জানুয়ারি ২৭, ২০২৩

জাতীয়

ঝিনাইদহ ক্যাডেটে পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- ঝিনাইদহ ক্যাডেটে পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান। এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ছাত্রদের নিয়ে আয়োজিত পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন কৃতি ছাত্র সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, এসবিপি (বার), ওএসপি, এনডিইউ, পিএসসি, পিএইচডি। সেনাবাহিনী প্রধান ক্যাডেট কলেজ প্রাঙ্গনে পৌঁছালে প্রাক্তন এবং বর্তমান ক্যাডেটের নিয়ে গঠিত একটি দল মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজের মাধ্যমে তাঁকে অভিবাদন জানান। আইএসপিআর এ সময় সেনাবাহিনী প্রধান প্রাক্তন ছাত্রদের সাথে মতবিনিময়, পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজ এবং দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালাতে অংশগ্রহণ করেন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ সাইফুল আলম, এসবিপি, ওএসপি, এসইউপি, এডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি; বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ্যাডজুটেন্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মোঃ নজরুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, জি এবং জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ৫৫ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার যশোর এরিয়া মেজর জেনারেল মোহাম্মদ মাহবুবুর রশীদ, এসপিপি, এনডিইউ, পিএসসি। আইএসপিআর অনুষ্ঠানে ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ছাত্রগণ; স্থানীয় ফরমেশনের ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাগণ; স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ; ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষ; শিক্ষকগণ; গণমাধ্যম ব্যক্তিবর্গ; ছাত্র ও বেসামরিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয়

