মার্চ ১৭, ২০২৩

জাতীয়

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)। রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধের জন্য পুতিনকে দায়ী করে আইসিসির একজন বিচারক শুক্রবার এ আদেশ দেন। এতে ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধ এবং শিশুদের ইউক্রেন থেকে অবৈধভাবে রাশিয়ায় নিয়ে যাওয়ার অভিযোগে পুতিনকে দায়ী করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে পুরোদমে আগ্রাসন শুরুর পর থেকে এসব অপরাধ সংঘটিত হয়েছে পুতিন ছাড়াও রাশিয়ার শিশু অধিকার কমিশনার মারিয়া আলেক্সেইভনা লোভা-বেলোভার বিরুদ্ধেও একই অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আইসিসি। তবে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির বিষয়ে রাশিয়ার পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া আসে না গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরুর পর থেকেই দেশটিতে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের অভিযোগ উঠেছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে। কিন্তু এসব অভিযোগ বরাবরই জোরালোভাবে প্রত্যাখ্যান করে এসেছে মস্কো।

জাতীয়

জাতির পিতার আদর্শে স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ গড়বো:– প্রধানমন্ত্রী

বিলেতের আয়না ডেক্স :- জাতির পিতার আদর্শে স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ গড়বো:– প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের মাঝে নেই কিন্তু তার আদর্শ আছে। সেই আদর্শ নিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবো। বানাবো আগামী দিনের বাংলাদেশ, স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ। গতকাল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত শিশু সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু জীবনটাকে উৎসর্গ করেছিলেন বাংলার মানুষের মুক্তির জন্য। তার ভেতরে যে মানসিকতা ছিল, মানুষের প্রতি দরদ ছিল, এটা ছোটবেলা থেকেই প্রকাশ পেয়েছিল। স্কুলে যখন পড়তেন তখন যার বই নেই তাকে নিজের বই দিয়ে দিতেন। গায়ের জামা কাপড় দরিদ্র মানুষকে বিলিয়ে দিতেন। এমনকি দুর্ভিক্ষের সময় নিজের গোলার ধানও মানুষকে বিলিয়ে দিয়েছেন। ছোটবেলা থেকে এই বিষয়গুলো লক্ষ্য করেছিলেন আমার দাদা-দাদি। বড় হয়ে যারা শোষিত ও বঞ্চিত ছিল, একবেলা খাবার পেতো না, যাদের কোনো পুষ্টি ছিল না, রোগের চিকিৎসা করার সামর্থ্য ছিল না, ঘরবাড়ি ছিল না সেই সব মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে তিনি সংগ্রাম করেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, আজ আমরা মাতৃভাষায় কথা বলতে পারি, বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারি। সেই ৪৮ সাল থেকেই এই আন্দোলন তিনি শুরু করেছিলেন। তারই নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা, স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপরিচয়। কাজেই জাতির পিতার এই জন্মদিনকে আমরা শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছি। অক্ষম ও প্রতিবন্ধী শিশুদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, অন্ধকে অন্ধ বলিও না, পঙ্গুকে পঙ্গু বলিও না- এটা হোক ছোটবেলার শিক্ষা। কাজেই তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে। আমরা কিন্তু প্রতিবন্ধীদের ভাতা দেই, বৃত্তিও দিয়ে থাকি। কাজেই সবাই এই সংসারের, সবাই এই সমাজের। বঙ্গবন্ধু শিশুদের ভালোবাসতেন, শিশুদের প্রতি তার অত্যন্ত দরদ ছিল। শিশুদের সঙ্গে খেলা করতেও তিনি পছন্দ করতেন। কাজেই জাতির পিতার এই জন্মদিনটিকে আমরা শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছি। শিশুরা আমাদের আগামীর ভবিষ্যৎ, তারা যেন যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠে সেটাই আমাদের লক্ষ্য। আজকের শিশুরাই স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট জনগোষ্ঠী হবে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যে ডিজিটাল বাংলাদেশ আমরা গড়তে চাই, আগামী দিনের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাই, আজকের শিশুরাই তো হবে সেই স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট জনগোষ্ঠী। যারা এই দেশটাকে গড়ে তুলবে। এবারের শিশু দিবসের প্রতিপাদ্য চমৎকার হয়েছে বলে জানিয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনে ও শিশু দিবসের এই প্রতিপাদ্য হলো- ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধু’র জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন’। আমি মহিলা ও শিশু মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানাই এরকম একটা সত্যিকার উপযোগী প্রতিপাদ্য গ্রহণ করার জন্য। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সের সামনে আয়োজিত শিশু সমাবেশে যোগ দেন তিনি। পরে প্রধানমন্ত্রী সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার তুলে দেন। এ ছাড়া গরিব-মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে আর্থিক অনুদান প্রদান করেন। বক্তব্য শেষে শিশু প্রতিনিধির বক্তব্য, বঙ্গবন্ধু ও শিশু অধিকার বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, কাব্য নৃত্যগীতি আলেখ্যানুষ্ঠান উপভোগ করেন। এরপর তিনি শিশু দিবস উপলক্ষে তিন দিনব্যাপী বইমেলার উদ্বোধন করেন। সেনানিবাসে বঙ্গবন্ধু’র জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদ্‌যাপন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে একযোগে ঢাকাসহ দেশের সকল সেনানিবাস ও বৈদেশিক মিশনে অবস্থানরত কন্টিনজেন্টসমূহে উদ্‌যাপন করা হয়। দিবসটি উদ্‌যাপনে সেনাবাহিনীর সকল স্তরের সামরিক এবং অসামরিক ব্যক্তিবর্গের অংশগ্রহণে বিবিধ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। আইএসপিআর জানিয়েছে, দিবসটি উদ্‌যাপন উপলক্ষে ঢাকাসহ সকল সেনানিবাসের প্রতিটি প্রবেশ পথ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহ সুসজ্জিত করা হয়। ঢাকাসহ সকল সেনানিবাস এবং বৈদেশিক মিশনে অবস্থানরত কন্টিনজেন্টসমূহে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জীবনীর ওপর আলোচনা অনুষ্ঠান, ৭ই মার্চের ভিডিও চিত্র এবং পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘চিরঞ্জীব মুজিব’ প্রদর্শনের আয়োজন করা হয়। এ সময় ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান। এ দিনে জাতির পিতার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে সেনানিবাসসমূহের সকল মসজিদে বাদ জুমা বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিসার, জেসিও, অন্য পদবির সেনাসদস্য এবং অসামরিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। সেইসঙ্গে সেনাবাহিনী পরিচালিত সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতির পিতার জীবনীর ওপর আলোচনা সভা, রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উল্লেখ্য, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে পিতা শেখ লুৎফর রহমান ও মাতা সাহেরা খাতুনের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। দিনটি ১৯৯৭ সাল হতে সারা দেশে জাতীয় শিশু-কিশোর দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

