ডিসেম্বর ১৪, ২০২২

আন্তর্জাতিক

লড়াই করেও জিততে পারলো না মরক্কো, ফাইনালে ফ্রান্স

বিলেতের আয়না ডেক্স :- লড়াই করেও জিততে পারলো না মরক্কো, ফাইনালে ফ্রান্স কাতার বিশ্বকাপটি মরক্কোর জন্য ছিল স্বপ্নের মতো। ফিফা বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে প্রথমবার কোয়ার্টার ফাইনালে সুযোগ পেয়ে বাজিমাত করে দেয় আশরাফ হাকিমিরা। ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো তারকা খচিত পর্তুগালকে কোয়ার্টার ফাইনালে বিদায় করে দিয়ে সেমিফাইনালে উঠে যায় মরক্কো। তাদের সেই স্বপ্নের যাত্রা থামিয়ে দেয় ফরাসিরা। বুধবার সেমিফাইনালে বিশ্বকাপের গত আসরের চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সের বিপক্ষে ২-০ গোলে হেরে ফাইনালের আগেই বিদায় নেয় মরক্কো। বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিলেও দুর্দান্ত ফুটবল খেলে ভক্ত-সমর্থকদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন আশরাফ হাকিমিরা। মরক্কোকে হারিয়ে বিশ্বকাপের ২২তম আসরের ফাইনালে ফ্রান্স। রোববার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে ফাইনাল ম্যাচে আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হবে গত আসরের শিরোপাজয়ী দল ফ্রান্স। বুধবার দিবাগত রাত ১টায় কাতারের আল বাইত স্টেডিয়ামে সেমিফাইনাল ম্যাচে মুখোমুখি হয় ফ্রান্স-মরক্কো। খেলার শুরুতেই এগিয়ে যায় ফ্রান্স। সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে বাঁ পায়ের দারুণ শটে ম্যাচের ৫ মিনিটে দলকে (১-০) এগিয়ে নেন হার্নান্দেজ। তার গোলে বিশ্বকাপে প্রথমবারের মত প্রতিপক্ষ ফুটবলারের কাছ থেকে গোল হজম করল মরক্কো। গোল খেয়ে পিছিয়ে পরলেলেও দারুণ খেলে যায় মরক্কো। ১১ মিনিটে ডি বক্সের বাইর থেকে উনাহির দূরপাল্লার শট বা পাশে ঝাপিয়ে পড়ে রুখে দেন ফ্রেঞ্চ গোলরক্ষক হুগো লরিস। ১৮ মিনিটে আবারো গোলের সুযোগ পায় মরক্কো। বৌফালের পাস থেকে ডি বক্সে বল পেলেও বা পায়ের দুর্বল শটে গোল করতে ব্যর্থ হন জিয়েচ৷ ৩৬ মিনিটে দারুণ এক কাউন্টার এটাকে মরক্কোর রক্ষণভাগে ভয় ধরিয়ে দেয় এমবাপ্পে। তার গতির কাছে পরাস্ত হন মরক্কোর ডিফেন্ডার। কিন্তু ফোফানার পাস থেকে দারুণভাবে একা বল পেয়ে গোলবারের বাইরে শট নেন জিরুড। ৪১ নিনিটে গ্রিজম্যানের কর্নার থেকে ভারানের ডান পায়ের শট আবারো লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে বাইরে চলে যায়। ম্যাচের ৪৭ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার দারুণ সুযোগ পায় মরক্কো। কিন্তু এল ইয়ামিকের ওভার হেড কিক গোলবারে লেগে প্রতিহত হয়, ফলে গোলবঞ্চিত হয় মরক্কো। প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় ফ্রান্স। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে গোল পরিশোধে আরো আক্রমণাত্মক খেলে মরক্কো। ৫৫ নিনিটে ফ্রান্সের রক্ষণভাগে ভয় ধরিয়ে দেন মরক্কোর ফুটবলাররা। বৌফাল, এল নাসিরের দুই প্রচেষ্টা রুখে দেন ভারান ও থিও হার্নান্দেজ। খেলার ৮০ মিনিটে দারুণ এক কাউন্টার এটাক থেকে এমবাপ্পের একক নৈপুণ্যে ডিবক্সের ভেতর শট নিলে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের পায়ে লেগে বল যায় কোলো মুয়ানির কাছে৷ এমন সুযোগ আর তিনি মিস করেননি৷ বদলি হিসেবে নামার ২ মিনিটের ভেতরেই ফ্রান্সের জার্সি গায়ে নিজের প্রথম গোলটি করেন তিনি। দুই গোলে পিছিয়ে থেকে আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি মরক্কো। ৯২ মিনিটে ডিবক্সের বাইরে থেকে মরক্কোর উনাহির শট চলে যায় গোলবারের উপর দিয়ে। শেষ দিকে আরো কয়েকবার ফ্রান্স আক্রমণভাগে বল নিয়ে ঢুকলেও ফিনিশিংটাই করতে পারেনি। ফলে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল থেকেই বিদায় নিতে হল আফ্রিকান প্রতিনিধি মরক্কোকে। পুরো ম্যাচে দারুণভাবে বল দখলে নিয়ে খেলতে থাকে মরক্কো। কিন্তু আক্রমণভাগে গিয়েই যেন খেই হারিয়ে ফেলেন তাদের ফুটবলাররা।

