জাতীয়

জাতীয়

পোয়েটসপিডিয়া জীবন সম্মাননা পেলেন কবি রোকসানা হক

বিলেতের আয়না রিপোর্ট :- শ‌হিদুল ইসলাম, সিলেট প্রতি‌নি‌ধি পোয়েটসপিডিয়া জীবন সম্মাননা পেলেন কবি রোকসানা হক কবি রোকসানা হক আপামর বাংলার ঐতিহ্যকে ধারণ করে মানবের মুক্তির কবিতা লিখে চলেছেন-কবি কালাম আজাদ ফেঞ্চুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ, বিশিষ্ট কবি ও শিক্ষাবিদ কালাম আজাদ বলেছেন, কবি রোকসানা হক ঠিক নারীবাদী নন। নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে তাঁকে মানবতাবাদী কবি বলতে হয়। তিনি আপামর বাংলার সমস্ত ঐতিহ্যকে ধারণ করে মানবের মুক্তির কবিতা লিখে চলেছেন। কবি রোকসানা হক’কে পোয়েটসপিডিয়া জীবন সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। গতকাল বুধবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন মিলনায়তনে পোয়েটসপিডিয়া বাংলা রাইটার্স ক্লাব আড়ম্বরপূর্ণ এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কবি রোকসানা হককে জীবন সম্মাননা প্রদান করে। ‘অনুচিন্তন, জীবন সম্মাননা- কবি রোকসানা হক- সাহিত্য ও জীবনদর্শন’ শিরোনামে উক্ত অনুষ্ঠানে কবি রাহনামা শাব্বীর চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডিন প্রফেসর ড. এ.টি.এম মাহবুব-ই-এলাহী। মাছুমা টফি একা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন গল্পকার সেলিম আউয়াল, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোস্তাক আহমদ, সহকারী অধ্যাপক জান্নাত আরা খান পান্না, সহযোগী অধ্যাপক রাহেনা হক, কবি ও শিক্ষক ইশরাক জাহান জেলী, কবি সাবেক অধ্যক্ষ সেনুয়ারা আক্তার চিনু, কবি রওশন আরা বাঁশি, ছয়ফুল আলম পারুল, এখলাসুর রহমান ডাক্তার লোকমান হেকিম, বৃক্ষ প্রেমিক আব্দুল আফতাব, কবি শিপারা বেগম শিপা, মিহির মোহন, রিপন আহমেদ, প্রিন্সেস সোহেনা আক্তার হেনা, জুবের আহমদ সার্জন, আহমেদ সালেহ, দেওয়ান গাজী আব্দুল কুদ্দুস শমশাদ, জালাল জয়,ইফতেখার শামীম, অনিক প্রধান, তোফায়েল আহমেদ জুম্মন, ফারিয়া নাহার, উম্মে সালমা খান, আবুল আহমেদ, তাপাদার জান্নাতুল জাহরা, মকসুদ আহমেদ লাল, এমদাদ হোসেন, জাহানারা আক্তার লিলি, মাহফুজা আনিকা সুমাইয়া, সমর বড়ুয়া চৌধুরী, উৎফল বড়ুয়া, শহিদুল ইসলাম, মাহবুবা বেগম, বিশ্বনাথ দত্ত , প্রমূখ।

