শুধু জনসাধারণ চলাচল করতে পারবে। সবধরনের যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে পিলার বসানোর কাজ চলছে।

জাতীয়

অভিবাসন আইন সংস্কারে একমত ইইউ।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- অভিবাসন আইন সংস্কারে একমত ইইউ। আশ্রয় ও অভিবাসনপ্রত্যাশী ব্যক্তিদের কীভাবে সামলানো হবে, সে বিষয়ক আইনে সংস্কার আনতে মতৈক্যে পৌঁছেছে ইউরোপের ২৭ দেশের জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। আজ বুধবার জোটভুক্ত দেশ ও ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের আইনপ্রণেতারা এ ঐকমত্যে পৌঁছান। এই সংস্কারে ইইউর অভিবাসন-সংক্রান্ত আইন আরও কঠোর হবে। এতে অবৈধভাবে আসা ব্যক্তিদের আশ্রয় দেওয়া হবে কি না, সে বিষয়ে যাচাই-বাছাই দ্রুত করা, সীমান্তে আটক কেন্দ্র তৈরি এবং আশ্রয়ের আবেদন নাকচ হওয়া ব্যক্তিদের দ্রুত নিজের দেশে ফেরত পাঠানোর মতো বিষয় রয়েছে। অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ঢলের মুখে থাকা ইউরোপের দক্ষিণাঞ্চলের দেশগুলোর ওপর এই চাপ কমানোর একটি সমন্বিত কর্মপদ্ধতিও নেওয়া হবে। ইইউর বর্তমান প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্পেন আইন সংস্কারের দীর্ঘ এ আলোচনা প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দিয়েছে। বুধবার দেশটি বলেছে, আশ্রয় ও অভিবাসনবিষয়ক ইইউর নতুন চুক্তির পাঁচটি নথির বিষয়ে জোটের সদস্যদেশগুলোর রাজনৈতিক মতৈক্য হয়েছে। ইউরোপিয়ান কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্গারিতিস স্কিনাস বলেন, ‘এখানে আসতে বহু পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। তবে আমরা পেরেছি। অভিবাসন নিয়ে অবশেষে কিছু একটা করছে ইউরোপ।’ ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লিয়েন বলেন, ‘অভিবাসন ইউরোপের অভিন্ন এক চ্যালেঞ্জ। আজকের সিদ্ধান্ত আমাদের সবাইকে এক হয়ে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কাজ করার সুযোগ করে দেবে।’

জাতীয়

আমি শয়তানও না, ফেরেশতাও না, দু-একটা ভুল ত্রুটি হতে পারে – হাসানুল হক ইনু

বিলেতের আয়না ডেক্স :- আমি শয়তানও না, ফেরেশতাও না, দু-একটা ভুল ত্রুটি হতে পারে — হাসানুল হক ইনু জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, আমি মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে এই ভোটে অংশগ্রহণ করছি। এটা একটি নির্বাচনী পথসভা। সেই পথসভায় আমি আপনাদের সামনে দাঁড়িয়ে প্রথমে আমি আমার কৈফিয়ত দিতে চাই। ২০০৮ সাল থেকে আজ অবদি প্রায় ১৫ বছর আপনাদের প্রতিনিধি হিসেবে আমি দায়িত্ব পালন করে আসছি। আমি শয়তানও না, ফেরেশতাও না। ফেরেশতা ভুল করে না, শয়তান ভুল করে না। আমি মানুষ, এই দীর্ঘ ১৫ বছর আপনাদের সঙ্গে চলতে ফিরতে, চলার পথে হয়তো দু-একটা ভুল ত্রুটি হতে পারে। বৃহস্পতিবার (২১ডিসেম্বর) বিকালে কুষ্টিয়ার মিরপুর পৌরবাজার ঈগল চত্বরে জাসদ আয়োজিত নির্বাচনী পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘আপনাদের সব দাবি আমি পূরণ করতে নাও পারি। আপনাদের সব স্বপ্ন আমি পূরণ করতে হয়তো পারিনি। তাই প্রথমে আমি একজন এমপি হিসেবে, আমি যেটুকু ভুল-ত্রুটি করেছি বা কোনো কারণে খারাপ ব্যবহার করেছি, তার জন্য হাত জোড় করে আমি মাফ চেয়ে নিচ্ছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘একইসঙ্গে বলবো-আমি যদি আবার দায়িত্বপ্রাপ্ত হই তাহলে যে ভুলগুলো আমার হয়েছে, সেই ভুলগুলো আমি শুধরে নেব। আমি আরও ভালো করে আপনাদের সেবা করার চেষ্টা করবো। আমি এটাও বলছি এই নির্বাচনী পথসভায় যে দীর্ঘ ১৫ বছরে আমি আপনাদের এলাকার আবদার, আপনাদের পারিবারিক আবদার, আপনাদের দাবি যেগুলো করেছেন, আমি পূরণ করার চেষ্টা করেছি।’ ইনু তার নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘রাস্তাঘাটের কথা বলুন, স্কুল-কলেজের কথা বলুন, মন্দির শ্মশানের কথা বলুন, গোরস্থান মসজিদের কথা বলুন, আমি আমার সাধ্যমতন সরকারি বরাদ্দ এনে আমি কাজ দিয়েছি এবং আপনাদের সাক্ষী রেখে বলতে চাই এই বরাদ্দ থেকে আমি ইনু একটা টাকা চুরি করিনি। কেউ যদি প্রমাণ করতে পারেন তাহলে রাজনীতি ছেড়ে দেব। জনগণের আমানত আমি খেয়ানত করিনি।’ মিরপুর উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক আহমদ আলীর সভাপতিত্বে নির্বাচনী পথসভায় উপস্থিত ছিলেন-মিরপুর পৌরসভার মেয়র হাজী ইনামুল হক ও স্থানীয় ফুলবারে ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আতাহার আলীসহ অন্যান্যরা।

