নভেম্বর ২৪, ২০২২

আন্তর্জাতিক

দুর্দান্ত খেলে সার্বিয়া কে ২-০ গোলে পরাজিত করেছে ব্রাজিল।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- দুর্দান্ত খেলে সার্বিয়া কে ২-০ গোলে পরাজিত করেছে ব্রাজিল। কাতার বিশ্বকাপ মিশনে মাঠে নেমেছে নেইমারের ব্রাজিল। লুসাইল স্টেডিয়ামে সেলেকাওদের প্রতিপক্ষ সার্বিয়া। বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় শুরু হয়েছে দুই দলের ম্যাচ। রিচার্লিসনের জোড়া গোলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে আছে ব্রাজিল। প্রথমার্ধে ভক্তদের হতাশই করেছে নেইমাররা। কয়েকটি গোলের সুযোগ পেলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি সেলেকাও শিবির। প্রথমার্ধ শেষে স্কোর লাইন তাই গোলশূন্য ড্র। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই আক্রমণে যাওয়া ব্রাজিল সুযোগ নষ্ট করে কয়েকটি গোলের। ৬২ মিনিটে সফল দলটি। সার্বিয়ার জাল কাপিয়ে সেলেকাওদের উল্লাসে মাতান তরুণ রিচার্লিশন। ৭৩ মিনিটে অ্যাক্রোবেটিক শটে আবারও রিচার্লিশনের গোল। ২-০তে লিড নিয়েছে ব্রাজিল।

আন্তর্জাতিক

ভারত থেকে বিতাড়িত ইসলামী বক্তা জাকির নায়েককে ফিফা বিশ্বকাপে ইসলামের ওপর বক্তৃতা দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানায় কাতার।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- ভারত থেকে বিতাড়িত ইসলামী বক্তা জাকির নায়েককে ফিফা বিশ্বকাপে ইসলামের ওপর বক্তৃতা দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানায় কাতার। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে বিশ্বকাপ বয়কটের ডাক দিয়েছে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) বিশ্বকাপে জাকির নায়েককে আমন্ত্রণ জানানোর বিরোধিতা জানিয়ে ভারতের সরকার ও বিচার বিভাগের কাছে আপিল করেছেন বিজেপির মুখপাত্র স্যাভিও রদ্রিগেজ। তার মতে, জাকিরের মতো ব্যক্তিকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে বক্তব্য রাখার সুযোগ করে দেওয়ার অর্থ সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইকে উসকে দেওয়া। স্যাভিও বলেন, বিশ্বকাপ একটি আন্তর্জাতিক মঞ্চ। সারা দুনিয়ার মানুষ এই টুর্নামেন্টের দিকে তাকিয়ে থাকেন। এত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্ল্যাটফর্মে জাকির নায়েককে বক্তৃতার সুযোগ দেওয়ার অর্থ তার ঘৃণা ছড়ানোর আদর্শকে সমর্থন করা। এনডিটিভির খবরে বলা হয়, ইসলামী বক্তা জাকির ফিফা বিশ্বকাপে ইসলামের ওপর বক্তৃতা দেওয়ার জন্য কাতার আমন্ত্রণ জানায়। কিন্তু বিজেপির মুখপাত্র রদ্রিগেজ তার বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, এমন সময়ে নায়েককে ডাকা হলো যখন বিশ্ব সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। সেখানে বিদ্বেষ ছড়াতে একটি জাকির নায়েককে আমন্ত্রণের কোনো যৌক্তিকতা নেই। সন্ত্রসবাদে উসকানি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। জাকির নায়েক তার টেলিভিশন চ্যানেল ‘পিস টিভি’র মাধ্যমে কট্টরপন্থী ইসলামী মতবাদ প্রচার করে থাকেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।