জাতীয়

শর্ত সাপেক্ষে বিএনপি কে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে –স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- শর্ত সাপেক্ষে বিএনপি কে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে –স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী। শর্ত সাপেক্ষে বিএনপিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সদরঘাটে একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আগে যেই অবস্থানে ছিলাম, সেই অবস্থায় এখনো আছি। আমরা মনে করি বিএনপি একটা রাজনৈতিক দল, তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে। তারা নিয়মতান্ত্রিকভাবে রাজনীতি করবে এখানে আমাদের কোনো কিছু বলার নেই। তারা যদি রাজনৈতিক সৃষ্টাচার ভঙ্গ করে অন্য কিছু করার চেষ্টা করে তখন আমাদের অবজেকশন থাকবে।’ বিএনপির সমাবেশের অনুমতি দেওয়ার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘তাদের আমরা কখনো মানা করিনি, তারা পুরো বাংলাদেশে মিটিং-সমাবেশ করছে। ঢাকার জন্য আমরা তাদের মানা করিনি। আমরা শুধু আশঙ্কার কথা বলেছি।’ বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘এই যে ২৫-৩০ লাখ লোক আসবে, কোথায় বসবে, কোথায় থাকবেন তারা। পুরো ঢাকা শহর অচল করে দেবেন, আপনাদের কথায় তাই মনে হচ্ছে। আমরা বলছি বড় কোনো জায়গায় যান। ‘তাদের লেটেস্ট একটা দাবি ছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে, আমরা কমিশনারকে (ডিএমপি) জানিয়ে দিয়েছি, আমাদের প্রধানমন্ত্রীরও নির্দেশনা যেখানে তারা পারমিশন চায় সেখানে যেন দেই। তাদের জানিয়ে দেওয়া হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তারা সমাবেশ করতে পারবে। কিন্তু অবশ্যই কোনো ভায়োলেন্স তারা করবে না, প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে না, জনদুর্ভোগ করবে না—এটা বিএনপির প্রতি রিকুয়েস্ট থাকবে।’

জাতীয়

রাজপথে শক্তি দেখিয়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচন সম্ভব হবে না। – সিইসি -হাবিবুল আউয়াল।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- রাজপথে শক্তি দেখিয়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচন সম্ভব হবে না। – সিইসি -হাবিবুল আউয়াল। সত্যিকারের যে গণতান্ত্রিক নির্বাচন সেটা রাজপথে শক্তি প্রদর্শন করে, শক্তি দেখিয়ে হবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে এ মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্যগুলো যদি গণমাধ্যমের মাধ্যমে তাদের (রাজনৈতিক দল) কাছে যায়, তাদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা আছে, তারাও একটু চিন্তা করবেন। রাজপথে শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে সুন্দর নির্বাচন হবেÑএটা বিশ্বাস করি না। এখন সব দলই বলতে চাচ্ছে, রাজপথে দেখা হবে, রাজপথে শক্তি পরীক্ষা হবে। সিইসি হিসেবে আমি বলব রাজপথে শক্তি প্রদর্শন করে, রাজপথে শক্তি দেখিয়ে সত্যিকারের যে গণতান্ত্রিক নির্বাচন সেটা হবে না। আপনাদের নির্বাচনে আসতে হবে। নির্বাচনের মাঠে নীতিবিধি অনুসারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। সিইসি বলেন, আমি যেটার ওপর জোর দেব সেটা হচ্ছে নির্বাচনে কার্যকর প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া গণতান্ত্রিক নির্বাচন সম্ভব নয়। কারণ, পুলিশ দিয়ে কিন্তু আমি ব্যালেন্স তৈরি করব না। দলগুলোর প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে প্রতিটি কেন্দ্রে ব্যালেন্স তৈরি করবে। যদি তারা ভারসাম্য তৈরি না করেন তাহলে পুলিশ, মিলিটারি দিয়ে সব সময় নির্বাচন সুষ্ঠু এবং বিশ্বাসযোগ্যভাবে, আস্থাভাজন হিসেবে উঠিয়ে আনা সম্ভব হবে না। সিইসি আরো বলেন, তিনজন সিনিয়র নেতা কয়েক দিন আগেও বলেছেন; আমি নাম বলব না, বড় দলের, তারা বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ অপরিহার্য। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হলে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি মোটাদাগে কিছু মতৈক্য না থাকে, একটা সুন্দর নির্বাচন তুলে দিতে পারবে না। অবশ্যই দলগুলোর সহায়তা লাগবে, একটা সমঝোতা লাগবে এবং সুন্দর নির্বাচন আয়োজনে একটা অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে দিতে হবে এবং পদ্ধতিটা স্বচ্ছ হবে তাহলেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে।’ আইন সংস্কারের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সাড়া না দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, এখনো আসেনি এটা ঠিক। কিন্তু আসবে না সেটা বলছি না। আমরা একটু অপেক্ষা করি। আমরা পাঠিয়েছি, আমার বিশ্বাস সরকার সেটা পরীক্ষা-নীরিক্ষা করবে। করে যেটা যৌক্তিক, আমরা মনে করি আমরা যৌক্তিক বিষয়টাই পাঠিয়েছি, আমার মনে হয় না সরকার সেটা অগ্রাহ্য করবে। আমরা আরো কিছুদিন দেখি। তারপর সরকারের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলব। ফের সংলাপের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেই জানিয়ে তিনি বলেন, সংলাপ যত করা যায় ভালো। আমাদের চেয়ে বাইরে যারা আছেন, যেমন একটা বড় দল কয়েক দিন আগেও বলেছেন, সরকারের যদি সদিচ্ছা না থাকে, নির্বাচন কমিশন যেকোনো কারণেই হোক আমাদের বিদ্যমান ব্যবস্থায় সরকার, আওয়ামী লীগ নয়। সরকারের একটা ভিন্ন সত্তা আছে। তার যে মিনিস্ট্রিগুলো আছে, ডিপার্টমেন্টগুলো আছে, আমাদের যাদের সহায়তা করতে হবে, তাদের দিক থেকে যদি আন্তরিক সদিচ্ছাভিত্তিক সহায়তা যদি না থাকে, তাহলে নির্বাচনকে একটা কাঙ্খিত মাত্রায় সফল করা হয়তো সম্ভব হবে না। তাদের সহযোগিতা যদি থাকে নির্বাচনটা আরো অধিক সুন্দর ও সফল হবে। যার ফলে রাজনৈতিক নেতারা বলেছেন, ডায়ালগ খুব প্রয়োজন। আমরা যেটা দেখছি দলগুলোর মধ্যে ডায়ালগ হচ্ছে না। এটা হওয়া খুব প্রয়োজন বলে আমরা মনে করি। রাজনীতিবিদদের কাছ থেকে আমরা আমাদের আবশ্যক সহায়তা প্রত্যাশা করি যোগ করেন সিইসি।