আন্তর্জাতিক, জাতীয়

চারখাই থানা বাস্তবায়ন ও উন্নয়ন ট্রাস্ট ইউকে’র উদ্যোগ। লন্ডনে তরুণ আইনজীবী ব্যারিষ্টার আবুল কালাম চৌধুরীকে সংবর্ধনা।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- চারখাই থানা বাস্তবায়ন ও উন্নয়ন ট্রাস্ট ইউকে’র উদ্যোগ। লন্ডনে তরুণ আইনজীবী ব্যারিষ্টার আবুল কালাম চৌধুরীকে সংবর্ধনা। প্রতিবেদনঃ ব্রিটেনে দুই দশক ধরে আইনী পেশা, কেসি সলিসিটরের প্রিন্সিপাল হিসেবে ১০ বছর, বিশিষ্ট কমিউনিটি একটিভিস্ট, রাজনীতিক,টিভি ব্যক্তিত্ব ব্যারিষ্টার আবুল কালাম চৌধুরীকে সংবর্ধনা ও সম্মাননা পদক প্রদান করা হয়েছে। ১১ডিসেম্ববর লন্ডনবাংলা প্রেস ক্লাবে বৃটিশ ব্যাঙ্গলী কমিউনিটির পক্ষ্যে চারখাই থানা বাস্তবায়ন ও উন্নয়ন ট্রাস্ট ইউকের পক্ষ থেকে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযুদ্ধা ফয়জুর রহমান খান ও সমন্বয়ক এম এ কুদ্দুসের দু’পর্বের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির চৌধুরী মুরাদ ও হেলাল চৌধুরীর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্টিত সভার শুরুতেই পবিত্র কোরান থেকে তেলাওয়াত করেন সংগঠনের সহসাধারণ সম্পাদক মাওলানা কাজী এমদাদুল হক। সংবর্ধিত ব্যাক্তিত্ত ও অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও সম্মাননা পদক তুলে দিতে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন, সংগঠনের ট্রেজারার আহাদ কবির চৌধুরী ও হেলাল আহমদ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের ডেপুটি মেয়র মায়ুম তালুকদার, বিশেষ অতিথি হিসেবে কাউন্সিলার ইকবাল হোসেন ভিপি, কামরুল হোসেন মুন্না, সাবেক স্পীকার, কাউন্সিলর আহবাব হোসেন কাউন্সিলার রেবেকা সুলতানা,কাউন্সিলর আসমা ইসলাম,লন্ডনবাংলা প্রেস ক্লাব নেতা আহাদ চৌধুরী বাবু ক্রীড়া ব্যাক্তিতো আব্দুর রহমান খান সুজা, দিলোয়ার হোসেন,জামাল আহমদ খান, রোমানা আমান, রোকসানা পারভীন জোসনা, গ্রেটার চারখাই ডেভলাপমেন্ট এসোসিয়েশনের সেক্টেটারি জয়নুল ইসলাম চৌধুরী, ট্রেজারার শহিদুর রহমান চৌধুরী মিনু, কিশোয়ার আনাম লিটন আর্থসামাজিক সংগঠন ই এইচ এন, ও পিপুল নিড সাপোর্টের অনেকে নেতৃবৃন্দ। বার্তা প্রেরকঃ আব্দুলনকাদির চৌধুরী মুরাদ।