জাতীয়

শর্ত সাপেক্ষে বিএনপি কে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে –স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- শর্ত সাপেক্ষে বিএনপি কে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে –স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী। শর্ত সাপেক্ষে বিএনপিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সদরঘাটে একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আগে যেই অবস্থানে ছিলাম, সেই অবস্থায় এখনো আছি। আমরা মনে করি বিএনপি একটা রাজনৈতিক দল, তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে। তারা নিয়মতান্ত্রিকভাবে রাজনীতি করবে এখানে আমাদের কোনো কিছু বলার নেই। তারা যদি রাজনৈতিক সৃষ্টাচার ভঙ্গ করে অন্য কিছু করার চেষ্টা করে তখন আমাদের অবজেকশন থাকবে।’ বিএনপির সমাবেশের অনুমতি দেওয়ার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘তাদের আমরা কখনো মানা করিনি, তারা পুরো বাংলাদেশে মিটিং-সমাবেশ করছে। ঢাকার জন্য আমরা তাদের মানা করিনি। আমরা শুধু আশঙ্কার কথা বলেছি।’ বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘এই যে ২৫-৩০ লাখ লোক আসবে, কোথায় বসবে, কোথায় থাকবেন তারা। পুরো ঢাকা শহর অচল করে দেবেন, আপনাদের কথায় তাই মনে হচ্ছে। আমরা বলছি বড় কোনো জায়গায় যান। ‘তাদের লেটেস্ট একটা দাবি ছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে, আমরা কমিশনারকে (ডিএমপি) জানিয়ে দিয়েছি, আমাদের প্রধানমন্ত্রীরও নির্দেশনা যেখানে তারা পারমিশন চায় সেখানে যেন দেই। তাদের জানিয়ে দেওয়া হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তারা সমাবেশ করতে পারবে। কিন্তু অবশ্যই কোনো ভায়োলেন্স তারা করবে না, প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে না, জনদুর্ভোগ করবে না—এটা বিএনপির প্রতি রিকুয়েস্ট থাকবে।’

জাতীয়

রাজপথে শক্তি দেখিয়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচন সম্ভব হবে না। – সিইসি -হাবিবুল আউয়াল।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- রাজপথে শক্তি দেখিয়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচন সম্ভব হবে না। – সিইসি -হাবিবুল আউয়াল। সত্যিকারের যে গণতান্ত্রিক নির্বাচন সেটা রাজপথে শক্তি প্রদর্শন করে, শক্তি দেখিয়ে হবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে এ মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্যগুলো যদি গণমাধ্যমের মাধ্যমে তাদের (রাজনৈতিক দল) কাছে যায়, তাদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা আছে, তারাও একটু চিন্তা করবেন। রাজপথে শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে সুন্দর নির্বাচন হবেÑএটা বিশ্বাস করি না। এখন সব দলই বলতে চাচ্ছে, রাজপথে দেখা হবে, রাজপথে শক্তি পরীক্ষা হবে। সিইসি হিসেবে আমি বলব রাজপথে শক্তি প্রদর্শন করে, রাজপথে শক্তি দেখিয়ে সত্যিকারের যে গণতান্ত্রিক নির্বাচন সেটা হবে না। আপনাদের নির্বাচনে আসতে হবে। নির্বাচনের মাঠে নীতিবিধি অনুসারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। সিইসি বলেন, আমি যেটার ওপর জোর দেব সেটা হচ্ছে নির্বাচনে কার্যকর প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া গণতান্ত্রিক নির্বাচন সম্ভব নয়। কারণ, পুলিশ দিয়ে কিন্তু আমি ব্যালেন্স তৈরি করব না। দলগুলোর প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে প্রতিটি কেন্দ্রে ব্যালেন্স তৈরি করবে। যদি তারা ভারসাম্য তৈরি না করেন তাহলে পুলিশ, মিলিটারি দিয়ে সব সময় নির্বাচন সুষ্ঠু এবং বিশ্বাসযোগ্যভাবে, আস্থাভাজন হিসেবে উঠিয়ে আনা সম্ভব হবে না। সিইসি আরো বলেন, তিনজন সিনিয়র নেতা কয়েক দিন আগেও বলেছেন; আমি নাম বলব না, বড় দলের, তারা বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ অপরিহার্য। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হলে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি মোটাদাগে কিছু মতৈক্য না থাকে, একটা সুন্দর নির্বাচন তুলে দিতে পারবে না। অবশ্যই দলগুলোর সহায়তা লাগবে, একটা সমঝোতা লাগবে এবং সুন্দর নির্বাচন আয়োজনে একটা অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে দিতে হবে এবং পদ্ধতিটা স্বচ্ছ হবে তাহলেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে।’ আইন সংস্কারের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সাড়া না দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, এখনো আসেনি এটা ঠিক। কিন্তু আসবে না সেটা বলছি না। আমরা একটু অপেক্ষা করি। আমরা পাঠিয়েছি, আমার বিশ্বাস সরকার সেটা পরীক্ষা-নীরিক্ষা করবে। করে যেটা যৌক্তিক, আমরা মনে করি আমরা যৌক্তিক বিষয়টাই পাঠিয়েছি, আমার মনে হয় না সরকার সেটা অগ্রাহ্য করবে। আমরা আরো কিছুদিন দেখি। তারপর সরকারের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলব। ফের সংলাপের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেই জানিয়ে তিনি বলেন, সংলাপ যত করা যায় ভালো। আমাদের চেয়ে বাইরে যারা আছেন, যেমন একটা বড় দল কয়েক দিন আগেও বলেছেন, সরকারের যদি সদিচ্ছা না থাকে, নির্বাচন কমিশন যেকোনো কারণেই হোক আমাদের বিদ্যমান ব্যবস্থায় সরকার, আওয়ামী লীগ নয়। সরকারের একটা ভিন্ন সত্তা আছে। তার যে মিনিস্ট্রিগুলো আছে, ডিপার্টমেন্টগুলো আছে, আমাদের যাদের সহায়তা করতে হবে, তাদের দিক থেকে যদি আন্তরিক সদিচ্ছাভিত্তিক সহায়তা যদি না থাকে, তাহলে নির্বাচনকে একটা কাঙ্খিত মাত্রায় সফল করা হয়তো সম্ভব হবে না। তাদের সহযোগিতা যদি থাকে নির্বাচনটা আরো অধিক সুন্দর ও সফল হবে। যার ফলে রাজনৈতিক নেতারা বলেছেন, ডায়ালগ খুব প্রয়োজন। আমরা যেটা দেখছি দলগুলোর মধ্যে ডায়ালগ হচ্ছে না। এটা হওয়া খুব প্রয়োজন বলে আমরা মনে করি। রাজনীতিবিদদের কাছ থেকে আমরা আমাদের আবশ্যক সহায়তা প্রত্যাশা করি যোগ করেন সিইসি।