আগামী রবিবার রাজশাহীতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- আগামী রবিবার রাজশাহীতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। ২৫টি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন। চার বছর পর আগামীকাল রাজশাহীতে জনসভায় উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। নতুন  বছরে প্রথম কোনো জনসভায় যোগ দিচ্ছেন তিনি। আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের পর এটাই আওয়ামী লীগের বড় ধরনের জনসভা। এবারের রাজশাহী সফরে উন্নয়ন উপহার নিয়ে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা। একদিনের সফরে প্রায় ১ হাজার ৩১৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকার ২৫টি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী আনুমানিক ৩৭৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে আরও ৬টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার আগমনকে ঘিরে বর্ণিল রূপে সাজছে পদ্মাপাড়ের শহর। রাজশাহীতে জনসভায় যোগ দেয়ার আগে সকালে সারদা পুলিশ একাডেমি পরিদর্শন ও পুলিশ প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন শেষে বিকালে রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠের জনসভায় প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন। আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে বিভাগজুড়ে বিরাজ করছে উৎসব আমেজ। এদিকে প্রধানমন্ত্রী উন্নয়ন বার্তার অংশ হিসেবে যেসব বাস্তবায়িত প্রকল্প উদ্বোধন করবেন সেগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল। রাজশাহী সিটি করপোরেশন প্রায় ৫ কোটি ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীর সিএন্ডবি ক্রসিংয়ে ম্যুরালটি নির্মাণ করেছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশন আরও যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে সেগুলো হচ্ছে- শেখ রাসেল শিশু পার্ক, মোহনপুর রেল ক্রসিংয়ের ওপর ফ্লাইওভার, চার লেনের সড়ক এবং ভাদ্রা রেল ক্রসিং থেকে নওদাপাড়া বাস টার্মিনাল পর্যন্ত ধীরগতির যানবাহনের জন্য একটি পৃথক লেনসহ রোড ডিভাইডার, চার লেনের সড়ক এবং রোড ডিভাইডার। বিলসিমলা রেলক্রসিং থেকে সিটির হাট পর্যন্ত ধীরগতির যানবাহনের জন্য আলাদা লেন এবং সড়ক  প্রশস্তকরণ, কল্পনা সিনেমা হল থেকে তালাইমারী ক্রসিং এবং কার্পেটিং সড়কের উন্নয়ন, হাই-টেক পার্ক হয়ে রেন্টুর খারির আড়ত থেকে ধলুর মোড় পর্যন্ত নর্দমা ও ফুটপাথ নির্মাণ এবং কার্পেটিং। কোর্ট থেকে শাহারতলী ক্লাব পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। রাজশাহী নগরীর সিএন্ডবি ক্রসিং সংলগ্ন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সবচেয়ে বড় ম্যুরাল নির্মাণ করা হয়েছে। আরসিসি ‘রাজশাহী সিটিতে সমন্বিত নগর অবকাঠামো উন্নয়ন শীর্ষক’ ২ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকার প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রায় ৫ কোটি ২ লাখ টাকা ব্যয়ে দেশের বৃহত্তম ম্যুরাল নির্মাণ করেছে। ম্যুরালটির উচ্চতা ৫৮ ফুট এবং ম্যুরালের মূল অংশে ৫০ ফুট উচ্চতা এবং ৪০ ফুট চওড়া বঙ্গবন্ধুর ছবি রয়েছে। সীমানা প্রাচীরের উভয়পাশে ৭শ’ ফুট জায়গায় টেরাকোটার কাজ করা হয়েছিল। গ্যালারি এবং ল্যান্ডস্কেপিং সুপার গ্রানাইট দিয়ে সুসজ্জিত। ম্যুরালে নাইট ভিশনসহ সুসজ্জিত বৈদ্যুতিক বাতি রয়েছে। মানুষের বিশেষ করে শিশুদের বিনোদনের নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে রাজশাহী নগরীতে শেখ রাসেল শিশু পার্কের নির্মাণ কাজ শেষ পর্যায়ে। আরসিসি’র উদ্যোগে ছোট বনগ্রাম এলাকায় ২.১৪ একর জমির উপর পার্কটি নির্মাণ করা হয়, যার আনুমানিক ব্যয় প্রায় ৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। সড়ক ও জনপথ বিভাগ প্রায় ১১৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা ব্যয়ে পুঠিয়া থেকে বাগমারা পর্যন্ত একটি মহাসড়ক নির্মাণ করেছে। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) প্রায় ১০ কোটি ২১ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রধান কার্যালয়ের ষষ্ঠতলা থেকে দশম তলা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করেছে। প্রায় ২০ কোটি ৮ লাখ টাকা ব্যয়ে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) সদর দপ্তর ভবন নির্মাণ করেছে। লক্ষ্মীপুর এলাকায় প্রায় ১৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ব্যয়ে রাজশাহী ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়েছে। মোহনপুর উপজেলায় ২২ কোটি ১৮ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। প্রায় ২২ কোটি ৯০ লাখ টাকায় রাজশাহী শিশু হাসপাতালও নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের প্রশাসনিক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ১২ কোটি ৭৮ লাখ টাকা ব্যয়ে রাজশাহীতে একটি বহুতল সমাজসেবা ভবন নির্মিত হয়েছে। রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজে প্রায় ৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ছয়তলার ওপর দুইতলা বিশিষ্ট মহিলা হোস্টেল ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। চারঘাট উপজেলায় ১৭ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাঁচতলা একাডেমিক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। রাজশাহী সিভিল সার্জনের অফিস নির্মাণ করা হয়েছে ৪ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় পদ্মার ভাঙন থেকে বাম তীর রক্ষায় ৬৯৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে দু’টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) গ্রামীণ সংযোগ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৪৩ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয়ে দুটি সড়ক নির্মাণ করছে। রাজশাহী পিটিআইতে প্রায় ৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি অডিটোরিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে। রাজশাহী মহানগরীতে প্রায় ২ কোটি ৮১ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন। অন্যদিকে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন প্রকল্পগুলো হচ্ছে; ২৪ কোটি টাকায় তথ্য কমপ্লেক্স ভবন, ৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকায় আঞ্চলিক জন প্রশাসন অফিস ভবন, ৬২ কোটি টাকায় শহীদ জননী জাহানারা ইমাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান বালক উচ্চ বিদ্যালয়। ১৬২ কোটি টাকায় বিকেএসপি’র আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং ৬৬ কোটি টাকা ব্যয়ে রাজশাহী ওয়াসা ভবন নির্মাণ করা। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতারা মানবজমিনকে বলেন, দলের সভাপতি জনসভায় রাজশাহীবাসীর কাছে আগামী নির্বাচনের জন্য ভোট চাইবেন। পাশাপাশি দলীয় কোন্দল নিরসন করে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করার নির্দেশনা দেবেন।