জাতীয়

যত গর্জে তত বর্ষেনা -প্রসঙ্গ মাদরাসা শিক্ষা

বিলেতের আয়না ডেক্স :-চৌধুরী হাফিজ আহমদ যত গর্জে তত বর্ষেনা -প্রসঙ্গ মাদরাসা শিক্ষা ইসলামি শিক্ষা কে নিয়ে কিছু তথাকথিত দল ও নেতৃত্ব সস্তা জনপ্রিয়তা র লক্ষে নানা চমকপ্রদ কথা বলতেছেন এবং তা নিয়ে ফেইসবুকে শেয়ার দিচ্ছেন , এইটাই বুঝাতে চাচ্ছেন যে মুই কি হনুরে – অথচ এরাই ইউরুপ আমেরিকায় বিড়ালের মত মিউ মিউ করে প্রতিস্টান চালান , উচ্চবাচ্য কথা তো দূরে থাক একদম ইয়েস স্যার ইয়েস স্যার বলে সকল বাতিল শিক্ষানীতি মেনে চলেন , কিন্তু বাংলাদেশে বাঘ নাই মুল্লুকে শিয়ালের মত অবস্তা , ১৯৮২ থেকে আমি দেখেছি বাংলাদেশে ইসলামি শিক্ষা নিয়ে নানা ষড়যন্ত্রের কথা , আমি তখন সবেমাত্র মাদরাসা ই আলিয়া সিলেটে ভর্তি হয়েছি দাখিলে , তখন ছিল সরব তালাবায়ে আরাবিয়া – তাহাদের কর্মসূচীতে দেখতাম ইসলামি শিক্ষার ব্যাপারে নানা শঙ্কা র কথা – এর পরে আলহামদুলিল্লাহ আজ তক শুনছি ই গর্জন – কিন্তু কোন অর্জন নাই এর কারন হচ্ছে ভিতরে ভিতরে সবাই ইহুদীবাদ ও খ্রিষ্ট বাদের পক্ষে , নতুবা আজকের বাংলাদেশে কেন সতন্ত্র মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্তা থাকবেনা ? এত পীর মাশায়েখ আলেম উলামার বিচরন অথচ ইসলামের মৌলিক শিক্ষা অনুপস্তিত – যা আছে তা হচ্ছে এক আলেম আরেক আলেম কে তৈল মালিশ করছেন এক পীর আরেক পীরের পদলেহন করছেন – আল ইসলামু হাক্কুন এর পক্ষে কম লোক – আল কুফ্রু বাতিল এর পক্ষে বেশী সংখ্যায় । সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য যে সব গর্জন হয় এতে অর্জন যে শুন্য এর ভুরি ভুরি প্রমান ইতিহাসে রয়েছে , এখন সেই বুলি আওরায়ে আর লাভ নাই , কেননা সত্য সমাগত এবং মিথ্যা দূরীভূত , ইসলামি শিক্ষাকে যেখানে স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন হিফাজত করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন সেখানে অমুক তমুকের গর্জন হুঙ্কার ইদুরের দৌড়ের মতই , মাদরাসা ও কোরআনের শিক্ষা কে যাহারা বাপ দাদাদের সম্পদে পরিনত করে পেট্রো ডলার কামাতে ব্যস্ত তাহাদের মুখে জিহাদ এর ডাক খুব কুৎসিত লাগে , যাহারা প্রতিস্টিত হতে অগণিত লোকদের অবদান খুব সহজে ভুলে যায় তাহাদের প্রতি ঘৃণা ই সমাজের তরফ থেকে আসে , ওরা ব্যবসার জন্য মরিয়া হয়ে গরীব ইয়াতিম অসহায়দের জিম্মি করে চায় নিজের ফায়দা লুটতে । মাদরাসা শিক্ষা চলছে এবং চলবে ইতিহাসের নিস্টুর তম সময়ে ও মাদরাসা শিক্ষা তার গতি হারায়নি যখন এখন ও ইনশাহআল্লাহ হারিয়ে যাবেনা , যার রক্ষাকারী খোদ আল্লাহ সেখানে আমাদের ভয় করার মত কিছু নাই , তবে আল্লাহ তায়ালা আমাদের পরিক্ষা করেন এবং পরিক্ষা দিয়েই যাচাই করেন কাহাঁরা হক্কের সাথে এবং কাহারা বাতিল , যাহারা বাতিল শক্তির সাথে আঁতাত করে চলে তাহাদের কথায় জনগন সাঁরা দেবেনা এবং দেয় ও নি , সংখ্যালঘু হয়েই থাকতে হবে । বাংলাদেশে র প্রেক্ষাপঠে আমি বলব সত্য জয়ী হবে ইনশাহ আল্লাহ , প্রয়োজন শুধু সবর ও তাকওয়ার – চন্দন কাস্টের পালঙ্কে জাযিম বেষ্টিত পশমের কম্বলে মুড়ি দিয়ে শুয়ে জিহাদ হয় না জিহাদ করতে হলে ইবরাহীমের মত আগুনেই ঝাপ দিতে হয় ।