জাতীয়

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপিত হয়েছে।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপিত হয়েছে। বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে গতকাল স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপিত হয়েছে। দিনটিকে দেশব্যাপী ‘জাতীয় শিশু দিবস’ হিসেবে উদ্‌যাপন করা হয়। বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত এই  নেতা ১৯২০ সালের এদিন গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধু’র জন্মদিন উপলক্ষে গতকাল ভোর ৬টায় জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্যদিয়ে আওয়ামী লীগ ও এর বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের দিনব্যাপী কর্মসূচি শুরু  হয়। অন্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল, জাতির পিতার সমাধি ও প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, কেক কাটা, মিলাদ মাহফিল, মোনাজাত, প্রার্থনা, আলোচনা সভা, শোভাযাত্রা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, স্বেচ্ছায় রক্তদান, বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা, পুরস্কার বিতরণ, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ ইত্যাদি। দিবসটি উপলক্ষে সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধু’র প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু’র স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময়ে বিউগলে করুণ সুর বাজানো হয়। সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল এ উপলক্ষে গার্ড অব অনার প্রদান করে। এর পরে শেখ হাসিনা আওয়ামী  লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু’র প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

জাতীয়

মাইজভাণ্ডারে ‘লোকায়ত বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

বিলেতের আয়না ডেক্স :- উত্তরজেলা (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি মাইজভাণ্ডারে ‘লোকায়ত বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব ফটিকছড়ি মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিশিষ্ট গবেষক ড. আমিনুর রহমান সুলতান কর্তৃক রচিত ‘লোকায়ত বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব। মাইজভাণ্ডারী প্রকাশনী ও প্রেমের তরী সুফি সংগীতালয়ের আয়োজনে মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত প্রকাশনা উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন মাইজভাণ্ডার গাউছিয়া আহমদিয়া মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীন হযরত মওলানা শাহছুফী সৈয়দ এমদাদুল হক মাইজভাণ্ডারী (ম.)। প্রধান আলোচক ছিলেন দারুল ইরফান রিসার্চ ইনস্টিটিউট (ডিআইআরআই)’র ম্যানেজিং ট্রাস্টি সৈয়দ ইরফানুল হক মাইজভাণ্ডারী। প্রকাশনা উৎসবে বিশেষ অতিথি ছিলেন খান এগ্রো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দুল হক খান, খাতুনগঞ্জ ইশফার হাবিব ট্রেডিংয়ের সত্ত্বাধিকারী মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ, শাহজাদা সৈয়দ মুহাম্মদ এরহাম হোসাইন, নবান্ন প্রকাশনীর নির্বাহী পরিচালক নূর নাহিয়ান, ব্যবসায়ী জহির উদ্দিন মো. বাবর, ডিআইআরআই’র সদস্য মেজবাউল আলম শৈবাল ও শেখ শাকিল মাহমুদ। ‘লোকায়ত বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থের লেখক ড. আমিনুর রহমান সুলতান।