জাতীয়

মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হলো।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হলো। মেট্রোরেলে হামলার কোনো তথ্য বা শঙ্কা নেই। তবে প্রতিটি স্থানে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খ. মহিদ উদ্দিন। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে আগারগাঁওয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। মহিদ উদ্দিন বলেন, আপনারা জানেন মেট্রোরেলে পুলিশের অরগানোগ্রাম তৈরি করা হয়েছে। সেখানে এখন একজন ডিআইজি ও তার জনবল রয়েছেন। পাশাপাশি পুলিশ সদর দপ্তর প্রয়োজনীয় বাড়তি জনবল দিয়েছে। শুরু থেকে এর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল ডিএমপি। ডিএমপির ১৩২ পুলিশ সদস্য মেট্রোরেল পুলিশের সঙ্গে মিলে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন করেছি। আমরা সবকিছু দেখলাম। ছোট খাটো যা করণীয় আমরা নিরাপত্তার খাতিরে আলোচনা করে পরিকল্পনা নেবো। এ বিষয়ে আমরা সবাই সহযোগিতা নিয়ে মেট্রোরেলের প্রতিটি অংশের নিরাপত্তায় কাজ করব। মেট্রোরেলে নিরাপত্তায় নতুন সংযোজন সম্পর্কে জানতে চাইলে মহিদ উদ্দিন বলেন, শুধু সিসি ক্যামেরা থাকলেই হয় না। তা মনিটরিং করতে হয়, নজরদারিতে রাখতে হয়। নজরদারিতে যদি কারো চলাচলে অস্বাভাবিক কিছু পাওয়া যায়, তা দ্রুত লক্ষ্য করতে হয়। আর এটি করতে প্রত্যেক নিরাপত্তাকর্মীর হাতে ওয়ারলেস সেট থাকতে হয়, যা আমরা দেশের বাইরে দেখেছি। আমাদের ডিটেক্টর থাকবে। লাগেজ স্ক্যানার বসাতে অনুরোধ জানিয়েছি। কর্তৃপক্ষ যেন লাগেজ স্ক্যানার ও আর্চওয়ে বসাতে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়। সেই সঙ্গে বিস্ফোরকজাতীয় পদার্থ যেন শনাক্ত করা যায়, সে ধরনের মেশিনও রাখার অনুরোধ করছি। কারণ যোগাযোগের এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় যত ধরনের নিরাপত্তার প্রয়োজন হয় সব নেওয়া উচিত। নগরীর সবাইকে ভালো রাখতে ডিএমপির যে প্রাণান্ত চেষ্টারই অংশ এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা। মেট্রোরেলে নাশকতার কোনো ঝুঁকি রয়েছে কি না, জানতে চাইলে মহিদ উদ্দিন বলেন, নাশকতাকারীরা জানান দিয়ে কোনো অপরাধ করে না। সে জন্যেই আমাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তবে হামলার কোনো তথ্য বা শঙ্কা নেই। আমরা প্রতিটি স্থানে প্রতিদিন নিরাপত্তা বাড়াচ্ছি। শুধু মেট্রোরেল নয়, রেল, বাস স্টেশন ও রাস্তাসহ প্রতিটি স্থানেই আমাদের চেষ্টা থাকে নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ করার।