জাতীয়

জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির মুজিবুর রহমান

বিলেতের আয়না ডেক্স :- জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমির হিসেবে মনোনীত হয়েছেন দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। মঙ্গলবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ। এতে বলা হয়, ডা. শফিকুর রহমান গ্রেপ্তারের পর আদালতের নির্দেশে রিমান্ডে থাকায় তার পক্ষে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হবে না। তাই জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান ভারপ্রাপ্ত আমির হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নেওয়া শফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। কোনো গোপন সংগঠনের সাথে তার কোনো সম্পর্ক, সংশ্লিষ্টতা নেই। জামায়াতে ইসলামী নিয়মতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে রাজনীতি করে। ডা. শফিকুর রহমানের সকল তৎপরতা প্রকাশ্য।

জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য ড. আলাউদ্দিন আহম্মদ আর নেই

বিলেতের আয়না ডেক্স :- সাবেক সংসদ সদস্য ড. আলাউদ্দিন আহম্মদ আর নেই কিশোরগঞ্জ-১ (পাকুন্দিয়া-হোসেনপুর) বর্তমান কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. আলাউদ্দিন আহম্মদ (৭৪) আর নেই। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন অধ্যাপক ড. আলাউদ্দিন আহমেদ। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, দুই মেয়ে ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। অধ্যাপক ড. আলাউদ্দিন আহম্মদ কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার বুরুদিয়া গ্রামের সন্তান। ড. আলাউদ্দিন আহম্মদের ছোট ভাই মেজবাহ উদ্দিন আহম্মদ দুলাল জানান, ড. আলাউদ্দিন আহম্মদের জানাজা বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় নিজ পাকুন্দিয়ার বুরুদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। অধ্যাপক ড. আলাউদ্দিন আহম্মদ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে ১৯৯৯ সালের উপ-নির্বাচনে ও ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-১ (পাকুন্দিয়া-হোসেনপুর) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে ১৮ জুলাই ১৯৯৮ সাল থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা, রাজনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন।  