আন্তর্জাতিক

লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবে মতবিনিময় সভা কাউন্সিলার রেজওয়ান আহমেদের সাথে।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবে মতবিনিময় সভা কাউন্সিলার রেজওয়ান আহমেদের সাথে। যুক্তরাজ্য সফররত সিলেট সিটি করপোরেশনের অত্যন্ত জনপ্রিয় ৫ নাম্বার ওয়ার্ডের কাউন্সিলার ও সাবেক দৈনিক যুগান্তরের ব্যুরোপ্রধান রেজওয়ান আহমেদ সাথে লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে গতকাল ২৩ শে নভেম্বর। মতবিনিময়ে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কলামমিষ্ট নজরুল ইসলাম বাসন। প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি নবাব উদ্দিন। সাবেক সভাপতি ও সাপ্তাহিক জনমতের সম্পাদক সৈয়দ নাহাশ পাশা।মতবিনিময় সভাটি সঞ্চালনায় ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক আ স ম মাসুম ও সায়েম চৌধুরী। উপস্থিত ও বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ লেখক নাট্যকার ও যুক্তরাজ্য জাসদের সহ সভাপতি মুজিবুল হক মনি। সাংবাদিক রহমত আলী। সাংবাদিক আব্দুল মুনিম ক্যারল। জাসদ নেতা রেদোয়ান খান। ছড়াকার দিলু নাসের। লেখক আবু সুফিয়ান।হাওয়া টিভি’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাহমুদুর রহমান শানুর। লেখক ও সাংবাদিক সায়েম চৌধুরী। আবৃত্তিকার সালাহ উদ্দিন শাহীন। বিশিষ্ট সাংবাদিক আহাদ চৌধুরী বাবু। সাংবাদিক সুশান্ত দাশ। সাংবাদিক বিশ্বজিৎ দেব।সাংবাদিক ও বাংলাটিভি’র ব্যুরোচিফ আব্দুল কাদির চৌধুরী মুরাদ। প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ সালেহ আহমেদ। বিশিষ্ট সাংবাদিক এমরান আহমেদ। বিশিষ্ট সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ প্রজন্ম’ ৭১ এর সভাপতি বাবুল হোসেন। সাংবাদিক মুসলেহ উদ্দিন আহমেদসহ কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। উক্ত মতবিনিময় সভায় বক্তারা বলেন, সিলেটের রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র জনাব লোকমান আহমদ। নীতি নৈতিকতার দিক থেকে লোকমান আহমদের পরিবার অন্যন্য। সিলেটের বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রনী ভুমিকা পালন করে চলছে ।নিঃস্বার্থ ভাবে সমাজ উন্নয়ন ভুমিকা রয়েছে সিলেট বিভাগ আন্দোলন, মধুবন আন্দোলন,স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের একজন পথিকৃৎ ছিলেন লোকমান আহমদ । তারই ছোট ভাই রেজওয়ান আহমেদ অত্যন্ত সুনামের সাথে কাউন্সিলার হিসাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।সামাজিক উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রয়েছে। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, বিশেষ করে তাঁর নির্বাচনী এলাকায় বাসা বাড়িতে কোন অরাজক পরিস্থিতি নাই। প্রবাসীর পরিবার গুলো নিরাপদ রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। প্রবাসী হয়রানি মাঝে মধ্যে একটু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া কিছু নাই। প্রবাসীদের ও আচার আচরণ দিকে থেকে ও সংযত হওয়া খুবই দরকার। প্রবাসীরা দেশে গিয়ে প্রবাসী না হয়ে দেশের একজন নাগরিক হিসাবে দায়িত্ব পালন করা উচিত বলে মনে করেন।এয়ারপোর্টে ও আগের তুলনায় অনেক বেশি উন্নত হয়েছে বলে উল্লেখ করেন। সুখী সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলা গড়তে একসাথে কাজ করতে হবে। প্রবাসীরা হলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা, দেশের অক্সিজেন।প্রবাসীদের অবদান কখনো ভুলবো না। সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সঙ্গে লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরী করার উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন।প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নাই। কোয়ালিটি সম্পন্ন সাংবাদিক তৈরি করার আহবান জানিয়েছেন। নীতি নৈতিকতা বিবর্জিত হলুদ সাংবাদিকদের প্রতিহত করতে হবে।সাহসী আর্দশ,নিষ্ঠাবান সাংবাদিক তৈরী করতে হবে। ঘুষ,দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া খুবই জরুরী। সমাজের মাথায় পচন ধরলে সরানো অনেক কঠিন। সাহসের সাথে প্রতিটি মোকাবিলা করতে হবে। দুর্নীতি স্বজন প্রীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার ও আহবান জানিয়েছেন।অত্যন্ত প্রানবন্ত চমৎকার মতবিনিময় সভা হয়েছে ।