জাতীয়

দুর্দান্ত খেললো দক্ষিণ কোরিয়া-উরুগুয়ে, অবশেষে গোলশূন্য ড্র

বিলেতের আয়না ডেক্স :- দুর্দান্ত খেললো দক্ষিণ কোরিয়া-উরুগুয়ে, অবশেষে গোলশূন্য ড্র আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া ও উরুগুয়ের ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হলো। কাতারের এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে ‘এইচ’ গ্রুপে আজ মুখোমুখি হয় এশিয়ান দেশ দক্ষিণ কোরিয়া এবং লাতিন আমেরিকান ও দুইবারের বিশ্বজয়ী উরুগুয়ে। একে অপরের জালে মুহুর্মুহু আক্রমণ সাজানোর পরও বল কারো জালের স্পর্শ পায়নি। অথচ, দুই দলই নিশ্চিত গোলের বেশকিছু সুযোগ তৈরি করেছিল। দক্ষিণ কোরিয়ার একাদশ : (ফরমেশ: ৪-২-৩-১) কিম সেউং-গিয়ু, কিম ইয়ং-গুন, কিম মিন-জায়ে, কিম জিন-সু, কিম মুন-হুয়ান, লি জায়ে-সুং, জুং উ-ইয়ং, হাওয়াং ইন-বেয়ম, হাওয়াং উই-জো, সন হিউং-মিন, না সাং-হো। কোচ: পাওলো জর্জ গোমেজ বেন্তো উরুগুয়ে একাদশ : (ফরমেশ: ৪-৩-৩) সার্জিও রোশেত, হোসে মারিয়া জিমেনেজ, দিয়েগো গোডিন, ম্যাথিয়াস অলিভেরা, মার্টিন ক্যাসেরাস, ম্যাতিয়ান ভেসিনো, রদ্রিগো বেনতানচুর, ফেডেরিকো ভালভার্দে, লুইস সুয়ারেজ, ডারুউইন নুয়েজ, ফাকুন্দো পেলিস্ত্রি।