জাতীয়

আজ ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- আজ ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এ দিনে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামসরা বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। হানাদার বাহিনীর উদ্দেশ্য ছিল বুদ্ধিজীবীদের হত্যার মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে চিরতরে বুদ্ধিবৃত্তিক দিক দিয়ে পঙ্গু করে দেওয়া। মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে এসে এমন ন্যক্কারজনক হত্যাকাণ্ড ইতিহাসে বিরল। এ ঘটনার ঠিক দুই দিন পর ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল নিয়াজির নেতৃত্বাধীন বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে আত্মসমর্পণ করে। লাখো শহীদের রক্ত ও মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে বিশ্ব মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশের। কিন্তু বৃদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের ওই ক্ষতি বাংলাদেশকে বয়ে বেড়াতে হয়েছে বহুদিন। তবে পাকিস্তানিদের ঘৃণ্য উদ্দেশ্য সফল হয়নি। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রক্তের শপথ নিয়ে আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষাসহ বহু খাতে অনেকাংশে এগিয়ে গেছে পাকিস্তানের চেয়ে। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। যথাযোগ্য মর্যাদায় দিনটি পালনে গ্রহণ করা হয়েছে জাতীয় কর্মসূচি। আজ ভোর ৭টা ৫ মিনিটে রাষ্ট্রপতি এবং ৭টা ৬ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এ ছাড়া সব জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হবে আলোচনাসভা। বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ অন্যান্য বেসরকারি টিভি চ্যানেল দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করবে। দিবসটি উপলক্ষে দেশের সব মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত এবং প্রার্থনা হবে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্য এবং যুদ্ধাহত ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা আজ সকাল ৭টা ২২ মিনিটে মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে এবং সকাল সাড়ে ৮টায় রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এ ছাড়া সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে, বঙ্গবন্ধু ভবন ও দেশব্যাপী সংগঠনের কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে। এ ছাড়া দলের নেতাকর্মীরা সকাল ৭টায় মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করবেন। সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু ভবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ও সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতেও শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করা হবে। এ ছাড়া এদিন বিকাল ৩টায় আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে আলোচনাসভা। এতে সভাপতিত্ব করবেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একাত্তরে ৩০ লাখ শহীদের মধ্যে বুদ্ধিজীবীদের বেছে বেছে হত্যার ঘটনা বিশেষ তাৎপর্য বহন করে। তারা শহীদ হন এক সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে। হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী তাদের পরাজয় আসন্ন জেনে বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার লক্ষ্যে বুদ্ধিজীবী নিধনের এ পরিকল্পনা করে। একাত্তরের সেই যুদ্ধাপরাধী ও বুদ্ধিজীবী হত্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকের বিচারের রায় কার্যকর হয়েছে। এর মধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত অনেকের বিরুদ্ধে ঘোষিত হয়েছে ফাঁসির রায়। ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে রয়েছেন অধ্যাপক মুনির চৌধুরী, ডা. আলিম চৌধুরী, অধ্যাপক মুনিরুজ্জামান, ড. ফজলে রাব্বী, সিরাজ উদ্দিন হোসেন, শহীদুল্লাহ কায়সার, অধ্যাপক জিসি দেব, জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, অধ্যাপক গিয়াস উদ্দিন, অধ্যাপক আনোয়ার পাশা, অধ্যাপক রশীদুল হাসান, ড. আবুল খায়ের, ড. মুর্তজা, সাংবাদিক খন্দকার আবু তাহের, নিজামউদ্দিন আহমেদ, এসএ মান্নান (লাডু ভাই), এএনএম গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ নাজমুল হক সেলিনা পারভিন!  