জাতীয়

অতীতে ভোটের অধিকার ক্যান্টনমেন্টে বন্দি করা হয়েছিল : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- অতীতে ভোটের অধিকার ক্যান্টনমেন্টে বন্দি করা হয়েছিল : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর নির্মম অত্যাচার করা হয়েছিল। যারাই নৌকায় ভোট দিয়েছিল তারাই নির্যাতনের শিকার হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে পাঁচ জেলার নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অতীতে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে ক্যান্টনমেন্টে বন্দি করা হয়েছিল। জনগণের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিতে হবে; এই প্রত্যয় নিয়েই সংগ্রাম করেছি। অনেক সংগ্রাম, ঘাত-প্রতিঘাত আমাদের পার করতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের অগণিত নেতাকর্মীকে অত্যাচারের শিকার হতে হয়েছে, কারাগারে যেতে হয়েছে। তারপরও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা ২১ বছর পরে ক্ষমতায় আসি। জনগণের সেবক হিসেবে যাত্রা শুরু করি। ৯৬ থেকে ২০০১ সাল ছিল ৭৫-এর পরে বাংলাদেশের মানুষের জন্য স্বর্ণযুগ। তিনি বলেন, আমরা খাদ্যসেবা নিশ্চিত করি, চিকিৎসাসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিই, শিক্ষার ব্যবস্থা করি, বিনামূল্যে বই দেওয়ার ব্যবস্থা করি। আমরা এ দেশের রাস্তাঘাট-পুল ব্রিজ নির্মাণের কাজ হাতে নিই, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করি। ১৬০০ থেকে ৪৩০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করি। প্রতি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেব সেই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করি। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারলাম না। কারণ, একটা বড় দেশ থেকে গ্যাস বিক্রির প্রস্তাব ছিল, আমি বলেছিলাম এটা জনগণের সম্পদ আমি বিক্রি করতে পারি না। কিন্তু খালেদা জিয়া রাজি হয়ে যান। তিনি আরও বলেন, বিএনপি কত মানুষকে হত্যা করেছে তার কোনো হিসাব নেই। আমাদের মা-বোনদের ওপর পাকিস্তানিরা যেভাবে নির্যাতন করেছে, সেভাবেই নির্যাতন করেছে। সেইসময় ফাহিমা, মহিমা, রুমা আত্মহত্যা করে নিজেদের ইজ্জত বাঁচান। এ রকম একটা তাণ্ডব শুধু নয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি যখন ক্ষমতায় তখন বাংলাদেশ ছিল দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ। পাঁচ বার দুর্নীতিতে তারা বিশ্বে এক নম্বর হয়েছিল। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, বাংলা ভাই, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা, আমাদের কত নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে তার হিসাব নেই। আমরা নিজেই বারবার তাদের হাতে আক্রমণের শিকার হয়েছি। তারপরও আমরা কিন্তু দমে যাইনি। বরং এগিয়ে গিয়েছি। আমি তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানাই, এত বাধা বিপত্তি, অত্যাচার, নির্যাতন, সবকিছু সহ্য করে নেতাকর্মীরা সংগঠনকে ধরে রেখেছেন এবং এগিয়ে যাচ্ছেন।

জাতীয়

মোহনগন্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুনল- জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিবি।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- মোহনগন্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুনল- জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিবি। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ট্রেনে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতদের নাম পেয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ। এর আগে গত মঙ্গলবার ভোরে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় কমলাপুর রেলওয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।