জাতীয়

দুর্দান্ত খেললো দক্ষিণ কোরিয়া-উরুগুয়ে, অবশেষে গোলশূন্য ড্র

বিলেতের আয়না ডেক্স :- দুর্দান্ত খেললো দক্ষিণ কোরিয়া-উরুগুয়ে, অবশেষে গোলশূন্য ড্র আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া ও উরুগুয়ের ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হলো। কাতারের এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে ‘এইচ’ গ্রুপে আজ মুখোমুখি হয় এশিয়ান দেশ দক্ষিণ কোরিয়া এবং লাতিন আমেরিকান ও দুইবারের বিশ্বজয়ী উরুগুয়ে। একে অপরের জালে মুহুর্মুহু আক্রমণ সাজানোর পরও বল কারো জালের স্পর্শ পায়নি। অথচ, দুই দলই নিশ্চিত গোলের বেশকিছু সুযোগ তৈরি করেছিল। দক্ষিণ কোরিয়ার একাদশ : (ফরমেশ: ৪-২-৩-১) কিম সেউং-গিয়ু, কিম ইয়ং-গুন, কিম মিন-জায়ে, কিম জিন-সু, কিম মুন-হুয়ান, লি জায়ে-সুং, জুং উ-ইয়ং, হাওয়াং ইন-বেয়ম, হাওয়াং উই-জো, সন হিউং-মিন, না সাং-হো। কোচ: পাওলো জর্জ গোমেজ বেন্তো উরুগুয়ে একাদশ : (ফরমেশ: ৪-৩-৩) সার্জিও রোশেত, হোসে মারিয়া জিমেনেজ, দিয়েগো গোডিন, ম্যাথিয়াস অলিভেরা, মার্টিন ক্যাসেরাস, ম্যাতিয়ান ভেসিনো, রদ্রিগো বেনতানচুর, ফেডেরিকো ভালভার্দে, লুইস সুয়ারেজ, ডারুউইন নুয়েজ, ফাকুন্দো পেলিস্ত্রি।