জাতীয়

পটিয়ায় ইউসিবি এজেন্ট ব্যাংকিং এর উদ্বোধন

বিলেতের আয়না ডেক্স :- সেলিম চৌধুরী পটিয় (চট্টগ্রাম) পটিয়ায় ইউসিবি এজেন্ট ব্যাংকিং এর উদ্বোধন পটিয়ায় ইউসিবি এজেন্ট ব্যাংকিং উপায় এর সার্ভিস সেন্টারের উদ্বোধন করা হয়েছে। ১৫ মার্চ বুধবার পটিয়া পৌরসভা ৫নং ওয়ার্ড ছদু তালুকদার বাড়ি সংলগ্ন সড়কে নাজিম উদ্দিন এন্টারপ্রাইজে এ ব্যাংকিং সেবা কার্যক্রম উদ্বোধন করেন কর্তৃপক্ষ। এ এজেন্ট ব্যাংকি এর উদ্বোধন কালে উপস্থিত ছিলেন, উপায় চিফ মেরস এন্ড সার্ভিস অফিসার ইমন কল্যান দত্ত, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার বিশ্বজিৎ দাশ গুপ্ত, জোনাল ম্যানেজার মুশফিকুর রহমান, টেরিটরি ম্যানেজার ফয়সাল হাসান, এরিয়ার ম্যানেজার তৌহিদুল হাসান, নাজিম এন্টারপ্রাইজের পরিচালক মো: নাজিম উদ্দিন, মাওলানা মো: সেলিম উদ্দিন, ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলাম, মো; জাহাঙ্গীর, রফিক আহমদ, আরাফাত প্রমুখ।- এই এজেন্টে ব্যাংকিং সেবার সুবিধাসমূহের মধ্যে অনলাইন লেনদেন ফ্রি, ইন্টারনেট ব্যাংকিং ফ্রি, ডেবিট কার্ড দ্বারা সকল ব্যাংকের এটিএম থেকে টাকা উত্তোলন করা, ইউসিবির সকল শাখা, উপশাখা ও এজেন্ট আউটলেটে ব্যাংকিংয়ের সুবিধা, ইউসিবির সকল এটিএম ও সিআরএম থেকে টাকা জমা ও উত্তোলন সহজ এবং দ্রæত সময়ে একাউন্ট খোলাসহ নানার সুবিধা রয়েছে। সেলিম চৌধুরী পটিয়া প্রতিনিধি পটিয়া চট্টগ্রাম ০১৮১৯৩৪৯৪৪২

জাতীয়

রাউজানে গাউসিয়া কমিটির কুইজ প্রতিযোগিতা

বিলেতের আয়না ডেক্স :- রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি রাউজানে গাউসিয়া কমিটির কুইজ প্রতিযোগিতা গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ রাউজান ফকির তকিয়া শাখা (ছাত্র ফোরাম) এর ব্যবস্থাপনায় হযরত গফুর আলী বোস্তামী (রহঃ) এর সালানা ওরস মোবারক উপলক্ষে ইসলামিক কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৫ মার্চ বুধবার রাউজান মহিলা আলিম মাদরাসা মিলনায়তনে আয়োজিত এই কুইজ প্রতিযোগিতায় সংগঠনের সভাপতি মইনুদ্দিন জামাল চিশতীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন রাউজান পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জসিম উদ্দিন চৌধুরী। উদ্বোধক ছিলেন গাউসিয়া কমিটি রাউজান উপজেলা (উত্তর) শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি জালাল উদ্দীন চৌধুরী৷ সংগঠনের কার্যনির্বাহী সদস্য মোঃ শাহেদুল ইসলামের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন গাউসিয়া কমিটি ফকির তকিয়া শাখার দা’ওয়াতে খায়র সম্পাদক মাওলানা নূর মোহাম্মদ, রাউজান মহিলা আলিম মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিন, মাওলানা জামাল উদ্দিন, মোহাম্মদ কফিল উদ্দিন চৌধুরী, মাওলানা সিরাজুল ইসলাম রেজভী। উপস্থিত ছিলেন গাউসিয়া ছাত্র ফোরাম এর সিনিয়র সহ-সভাপতি শাহাদাত হোসেন মুন্না, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল বারেক, হেলাল উদ্দিন ছোটন, আরিফ মঈনুদ্দিন রাকিব, মোহাম্মদ আরফাত, শাউন উদ্দিন নিজাম, মোহাম্মদ মুরাদ, জাহেদুল ইসলাম, মোহাম্মদ রিফাত, মোহাম্মদ ফরহাদ, মোহাম্মদ আনাস, মোহাম্মদ শিহাব প্রমুখ।

Scroll to Top