নভেম্বর ২৯, ২০২৩

জাতীয়

আওয়ামী লীগের নেতাদের যে সব সন্তানরা বাবার সূত্রে যেসব ছেলে এবং মেয়েরা দলীয় প্রতীক নৌকা পেলেন।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- আওয়ামী লীগের নেতাদের যে সব সন্তানরা বাবার সূত্রে যেসব ছেলে এবং মেয়েরা দলীয় প্রতীক নৌকা পেলেন। আওয়ামী লীগের অনেক নেতা নৌকা প্রতীক নিয়ে বারবার সংসদ সদস্য হয়েছেন। সময়ের চক্রে তাদের কেউ কেউ মারা গেছেন। কারও কারও বয়স বেড়েছে। এবার এমন বেশ কয়েকজন নেতার সন্তানদের হাতে নৌকা প্রতীক তুলে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। নতুন করে এমন ১১ জনের হাতে নৌকা প্রতীক। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতেও উত্তরাধিকারের পরম্পরা নতুন নয়। বিভিন্ন সময় বাবার আসনে সন্তানেরা দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। কোনো কোনো এলাকায় তৃতীয় প্রজন্মের হাতেও এসেছে নৌকা প্রতীক। এভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম নির্বাচন করে যাচ্ছেন বাবার সূত্রে পাওয়া দলীয় প্রতীক নিয়ে। আওয়ামী লীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বর্তমান সংসদে চট্টগ্রাম-১ আসনের সংসদ সদস্য। তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য গঠিত দলীয় মনোনয়ন বোর্ডেও আছেন তিনি। এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রিসভায়ও ছিলেন। ৮০ বছর বয়সী এই নেতা এবার বয়সের কারণে সরাসরি ভোটে অংশ নিচ্ছেন না। তারই আসনে ছেলে মাহাবুব উর রহমান পেয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন। আওয়ামী লীগের আরেক প্রবীণ নেতা এইচএন আশিকুর রহমান ১৯৮৬ সাল থেকে রংপুর-৫ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচন করছেন। এর মধ্যে ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের কাছে হারলেও উপনির্বাচনে জয়ী হন। ২০০১ সালেও হেরে যান তিনি। গত তিনটি নির্বাচনে টানা জয় নিয়ে সংসদে আছেন এই নেতা। তিনি দীর্ঘ সময় ধরে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ পদ সামলাচ্ছেন। বয়সের কারণে এবার ভোটে নামেননি। তার ছেলে রাশেক রহমান রংপুর-৫ আসনে দলের মনোনয়ন পেয়েছেন। রাশেক রহমান আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির সদস্য। রংপুর জেলা আওয়ামী লীগেরও সদস্য। তথ্যপ্রযুক্তি ও পুঁজিবাজার খাতে তার ব্যবসা আছে। মেঘনা ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালক তিনি। ঠাকুরগাঁও-২ আসনে টানা সাতবারের সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম আগে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) করতেন। ১৯৮৬ ও ১৯৯১ সালে সিপিবি থেকেই নির্বাচিত হন। এরপর টানা পাঁচবার নৌকা নিয়েই সংসদে এসেছেন। ৭৫ বছর বয়সী এই নেতা এবারও নৌকার মনোনয়ন চেয়েছিলেন। বয়সের বিবেচনায় তার ছেলে মো. মাজহারল ইসলামের হাতে নৌকা তুলে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। পেশায় শিক্ষক মাজহারুল বর্তমানে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি মোহাম্মদ সেলিম একসময় বিএনপি করতেন। ১৯৯৬ সালে বিএনপি থেকে দলীয় মনোনয়নও