জাতীয়

বিএনপির ১০ দফা অস্বাভাবিক সরকার আনার ষড়যন্ত্র — হাসানুল হক ইনু

বিলেতের আয়না ডেক্স :- বিএনপির ১০ দফা অস্বাভাবিক সরকার আনার ষড়যন্ত্র — হাসানুল হক ইনু জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব দেশকে সংবিধানের বাইরে ঠেলে দেওয়ার প্রস্তাব ও জঙ্গি সরকার কায়েমের চক্রান্ত। একইভাবে বিএনপির ১০ দফাকে দেশে অস্বাভাবিক সরকার আনার ষড়যন্ত্র বলেও উল্লেখ করেন তিনি। জাতীয় সংসদের ২১তম অধিবেশনের বৃহস্পতিবারের বৈঠকে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু। হাসানুল হক ইনু আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন দেশকে এগিয়ে নিয়ে রাতদিন কাজ করছেন তখন বিএনপি-জামায়াত সহ দেশের কিছু রাজনৈতিক দল দেশকে এগিয়ে নেওয়ার পথে কাঁটা ছড়াচ্ছে। বিএনপি যে ১০ দফা, ২৭ দফা দিয়েছে সেই দফার মধ্যে লুকিয়ে আছে গভীর ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত। বিএনপির ১০ ও ২৭ দফা হচ্ছে অস্বাভাবিক সরকার আনা ও যথাসময়ে নির্বাচন বন্ধ করার ষড়যন্ত্র এবং ৭১ ও ৭৫ এর খুনি, রাজাকার, জঙ্গ, জামায়াতের পক্ষ অবলম্বন করার চক্রান্ত। সাজাপ্রাপ্ত দুর্নীতিবাজ, যুদ্ধাপরাধী, জঙ্গি, খুনিদের, সন্ত্রাসীদের মুক্ত করার চক্রান্ত। তিনি আরো বলেন, দেশে কোনো আলেম বা ধর্ম প্রচারক ধর্মপ্রচারের জন্য কারাগারে নেই। যারা আছে তারা কেউ আলেম নন, সবাই হত্যা, খুন, নারী ধর্ষণকারী, সন্ত্রাসে দোষী, অপরাধী। আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব হচ্ছে দেশকে সংবিধানের বাইরে ঠেলে দেওয়ার প্রস্তাব, জঙ্গি সরকার কায়েমের চক্রান্ত। হাসানুল হক ইনু আরও বলেন, উন্নয়নের ট্রেনে অনেক ঘরকাটা ইঁদুর ঢুকেছে। প্রশাসনের ভেতর নব্য রাজাকাররা মাকড়সার জাল বুনছে। সরকারের ভেতর দুই-একটা খন্দকার মোস্তাকের ভুত ঢোকার চেষ্টা করছে। তিনি আরো বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সাবধান, কান্ডারি হুঁশিয়ার। ৭১ এর মিমাংসীত মৌলিক বিষয়ে বিতর্ক রেখে শুধু একটি নির্বাচন সংঘাতের সমাধান দেবে না। তিনি দেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে যুদ্ধ পরিস্থিতির হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এই যুদ্ধ পরিস্থিতির অবসান করতে হলে গণতন্ত্র ও শান্তি চাইলে শুধু নির্বাচন অনুষ্ঠান নয়, ৭১ এর মিমাংসীত মৌলিক রাজনৈতিক প্রশ্নেও ঐকমত্য প্রয়োজন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সকলের ঘনিষ্ঠ ঐক্য দরকার। এই যুদ্ধে মিত্র বাহিনীর ঐক্য গুরুত্বপূর্ণ। শত্রুরা মিত্রবাহিনীর ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করবে। ঘরের শত্রুও বিভীষণ, এটাও মনে রাখতে হবে। এসময় জাসদ সভাপতি দেশের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় ৬ মাসের জন্য একটি প্যাকেজ অর্থনীতি বাস্তবায়নের প্রস্তাব করে বলেন, তাহলে বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ধ্বংস করে দেওয়া সম্ভব হবে। অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলার জন্য বাজেটের ভেতর থেকেই স্বল্প সময়ের জন্য কিছু অদল-বদল করে অন্তত ৬ মাসের জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক প্যাকেজ করা দরকার। নিত্যপণ্যের মূল্য ঠিক রাখতে গরীব-নিম্নবিত্তদের ক্রয়ক্ষমতা ধরে রাখতে দৃশ্যমান শাস্তি দিয়ে সিন্ডিকেট ধ্বংস করতে হবে। হাসানুল হক বিদ্যুতের অস্বাভিবক মূল্য বাতিল করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। একইসঙ্গে গরীবদের জন্য বিনামূল্যে ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহের প্রস্তাব করেন। তিনি বলেন, আর্থিক ও ব্যাংকিং খাতের লুটপাট এবং বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ধ্বংস করতে হবে। তারেক, কোকোর পাচার করা টাকা যেভাবে ফেরত আনা হয়েছে সেভাবে পাচার করা অর্থ ফেরত আনতে হবে।

Scroll to Top