আন্তর্জাতিক

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন আনোয়ার ইব্রাহিম।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন আনোয়ার ইব্রাহিম। মালয়েশিয়ায় নির্বাচন-পরবর্তী অচলাবস্থার পর দেশটির প্রবীণ বিরোধী নেতা আনোয়ার ইব্রাহিমকে নতুন প্রধানমন্ত্রী মনোনীত করা হয়েছে। বাদশাহ সুলতান আবদুল্লাহ তাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। এর আগে সপ্তাহব্যাপী নির্বাচনের পর দেশটিতে একটি ঝুলন্ত সংসদ তৈরি হয়। গত সপ্তাহে মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আনোয়ার বা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মুহিউদ্দিন ইয়াসিন—কেউই সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেননি। মালয়েশিয়ার স্থানীয় সময় বিকেল ৫টায় বাদশাহর কাছে শপথ নেবেন আনোয়ার ইব্রাহিম। বারিসান ন্যাশনালের রাজত্বের অবসানের মাধ্যমে ২০১৮ সালে প্রথম ইতিহাস তৈরি করে আনোয়ারের পাকাতান হারাপান (পিএইচ) পার্টি। দুই বছর ক্ষমতায় থাকার পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ পদত্যাগ করলে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয় তারা।

জাতীয়

যশোরের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আবারও ভোট চাইলেন।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- যশোরের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আবারও ভোট চাইলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নৌকায় ভোট দিয়ে আপনারা আমাদের নির্বাচিত করে সেবা করার সুযোগ দিয়েছেন। আগামী নির্বাচনে আমি আপনাদের ওয়াদা চাই, সেই নির্বাচনেও নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আপনারা দেশের সেবা করার সুযোগ দেবেন কিনা হাত তুলে ওয়াদা করেন। বৃহস্পতিবার যশোরের শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধান অতিথির বক্তবে তিনি বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর জয় বাংলা স্লোগান ও ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম নিষিদ্ধ ছিল। ইতিহাস বিকৃতি, হত্যা, ক্যু আর ষড়যন্ত্র হয়েছে। হাজার হাজার সেনা-বিমান বাহিনীর অফিসারকে হত্যা করা হয়েছে। একের পর এক ক্যু হয়েছে।এই তো ছিল তখনকার অবস্থা। আর এসব হত্যাকাণ্ডে জিয়া, মোশতাক এরা সবাই খুনি। বিচার চাওয়ার অধিকার আমার ছিল না। মা, বাবা, ভাই হারিয়েছি; বিচার চাইতে পারব না। তারপরও সবকিছু মাথায় নিয়ে ফিরে এসেছি বাংলার জনগণের কাছে। কারণ এ জাতির জন্য আমার বাবা সারাজীবন সংগ্রাম করেছেন। কাজেই আমার একটাই লক্ষ্য বাংলাদেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। সেই লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনাদের ভোটে নির্বাচিত হয়েই বারবার ক্ষমতায় এসেছি। আর ক্ষমতায় এসেছি বলেই এত উন্নয়ন করা সম্ভব হয়েছে। যে বাংলাদেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করেছিল, বিদেশ থেকে পুরোনো কাপড় এনে এ দেশের মানুষকে পরাতো, মানুষের পেটে খাবার ছিল না, মাথা গোঁজার ঠাঁই ছিল না, রোগে চিকিৎসার ব্যবস্থা ছিল না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছে। যেখান থেকে বিনা পয়সায় ৩০ ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়।        

জাতীয়

এড. নাসির উদ্দীন খান’কে সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশনের ফুলেল শুভেচ্ছা

বিলেতের আয়না ডেক্স :- আব্দুল মা‌লেক, সিলেট এড. নাসির উদ্দীন খান’কে সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশনের ফুলেল শুভেচ্ছা সিলেট জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণকালে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নাসির উদ্দিন খান’কে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সিলেট -চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ। বুধবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে তাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিলেট- চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা আহবায়ক শহিদুল ইসলাম, যুগ্ম আহবায়ক উৎফল বড়ুয়া, তমাল বড়ুয়া, সালমা বেগম সুমি, সদস্য শাম্মি বেগম, প্রীতম বড়ুয়া, আঁখি বেগম প্রমুখ। সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সিলেট জেলা আওয়ামী লীগ এর সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ নাসির উদ্দিন খান। রোববার (২০ নভেম্বর) সকালে সিলেট জেলা পরিষদে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। দায়িত্ব গ্রহণ শেষে সিলেট জেলা পরিষদে নির্মিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি বলেন, সকলের সহযোগিতা নিয়ে সততা ও নিষ্ঠার সাথে জেলা পরিষদের মাধ্যমে সিলেটের সামাজিক উন্নয়নে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাবো। এর আগে ২৬ সেপ্টেম্বর সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দকালে চেয়ারম্যান পদে অন্য কোন প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় সিলেট জেলা প্রশাসক ও সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২২ এর বিধান অনুযায়ী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এডভোকেট মোঃ নাসির উদ্দিন খানকে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। গত ১৪ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শপথ বাক্য পাঠ করান।

Scroll to Top