চেয়েছিলেন, পাননি। এরপর তিনি যোগ দেন আওয়ামী লীগে, ওই নির্বাচনেই নৌকা নিয়ে প্রথম সংসদ সদস্য হন। ২০১৮ সালে আবার ফিরে পান নৌকা প্রতীক। দুর্নীতির মামলায় তার সাজা হওয়ায় সংসদ সদস্য পদ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এবার তাই নিজের ছেলেকে ছেড়ে দিয়েছেন তার নির্বাচনী এলাকা। হাজি সেলিমের বড় ছেলে সুলাইমান সেলিম এবার পুরান ঢাকার আসনটিতে নৌকার প্রার্থী। পারিবারিক ব্যবসার পাশাপাশি বাবার রাজনৈতিক কর্মসূচিতেও যুক্ত ছিলেন তিনি। বাবার রেখে যাওয়া স্মৃতির পথ ধরে হাঁটছেন সন্তানেরা। আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা রহমত আলীর মেয়ে রুমানা আলী রাজনীতিতে এসেছেন। তিনি এবার তার বাবার আসন গাজীপুর-৩ থেকে দলের মনোনয়ন নিয়ে ভোট করছেন। ১৯৯১ থেকে শুরু করে টানা আটবারের সংসদ সদস্য ছিলেন রহমত আলী। ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। কৃষক লীগের সভাপতি রহমত আলী শেষের দিকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন। ৭৫ বছর বয়সে ২০২০ সালে তিনি মারা যান। এরপর উপনির্বাচনে সেখানে মনোনয়ন পান গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন। অবশ্য এবার নৌকা পাওয়া রুমানা আলীর বিপক্ষে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন ইকবাল হোসেন। পাবনা-৪ আসনে ১৯৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচ নির্বাচনে নৌকা নিয়ে জয়ী হয়েছেন শামসুর রহমান শরীফ। তিনি পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। ২০১৪ সালে গঠিত আওয়ামী লীগ সরকারের ভূমিমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ৮০ বছর বয়সে ২০২০ সালে মারা যান। এরপর উপনির্বাচনে তার পরিবারের একাধিক সদস্য মনোনয়ন চাইলেও কেউ পাননি। এবার তার ছেলে গালিবুর রহমান শরীফ পেয়েছেন নৌকা প্রতীক। উপজেলা থেকে রাজনীতি শুরু করলেও তিনি বর্তমানে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। ১৯৭০ সালে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য হন বরিশালের নেতা মহিউদ্দিন আহমেদ। এরপর ১৯৭৩ ও ১৯৯১ সালের ভোটে সংসদ সদস্য হন তিনি। বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন এই নেতা। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে নৌকা নিয়ে হেরে যান তিনি। ২০০২ সালে মারা যান তিনি। তার মেয়ে শাম্মী আহমেদ আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক। প্রথমবারের মতো তার হাতে উঠল নৌকা প্রতীক। বরিশাল-৪ আসনে এবার প্রার্থী হয়েছেন তিনি। হবিগঞ্জ-২ আসনে নতুন মুখ ময়েজ উদ্দিন শরীফ। তার বাবা প্রয়াত মো. শরিফ উদ্দিন ছিলেন এখানকার সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জয়ী হন শরিফ উদ্দিন। ’৯৬ সালের জুনে সংসদ সদস্য হওয়ার মাত্র দুই মাস পর আগস্টে তিনি মারা যান ৫৬ বছর বয়সে। বয়সে ছোট থাকায় ওই সময় সন্তানদের মনোনয়নের বিষয়টি সামনে আসেনি। এবার তার ছেলে ময়েজ উদ্দিন পেয়েছেন নৌকা প্রতীক। ছাত্রলীগের রাজনীতি দিয়ে হাতেখড়ি ময়েজ উদ্দিনের। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের আইন সম্পাদক ছিলেন। এরপর আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক উপকমিটির সদস্য হন। এখন তিনি জেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক। পেশায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। ময়মনসিংহ সদর আসনে এবার প্রথমবারের মতো নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন মোহিত উর রহমান (শান্ত)। মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহিতের বাবা অধ্যক্ষ মতিউর রহমান দীর্ঘ দিন ধরে ময়মনসিংহ জেলার সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি ছিলেন। ১৯৮৬ ও ২০০৮ সালে তিনি ময়মনসিংহ-৪ আসন থেকে সংসদ সদস্য হন। জোটের সমীকরণে এরপর তিনি আর নির্বাচন করতে পারেননি। তবে ২০১৪ সালে গঠিত আওয়ামী লীগ সরকারে টেকনোক্র্যাট হিসেবে ধর্মমন্ত্রী হন তিনি। ৮১ বছর বয়সে গত আগস্টে মারা যান তিনি। এবার মনোনয়ন পেলেন তার ছেলে মোহিত। ১৯৭৫ থেকে শুরু করে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সীতাকুণ্ড উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন আবুল কাশেম। এর মধ্যে ১৯৯৬ ও ২০০৮ সালে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড-নগরের একাংশ) সংসদ সদস্য হন তিনি। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে এখান থেকে নৌকা নিয়ে দিদারুল আলম দুবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এর মধ্যে ২০১৫ সালে মারা যান আবুল কাশেম। এবার ওই আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন আবুল কাশেমের ছেলে এসএম আল মামুন। সীতাকুণ্ড উপজেলা চেয়ারম্যান থেকে পদত্যাগ করে নৌকা চেয়েছিলেন মামুন। তিনি চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবলীগের সভাপতি। জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ী) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান বাদ পড়েছেন এবার। অডিও ফাঁসসহ নানা বিতর্কিত মন্তব্য করে সারা দেশে আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছিলেন মুরাদ হাসান। এবার তার বদলে ওই আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় মৎস্য ও প্রাণিবিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান। এবারই প্রথম তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন। তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মালেক দুবার এ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। ১৯৭০ ও ১৯৭৩ সালে নৌকা নিয়ে জয়ী হন তিনি। ৮৫ বছর বয়সে ২০১৬ সালে মারা যান এই নেতা। ৪০ বছর সরিষাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন তিনি।

জাতীয়

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে তৃনমুল বিএনপি ২৭৬ জন প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে তৃনমুল বিএনপি ২৭৬ জন প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৭৬ আসনের দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে তৃণমূল বিএনপি। বাকি ১৪টি চূড়ান্তের কার্যক্রম চলছে। আজ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে দলটির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, প্রার্থী