জাতীয়

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন মুক্তিযুদ্ধকে সফল করতে বুদ্ধিজীবীদের অবদান ছিল অসামান্য: 

বিলেতের আয়না ডেক্স :- রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন মুক্তিযুদ্ধকে সফল করতে বুদ্ধিজীবীদের অবদান ছিল অসামান্য:  শহীদ বুদ্ধিজীবীদের কথা স্মরণ করে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিতে যুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারকে বুদ্ধিভিত্তিক পরামর্শ দিয়ে বুদ্ধিজীবীরা অসামান্য অবদান রেখেছেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, আমাদের বুদ্ধিজীবীরা তাঁদের মেধা ও প্রজ্ঞার প্রয়োগ, শিল্প-সাহিত্যের চর্চা ও ক্ষুরধার লেখনীর মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত তৈরি এবং যুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারকে বুদ্ধিবৃত্তিক পরামর্শ দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিতে অসামান্য অবদান রেখেছেন। তিনি বলেন, ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে চূড়ান্ত বিজয়ের প্রাক্কালে পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশিয় দোসররা দেশের প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পীসহ বহু গুণীজনকে নির্মমভাবে হত্যা করে। রাষ্ট্রপতি জাতির সূর্যসন্তান শহিদ বুদ্ধিজীবীদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন এবং তাঁদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত ও শান্তি কামনা করেন। তিনি শহিদ পরিবারের শোকসন্তপ্ত সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। রাষ্ট্রপতি বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের নিশ্চিত পরাজয় আঁচ করতে পেরে জাতিকে মেধাশূন্য করার হীন উদ্দেশ্যে স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার-আলবদর-আল শামস বাহিনীর সহযোগিতায় ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সারাদেশে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। নির্মমভাবে হত্যা করে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। ২৫ মার্চ কালরাত থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময়জুড়েই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়। তবে বিজয়ের প্রাক্কালে এ হত্যাযজ্ঞ ভয়াবহ রূপ নেয়। আবদুল হামিদ বলেন, দেশের খ্যাতনামা বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যাকাণ্ড ছিল জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রেখে যাওয়া আদর্শ ও পথকে অনুসরণ করে একটি অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে পারলেই তাঁদের আত্মত্যাগ সার্থক হবে বলে তিনি মনে করেন। শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ত্যাগ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে তিনি প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।