জাতীয়

জাতীয় পাটির ইশতেহার ঘোষণা প্রাদেশিক ব্যবস্থা প্রবর্তনসহ ২৪ দফা।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- জাতীয় পাটির ইশতেহার ঘোষণা প্রাদেশিক ব্যবস্থা প্রবর্তনসহ ২৪ দফা। জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে হয় ইশতেহার ঘোষণা। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ২৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছে জাতীয় পার্টি (জাপা)। এতে গুরুত্ব পেয়েছে নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার, আদালত, দুদক ও ইসিকে সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করাসহ বেশ কিছু বিষয়। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বনানী কার্যালয়ে ইশতেহারের ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি দাবি করেন, ৩৩ বছরে সুশাসন নষ্ট হয়েছে। তাই মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে আনা, দুর্নীতি বন্ধ করাসহ বিভিন্ন ইস্যুকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে ইশতেহারে। বিচারের দীর্ঘসূত্রতা দূর করতে কমিশন গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দলটি। ইশতেহারে প্রাদেশিক ব্যবস্থার প্রবর্তন করে ঢাকার বিকেন্দ্রীকরণের কথাও বলা হয়েছে। এ বিষয়ে চুন্নু বলেন, আটটি বিভাগকে করা হবে প্রাদেশিক সরকার। দুই স্তর বিশিষ্ট কাঠাম থাকবে। প্রতি জেলা ও উপজেলাকে প্রাদেশিক আসন হিসেবে গণনা করা হবে। জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, নির্বাচিত হলে যাবতীয় কালাকানুন ও বিশেষ ক্ষমতা আইন বাতিল করা হবে। প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তন করে চালু করা হবে কর্মমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা। ইশতেহারে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। যে দলই ক্ষমতায় আসুক, ইশতেহারের কোনো অংশ বাস্তবায়ন করলে তা জাতীয় পার্টি ইতিবাচক হিসেবে দেখবে বলে জানান চুন্নু। ইশতেহার ঘোষণা শেষে চুন্নু এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমরা হরতালের পক্ষে না। আমরা গাড়ি ভাঙচুর করি না। হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ এই শিক্ষা দেননি আমাদের। তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কোনো সময় কোনো দলই খুশি হয়নি। ভোট যদি আনুপাতিক হারে হয়, তবে ভোট নিয়ে কোনো কারচুপি হবে না। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জাপা মহাসচিব বলেন, এবার আওয়ামী লীগের চেয়েও বেশি আসনে প্রার্থী দিয়েছে জাপা। এরপরও কেন আওয়ামী লীগ আমাদের আসন ছেড়ে দিয়েছে, সেটি তারাই ভালো বলতে পারবে। আমরা কিন্তু মহাজোট না, আমরা এককভাবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করছি। আওয়ামী লীগের সাথে অনেকবার মিটিং হয়েছে, আরও হবে। সেই আলোচনায় অনেক সময় অনেক কিছু হবে। সবতো বলা যায় না। ইশতেহারে জাপা যেসব অঙ্গীকার করেছে সেগুলো হলো— প্রাদেশিক ব্যবস্থা প্রবর্তন, নির্বাচন পদ্ধতির সংস্কার, পূর্ণাঙ্গ উপজেলা ব্যবস্থা প্রবর্তন, সুশাসনের বাংলাদেশ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও মামলাজটের অবসান, শিক্ষিত-অশিক্ষিত বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ, শিক্ষাপদ্ধতির সংশোধন, সন্ত্রাস দমন ও মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা, ইসলামের আদর্শ ও ধর্মীয় মূল্যবোধ, সর্বোচ্চ ভর্তুকি দিয়ে কৃষকের কল্যাণ সাধন, খাদ্যনিরাপত্তা, নদী সংরক্ষণ ও ভাঙনরোধে ব্যবস্থা, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে স্থিতিশীলতা, শিল্প ও অর্থনীতির অগ্রগতি সাধন, ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর স্বার্থ সংরক্ষণ, পররাষ্ট্রনীতিতে সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, নারী সমাজের কল্যাণ সাধন, জলবায়ু পরিবর্তন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান-মুদ্রানীতি-রাজস্বনীতির সংস্কার, গুচ্ছগ্রাম পথকলি ট্রাস্ট পুনঃপ্রতিষ্ঠা, রেশনিং চালু, যোগাযোগ ব্যবস্থার সংস্কার ও অভিবাসন।

Scroll to Top