ঘোষণার ক্ষেত্রে আমরা দলের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ পরিবারের লোকজন, শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, আইনজীবীসহ বিভিন্ন পেশাজীবীদের অগ্রাধিকার দিয়েছি। যারা সমাজের জন্য বিভিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তৃণমূল বিএনপির প্রার্থীদের তালিকা – ঢাকা বিভাগ ঢাকা-১ মফিদ খান, ঢাকা-২ সালাম মাহমুদ, ঢাকা-৩ মো. ইমান আলী ইমন, ঢাকা-৪ ড. খন্দকার এমদাদুল হক ও রফিকুল ইসলাম, ঢাকা-৫ আব্দুল হামিদ হৃদয়, ঢাকা-৬ এসএম আনোয়ার হোসেন অপু, কাজী সিরাজুল ইসলাম ও মো. জহিরুল ইসলাম, ঢাকা-৭ সৈয়দা নুরুন নাহার, ঢাকা-৮ এমএ ইউসূফ ও আশরাফ আলী হাওলাদার, ঢাকা-৯ রুবিনা আক্তার রুবি ও কামাল হোসেন, ঢাকা-১০ শাহানুর রহমান, ঢাকা-১১ শেখ মোস্তাফিজুর রহমান,ঢাকা-১২ নাঈম হাসান, ঢাকা-১৩ এসএম আরশেদ, ঢাকা-১৪ নাজমুল ইসলাম, ঢাকা-১৫ অধ্যাপক এনায়েতুল ইসলাম, ঢাকা-১৬ আব্দুর রহিম, ঢাকা-১৭ শফিউল বাশার, ঢাকা-১৮ ডা. সিরাজুল ইসলাম ও মফিজুর রহমান, ঢাকা-১৯ মাহবুবুল আলম, ঢাকা-২০ অধ্যক্ষ আব্দুল হাদী।  টাঙ্গাইল-১ জাকির হোসেন, টাঙ্গাইল-২ মাহাবুবুর রহমান খান, টাঙ্গাইল-৩ ইউজিন নকরেক, টাঙ্গাইল-৪ শহিদুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৫ শরীফুজ্জামান খান, টাঙ্গাইল-৬ একে রাজ্জাক শাহজাদা, টাঙ্গাইল-৭ আব্দুর রহিম মিয়া, টাঙ্গাইল-৮ পারুল। কিশোরগঞ্জ-২ আহসান উল্লাহ, কিশোরগঞ্জ-৫ সোহরাব হোসেন, মানিকগঞ্জ-১ ইঞ্জিনিয়ার শেখ শাহিন রহমান, মানিকগঞ্জ-২ জসিম উদ্দীন, মানিকগঞ্জ-৩ মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ, মুন্সিগঞ্জ-১ অ্যাড. অন্তরা সেলিমা হুদা, মুন্সিগঞ্জ-২ জাহানুর রহমান সওদাগর, মুন্সিগঞ্জ-৩ আরাফাত আসওয়াদ ইসলাম। গাজীপুর-১ চৌধুরী ইরাজ আহমেদ সিদ্দিকী ও আব্দুল জাব্বার সরকার, গাজীপুর-২ ফয়সাল আহমেদ, নরসিংদী-১ আল মামুন, নরসিংদী-৩ সুশান্ত শর্মা, নরসিংদী-৪ দেলোয়ার হোসেন, নরসিংদী-৫ জাকির হোসেন ভূইয়া। নারায়ণগঞ্জ-১ তৈমূর আলম খন্দকার, নারায়ণগঞ্জ-২ কে এম আবু হানিফ হৃদয়, নারায়ণগঞ্জ-৩ মো. চান মিয়া ও আফরোজা বেগম হ্যাপি, নারায়ণগঞ্জ-৪ অ্যাড. আলী হোসেন, নারায়ণগঞ্জ-৫ অ্যাড. আব্দুল হামিদ ভাসানী ভূঁইয়া। রাজবাড়ী-১ সুলতান ও প্রকৌশলী ডিএম মজিবর রহমান, রাজবাড়ী-২ এসএম ফজলুল হক। ফরিদপুর-১ কামরুল ইসলাম, ফরিদপুর-৪ প্রিন্স চৌধুরী। গোপালগঞ্জ-১ জাহিদুল ইসলাম, গোপালগঞ্জ-২ জামাল উদ্দিন শেখ, মাদারীপুর-৩ শ্রী প্রবীন হালদার, শরীয়তপুর-১ আবুল বাশার মাদবর। চট্টগ্রাম বিভাগ ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-১ মাইনুল হাসান, ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৫ মুফতি হাবিবুর রহমান। কুমিল্লা-১ মহসিন আলম ভূইয়া ও সুলতান জিসান উদ্দিন, কুমিল্লা-২ মাইন উদ্দিন, কুমিল্লা-৪ অ্যাড. মাহবুবুল আলম, কুমিল্লা-৫ মো. হোসেন, কুমিল্লা- জয় ভৌমিক ও ডা. নাছিমা সুলতানা হ্যাপী, কুমিল্লা-৭ সজল কুমার কর, কুমিল্লা-১০ জামাল উদ্দিন। চাঁদপুর-২ কবির হোসেন ও শাজাহান, চাঁদপুর-৪ মমতাজ উদ্দিন মন্টু, মো. সেলিম ও আবদুল কাদের তালুকদার, চাঁদপুর-৫ টিপু