আন্তর্জাতিক

মেসি–আলভারেজ জাদুতে ফাইনালে আর্জেন্টিনা

বিলেতের আয়না ডেক্স :- মেসি–আলভারেজ জাদুতে ফাইনালে আর্জেন্টিনা মেসি জাদু, আলভারেসের জোড়া গোল; ক্রোয়েশিয়াকে উড়িয়ে ফাইনালে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা ছুটছেই। শুরুতেই হারের পর যেভাবে তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে, দমানোর সাহস হয়নি কারও। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে শেষ ষোলোতে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে। সেখান থেকে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে সেমিফাইনালে। এখানে এসে সামনে পেল ব্রাজিলকে হারানো ক্রোয়েশিয়াকে। তবে আর্জেন্টিনার কাছে পাত্তাই পায়নি দলটি। আর্জেন্টিনাকে চাপে রেখে খেলা শুরু করা ক্রোয়েশিয়ার পতন শুরু হয় প্রথম গোল খেয়েই। লিওনেল মেসির গোলে আলবেসিলেস্তার এগিয়ে যাওয়ার পর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। আলভারেসের জোড়া গোলে শেষ পর্যন্ত ষষ্ঠবারের মতো ফাইনালেই কোয়ালিফাই করে দলটি। কাতার বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালে আজ লুসাইল স্টেডিয়ামে ক্রোয়েশিয়াকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়েছে আর্জেন্টিনা। শুরুতে দলকে এগিয়ে নেন মেসি, এরপর প্রথমার্ধেই ব্যবধান বাড়ান হুলিয়ান আলভারেস। বিরতির পর আরও এক গোল করে জয় নিশ্চিত করেন ম্যানচেস্টার সিটির এই ফরোয়ার্ড। দুই দলই ম্যাচ শুরু করে রক্ষণাত্মক ভঙ্গীতে। ক্রোয়েশিয়া শুরুতে আর্জেন্টাইন রক্ষণে হানা দিলেও কার্যকর কোনো শট নিতে পারছিল না। উল্টো গুছিয়ে নিয়ে আক্রমণে উঠতে শুরু করে আর্জেন্টিনা। এর ফলও আসে ৩৪তম মিনিটে। বল নিয়ে গোলমুখে ছুটতে থাকা হুলিয়ান আলভারেজকে ঠেকাতে গিয়ে বক্সেই ফাউল করে বসেন ক্রোয়েশিয়ার গোলরক্ষক লিভাকোভিচ। সঙ্গে সঙ্গে পেনাল্টির বাঁশি বাজালেন রেফারি। সেখান থেকে সফল স্পট কিকে গোল করে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন লিওনেল মেসি। বিশ্বকাপে এটা তার ১১তম গোল। আর্জেন্টিনার জার্সিতে বিশ্বকাপে এখন সচেয়ে বেশি গোলের মালিক তিনি। আগের ম্যাচে গোল করে তিনি ছুঁয়ে ফেলেছিলেন গাব্রিয়েল বাতিস্তুতাকে। এবার সাবেক ফরোয়ার্ডকে ছাড়িয়ে গেলেন মেসি। তার ওই গোলে বড় ধাক্কা খায় ক্রোয়েশিয়া। কারণ রক্ষণ কিছুটা ছন্নছাড়া হয়ে পড়ে। আর সেই সুযোগে ব্যবধান দ্বিগুণ করে আর্জেন্টিনা। ৩৯তম মিনিট মাঝমাঠ থেকে মেসি বল বাড়িয়ে দেন প্রতিপক্ষের বক্সের কাছাকাছি থাকা আলভারেসের দিকে। বল পেয়েই সোজা ক্রোয়াটদের রক্ষণে ঢুকে পড়েন আলভারেস। কয়েকজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে কাছ থেকে আলতো টোকায় বল জালে জড়িয়ে দেন তরুণ স্ট্রাইকার। যদিও এতে কিছুটা ভাগ্যের ছোঁয়াও ছিল। এরপর প্রথমার্ধের একদম শেষদিকে অল্পের জন্য গোলের দেখা পায়নি ক্রোয়েশিয়া। ফলে দুই গোল হজম করেই বিরতিতে যায় তারা। এগিয়ে থাকা আর্জেন্টিনা বিরতির পর হয়ে ওঠে আরও দুর্দান্ত। একের পর এক আক্রমণ করে ক্রোয়েশিয়ার রক্ষণভাগের পরীক্ষা নিচ্ছিল দলটি। ৫৮তম মিনিটে ব্যবধান আরও বাড়াতে পারত তারা। ক্রোয়াট ডিফেন্ডারদের ড্রিবল করে বল নিয়ে আলভারেসের সঙ্গে দেওয়া নেওয়ার এক পর্যায়ে দশ গজ দূরে থেকে শট নেন মেসি। সেটি ঝাঁপিয়ে ঠেকান লিভাকোভিচ। ৬৯তম মিনিটে আবারও গোল করেন আলভারেস। সতীর্থ থেকে বল পেয়ে ক্রোয়াট ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বক্সে নেন মেসি। বাইলাইন থেকে পাস দেন আলভারেসকে। দারুণ এক শটে লক্ষ্যভেদ করতে ভুলেননি ম্যানচেস্টার সিটির এই ফরোয়ার্ড। শেষদিকে আর কোনো গোল না হলে ৩-০ ব্যবধানের জয় নিয়েই ফাইনালে কোয়ালিফাই করে আর্জেন্টিনা।  

Scroll to Top