মজুমদার। ফেনী-১ অধ্যাপক মো. শাজাহান সাজু, ফেনী-২ আইম আমজাদ হোসেন ভূইয়া। নোয়াখালী-১ সৈয়দ আহমদ ও নাসির হোসেন, নোয়াখালী-২ দেলু মিয়া, নোয়াখালী-৪ মোজাককের বারী, নোয়াখালী-৫ কামাল উদ্দিন, নোয়াখালী-৬ নাছিম মো. বায়জীদ। লক্ষ্মীপুর-১ এম এ আউয়াল, লক্ষ্মীপুর-২ লুৎফুল্লাহিল করিম চৌধুরী ও আব্দুল্লাহ আল মাসুদ। চট্টগ্রাম-২ ডা. মোহাম্মদ জানে আলম, চট্টগ্রাম-৩ নাঈম হাসান, চট্টগ্রাম- খোকন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ নাজিম উদ্দিন ও মাসুদুল আলম, চট্টগ্রাম-৬ ফয়জুল্লাহ ও ইয়াহিয়া জিয়া চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ খোরশেদ আলম, চট্টগ্রাম-৮ সন্তোষ শর্মা, চট্টগ্রাম-৯ সুজীত সরকার, চট্টগ্রাম-১০ ফেরদাউস বশীর, চট্টগ্রাম-১১ দীপক কুমার পালিত, চট্টগ্রাম-১২ রাজীব চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৩ মকবুল আহম্মেদ চৌধুরী সাদাদ, চট্টগ্রাম-১৪ রাজীব দাস, চট্টগ্রাম-১৫ মোস্তাক আহম্মেদ সবুজ, চট্টগ্রাম-১৬ ওসমান গনী ও মমতাজুর হক চৌধুরী। কক্সবাজার-১ মুহাম্মদ আলী আকবর, কক্সবাজার-২ আকবর খান, কক্সবাজার-৩ অধ্যক্ষ ড. মুহাম্মদ সানাউল্লাহ, কক্সবাজার-৪ মুজিবুর হক মুজিব। পার্বত্য খাগড়াছড়ি- উশ্যেপ্রু মারমা ও চিত্র বিকাশ চাকমা, পার্বত্য রাঙ্গামাটি- শাহ হাফেজ মো. মিজানুর রহমান। রাজশাহী বিভাগ জয়পুরহাট-১ মো. মাসুম। বগুড়া-১ আব্দুল মান্নান ও এনএম আবু জিহাদ, বগুড়া-২ মো. বজলুর রহমান, বগুড়া-৩ আব্দুল মোত্তালেব, বগুড়া-৪ জালাল উদ্দিন ও আব্দুল ওহাব, বগুড়া-৫ মাহবুব আলী, বগুড়া-৬ মাওলানা মো. নজরুল ইসলাম ও ছালেহীন ইসলাম সাজ্জাদ, বগুড়া-৭ এনামুল হক। চাপাইনবাবগঞ্জ-১ মুজিবুর রহমান। নওগাঁ-৩ সোহেল কবীর চৌধুরী, নওগাঁ-৬ পিকে আবদুর রব। রাজশাহী-১ জামাল খান, রাজশাহী-২ এসএম আরমান পারভেজ। নাটোর-১ ইমরান আলী, নাটোর-২ মজনু মিয়া, নাটোর-৩ আবুল কালাম আজাদ, নাটোর-৪ আব্দুল খালেক সরকার। সিরাজগঞ্জ-২ মোস্তাফিজুর রহমান ও সোহেল রানা, সিরাজগঞ্জ-৩ নাদিমুল ইসলাম মাহমুদ, সিরাজগঞ্জ-৪ ওমর ফারুক, সিরাজগঞ্জ-৫ মহসিন আলম, সিরাজগঞ্জ-৬ তারেকুল ইসলাম। পাবনা-১ জয়নাল আবেদীন, পাবনা-আবুল কালাম আজাদ, পাবনা-৩ ওয়াসিম সরকার। বরিশাল বিভাগ বরগুনা-১ ইউনুছ সোহাগ, বরগুনা-২ কামরুজ্জামান লিটন, পটুয়াখালী-১ নুর আলম, পটুয়াখালী-২ কায়েস মাহমুদ, পটুয়াখালী-৩ ওবায়েদুল ইসলাম ও সোহাগ, পটুয়াখালী-৪ দলিল উদ্দিন, ভোলা-১ ইকবাল হোসেন, ভোলা-৩ আ্যাডভোকেট আরিফ উদ্দিন আহমেদ, ভোলা-৪ মো হানিফ, বরিশাল-২ শাহজাহান সিরাজ, বরিশাল-৩ শাহানাজ হোসেন, বরিশাল-৪ এনামুল হক, বরিশাল-৫ ফারুক আলম তালুকদার, বরিশাল-৬ টি এম জহিরুল হক তুহিন, ঝালকাঠি-১ জসিম উদ্দিন তালুকদার, পিরোজপুর-১ ইয়ার উদ্দিন রিপন, পিরোজপুর-৩ সিদ্দিকুর রহমান। সিলেট বিভাগ সুনামগঞ্জ-১ মাওলানা আশরাফ আল মাদানী ও রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৩ শাহীনুর পাশা চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৫ আবু সালেহ, সিলেট-১ হাফিজ মো রইছ উদ্দিন, সিলেট-২ ড. এ এম খান, সিলেট-৩ আমিনুল ইসলাম ডেনী, সিলেট-৪ মো আবুল হোসেন, সিলেট-৫ কায়সার আহমেদ কাউসার ও কুতুব উদ্দিন আহমেদ শিকদার, সিলেট-৬ শমশের মুবিন চৌধুরী, মৌলভীবাজার-১ আনোয়ার হোসেন, মৌলভীবাজার-২ এস এম শাহীন, মৌলভীবাজার-৩ মিছবাহ উদ্দিন, মৌলভীবাজার-৪ কবির আহমেদ বাবর, হবিগঞ্জ-১ মইনুর রশীদ চৌধুরী, হবিগঞ্জ-২ অ্যাড খায়রুল আলম ও ছাদিকুর মিয়া তালুকদার। এছাড়া জামালপুর-১ গোলাম মোস্তফা, জামালপুর-২ রফিকুল ইসলাম খান, জামালপুর-৪ সাইফুল ইসলাম টুকন ও মামুনুর রশিদ, শেরপুর-১ ফারুক হোসেন ও জিয়াউল হক, শেরপুর-২ জায়েদুর রশীদ, ময়মনসিংহ-১ মার্শেল মালেশ চিরান, ময়মনসিংহ-৩ শ্রী দীপক চন্দ্র গুপ্ত ও আনিছুর রহমান, ময়মনসিংহ-৫ আবদুস সবুর, ময়মনসিংহ-৭ ড. আব্দুল মালেক ফরাজী, ময়মনসিংহ-৯ আবু যুনাইদ বিল্লাল, ময়মনসিংহ-১০ মাহফুজা বেগম ও নূরুল ইসলাম খান, ময়মনসিংহ-১১ মো নাসির উদ্দিন, নেত্রকোণা-৩ মিজানুর রহমান খান, নেত্রকোণা-৪ আল মামুন, নেত্রকোণা-৫ আব্দুল ওহাব হামিনী। পঞ্চগড়-২ আব্দুল আজিজ, ঠাকুরগাঁও-১ আমিরুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-২ অ্যাড. আফাজুল হক ও মোজাফফর হোসেন, দিনাজপুর-১ মশিউর রহমান, দিনাজপুর-৩ এ্যাড মো মনজুরুল হক, দিনাজপুর-৬ মোফাজ্জল হোসেন, নীলফামারী-১ অ্যাড এন কে আলম চৌধুরী, নীলফামারী-৩ খলিলুর রহমান, নীলফামারী-৪ মোকলেছুর রহমান (মাহারুক খান), ড. আব্দুল্লাহ আল নাসের ও ছাদিকুর মিয়া তালুকদার, লালমনিরহাট-১ আবদুল আলীম, লালমনিরহাট-২ সিরিন তাবাসসুম রায়হান মসতাজীর তামান্না, লালমনিরহাট-৩ শামীম আহমেদ চৌধুরী, রংপুর-১ মো বদরুদ্দোজা চৌধুরী, রংপুর-৫ খালেদা খানম, রংপুর-৬ ইকবাল হোসেন, কুড়িগ্রাম-১ আশরাফ উদ্দিন মোড়ল, কুড়িগ্রাম-৩ আব্দুল বাতেন, কুড়িগ্রাম-৪ আতিকুর রহমান খান, গাইবান্ধা-১ তাজুল ইসলাম, গাইবান্ধা-৩ রেজাউল ইসলাম, গাইবান্ধা-৪ ওবায়দুল হক সরকার, মেহেরপুর-২ আব্দুল গনি, কুষ্টিয়া-১ আনিছুর রহমান, কুষ্টিয়া-২ মো বাদশা আলম, কুষ্টিয়া-৩ শেখ মতিয়ার রহমান ও আবু শামসের মো. খালেকুজ্জামান, চুয়াডাঙ্গা-১ তাইজুল হক তাজু, ঝিনাইদহ-১ কে এ জাহাঙ্গীর মাজমাদার, ঝিনাইদহ-২ অ্যাড. জামিরুল ইসলাম জেয়ারদার, ঝিনাইদহ-৩ মো আনোয়ার হোসেন খান, ঝিনাইদহ-৪ নূরউদ্দীন আহমেদ ও অ্যাড. আশানুর রহমান। যশোর-১ মিজানুর রহমান, যশোর-২ শেখ ফরিদ উদ্দিন, যশোর-৩ মো কামরুজ্জামান, যশোর-৪ লে. ক. সাব্বির আহমেদ, যশোর-৫ মেজর অব. আবু নসর মো. মোস্তফা, মাগুরা-১ শ্রী সঞ্জয় রায় রনী, মাগুরা-২ অধ্যক্ষ মো. আখিদুল ইসলাম, নড়াইল-১ শ্যামল চৌধুরী, বাগেরহাট-১ মো মাহফুজুর রহমান, বাগেরহাট-২ মরিয়ম সুলতানা, বাগেরহাট-৩ ম্যানুয়েল সরকার,

জাতীয়

ঢাকা দক্ষিণ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ দত্তরাইল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন৷ ইউকে ‘র উদ্যোগে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

বিলেতের আয়না ডেক্স :- ঢাকা দক্ষিণ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ দত্তরাইল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন৷ ইউকে ‘র উদ্যোগে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । গত সোমবার ২৭ শে নভেম্বর ক্যাফে গ্রীল রেষ্টুরেন্টে জনাব তছউর আলী’র সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক নাজমুল ইসলাম নুর’র সঞ্চালনায়। অনুষ্ঠানের কোরআন তেলাওয়াত করেন ফরিদ আহমদ। গত ১লা অক্টোবর রবিবার ঐতিহ্য ও গৌরবের ঢাকা দক্ষিণ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের ১২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠান পরবর্তী মতবিনিময় ও আলোচনা সভা। অনুষ্ঠানটি অত্যন্ত সুন্দর সাকসেসফুল অনুষ্ঠান হয়েছে বলে আগত সবাই অভিমত ব্যক্ত করেছেন। কিছু ত্রুটিগুলো তুলে ধরা হয়েছে আগামী দিনে এ গুলো সংশোধন করা হবে। কোন ভূল বুঝাবুঝি কোন অবকাশ নাই। কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে, আগামী ১৬ ডিসেম্বর, ২১ শে ফেব্রুয়ারী ও ২৬ শে মার্চ যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করার। যে সমস্ত শুভাকাঙ্ক্ষীরা বিভিন্ন ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করছেন।তাদের কে অভিনন্দন। বিশেষ করে যারা এড দিয়ে সহায়তা করেছেন, তাদেরকে লিখিত ভাবে অভিনন্দন জানানো। ঢাকা দক্ষিণ বহু মুখী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের ” লগো ” উপস্থাপন করেছে কিশোয়ার আনাম লিটনকে ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। ম্যাগাজিনের জন্য তিনটি নাম উপস্হাপন করেছিলেন যুগ্ম সম্পাদক মাহমুদুর রহমান।(১) স্মৃতির আঙিনা (২) স্মৃতির আয়না( ৩) স্মৃতির আলো। পরবর্তীতে সভাপতি জনাব তছউর আলী ★ স্মৃতির আঙিনা ★নামটি পছন্দ করেছেন।জনাব শামীম আহমেদ সহমত পোষণ করছেন । সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। উক্ত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহসভাপতি শামীম আহমেদ।সিনিয়র সহ সভাপতি ডাক্তার মাসুক উদ্দিন। সহসভাপতি আব্দুল কাদির। সহসভাপতি সেলিম উদ্দিন চাকলাদার।সহ সভাপতি আসাদ উদ্দিন আহমেদ। যুগ্ম সম্পাদক মাহমুদুর রহমান শানুর। যুগ্ম সম্পাদক মারুফ আহমেদ। অর্থ সম্পাদক ফরিদ আহমদ। বিনোদন সম্পাদক রহিম উদ্দিন মুক্তা। শিক্ষা সম্পাদক মাহবুব হোসেন। অভ্যর্থনা সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন আহমেদ সহকারী স্পোর্টস সম্পাদক কামরুজ্জামান চাকলাদার। দফতর সম্পাদক শেলু আহমদ । মহিলা সম্পাদিকা নাজিয়া আক্তার রেবিন।কার্যকরী কমিটির সদস্য রোকসানা পারভীন জোছনা। হেলাল আহমেদ। আজিজুর রহমান। আব্দুল কাদির। সদস্য কিশোয়ার আনাম লিটন। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি বলে দুঃখ প্রকাশ করেছেন এবং সহমত পোষণ করছেন সহ সভাপতি আজন উদ্দিন। সহ সভাপতি দেওয়ান নজরুল ইসলাম। সহ সভাপতি আবুল হাসনাত নাইস। সোস্যাল ও ওয়েলফেয়ার সম্পাদক খালেদ আহমেদ। সহ পাবলিসিটি সম্পাদক শাহরিয়ার রহমান জুনেদ। পরে এক নৈশভোজের আয়োজন করা হয়েছিল।

জাতীয়

যুক্তরাজ্য জাসদের জরুরী ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- যুক্তরাজ্য জাসদের জরুরী ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত। বাংলাদেশের আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনী ইস্তেহারে সংযোজনের জন্য প্রস্তাবনা নিয়ে যুক্তরাজ্য জাসদের এক জরুরী ভার্চুয়াল সভা ২৬শে নভেম্বর রবিবার বিকাল ৩টায় অনুষ্টিত হয়। যুক্তরাজ্য জাসদের সহ সভাপতি মুজিবুল হক মনির সভপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবুল মনসুর লিলুর পরিচালনায় সভায় ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন জাসদের সাবেক আহ্বায়ক ও যুক্তরাজ্য জাসদের নেতা মতিউর রহমান মতিন আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইস্তেহারে সংযোজনের জন্য কয়েকটি প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। সভায় আলোচনার মাধ্যমে কিছু সংযোজন করা হয় এবং সর্বসম্মতি ক্রমে প্রস্তাবনা সমূহ গৃহীত হয়। ১) বাংলাদেশে প্রবাসী বাংলাদেশীদের আকৃষ্ট করতে প্রথমেই প্রয়োজন প্রবাসী বাংলাদেশীদের স্বার্থ সুরক্ষায় আগামী সংসদে প্রবাসীদের বিনিয়োগ সুরক্ষা আইন প্রনয়ন এবং তা সঠিক প্রয়োগ ও তদারকির জন্য কার্যকর দফতর খোলা যাতে করে প্রবাসীরা আশ্বস্ত হয়ে নিজ দেশে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত ও আগ্রহী হোন। প্রবাসী বাঙালী নতুন প্রজন্মের মেধাবীদের বাংলাদেশের উন্নয়নে সম্পৃক্ত করার জন্য বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা। ২) বাংলাদেশের প্রায় ১৭ কোটি জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য ৩০০ আসনের সংসদকে দ্বিগুন করা । সংসদে আসন সংখ্যা বৃদ্ধি করলে প্রবাসীদের স্বার্থ সুরক্ষায় অত্যন্ত ৫ জন সংসদ সদস্য প্রবাসীদের মধ্য থেকে proportional representation।বা (পেশাজীবি প্রতিনিধি) পদ্ধতিতে নির্বাচিত করতে এবং সংরক্ষিত মহিলা আসন গুলিতে অর্ধেক বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশার মহিলাদের মনোনীত ও নির্বাচিত করার প্রস্তাব পেশ করা হয় । ৩ ) শিক্ষা ব্যবস্থা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশুদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলতে বিশ্ব সেরা ফিনল্যান্ডের মডেল নিয়ে বিচার বিশ্লেষণ করতে অনুরোধ করছি এবং উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হাজার হাজার বেকার জনগোষ্ঠী গড়ে তোলার পরিবর্তে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষতা সম্পন্ন জনসম্পদ গড়ে তোলার জন্য vocational technical ইনস্টিটিউট গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে প্রস্তাব করছি। ৪) পেনডেমিক পরবর্তীতে ইউরোপে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ের মত শ্রম শক্তির অভাব প্রতিটি ইউরোপের দেশে। মাস্টার প্ল্যান করে ইউরোপের দেশ Croatia, Serbia, Romania, Poland,Germany, Netherlands, Italy ও Russia সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করার মাধ্যমে এই শ্রম বাজারে আমাদের লোক পাঠানো এবং সে লক্ষ্যে সরকারি উদ্দোগে পঁচিশ অনূর্ধ্ব বয়সী যুব সমাজকে quick various vocational training এবং ভাষা শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলে এই বাজার ধরতে আমাদেরকে উদ্যোগ নেওয়ার প্রস্তাব বিবেচনায় নিতে অনুরোধ জানানো হয়। আলোচনার অংশগ্রহণ করেন, মতিউর রহমান মতিন, মজিবুল হক মনি, আব্দুর রাজ্জাক, সৈয়দ আবুল মনসুর লিলু, সৈয়দ এনামুল হক বদরুল , মোহাম্মদ শাহজাহান,মাহমুদুর রহমান শানুর ও সালেহ আহমদ ।

Scroll to Top