জাতীয়

যশোরের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আবারও ভোট চাইলেন।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- যশোরের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আবারও ভোট চাইলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নৌকায় ভোট দিয়ে আপনারা আমাদের নির্বাচিত করে সেবা করার সুযোগ দিয়েছেন। আগামী নির্বাচনে আমি আপনাদের ওয়াদা চাই, সেই নির্বাচনেও নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আপনারা দেশের সেবা করার সুযোগ দেবেন কিনা হাত তুলে ওয়াদা করেন। বৃহস্পতিবার যশোরের শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধান অতিথির বক্তবে তিনি বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর জয় বাংলা স্লোগান ও ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম নিষিদ্ধ ছিল। ইতিহাস বিকৃতি, হত্যা, ক্যু আর ষড়যন্ত্র হয়েছে। হাজার হাজার সেনা-বিমান বাহিনীর অফিসারকে হত্যা করা হয়েছে। একের পর এক ক্যু হয়েছে।এই তো ছিল তখনকার অবস্থা। আর এসব হত্যাকাণ্ডে জিয়া, মোশতাক এরা সবাই খুনি। বিচার চাওয়ার অধিকার আমার ছিল না। মা, বাবা, ভাই হারিয়েছি; বিচার চাইতে পারব না। তারপরও সবকিছু মাথায় নিয়ে ফিরে এসেছি বাংলার জনগণের কাছে। কারণ এ জাতির জন্য আমার বাবা সারাজীবন সংগ্রাম করেছেন। কাজেই আমার একটাই লক্ষ্য বাংলাদেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। সেই লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনাদের ভোটে নির্বাচিত হয়েই বারবার ক্ষমতায় এসেছি। আর ক্ষমতায় এসেছি বলেই এত উন্নয়ন করা সম্ভব হয়েছে। যে বাংলাদেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করেছিল, বিদেশ থেকে পুরোনো কাপড় এনে এ দেশের মানুষকে পরাতো, মানুষের পেটে খাবার ছিল না, মাথা গোঁজার ঠাঁই ছিল না, রোগে চিকিৎসার ব্যবস্থা ছিল না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছে। যেখান থেকে বিনা পয়সায় ৩০ ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়।        

জাতীয়

এড. নাসির উদ্দীন খান’কে সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশনের ফুলেল শুভেচ্ছা

বিলেতের আয়না ডেক্স :- আব্দুল মা‌লেক, সিলেট এড. নাসির উদ্দীন খান’কে সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশনের ফুলেল শুভেচ্ছা সিলেট জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণকালে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নাসির উদ্দিন খান’কে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সিলেট -চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ। বুধবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে তাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিলেট- চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা আহবায়ক শহিদুল ইসলাম, যুগ্ম আহবায়ক উৎফল বড়ুয়া, তমাল বড়ুয়া, সালমা বেগম সুমি, সদস্য শাম্মি বেগম, প্রীতম বড়ুয়া, আঁখি বেগম প্রমুখ। সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সিলেট জেলা আওয়ামী লীগ এর সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ নাসির উদ্দিন খান। রোববার (২০ নভেম্বর) সকালে সিলেট জেলা পরিষদে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। দায়িত্ব গ্রহণ শেষে সিলেট জেলা পরিষদে নির্মিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি বলেন, সকলের সহযোগিতা নিয়ে সততা ও নিষ্ঠার সাথে জেলা পরিষদের মাধ্যমে সিলেটের সামাজিক উন্নয়নে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাবো। এর আগে ২৬ সেপ্টেম্বর সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দকালে চেয়ারম্যান পদে অন্য কোন প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় সিলেট জেলা প্রশাসক ও সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২২ এর বিধান অনুযায়ী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এডভোকেট মোঃ নাসির উদ্দিন খানকে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। গত ১৪ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শপথ বাক্য পাঠ করান।

জাতীয়

জাসদের উদ্যোগে মিসফাক আহমদ মিশু’র শোক সভা।

হাওয়া টিভি ডেক্স :- জাসদের উদ্যোগে মিসফাক আহমদ মিশু’র শোক সভা। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ সিলেট মহানগর শাখার সদ্য প্রয়াত সভাপতি মিসফাক আহমদ চৌধুরী মিশু স্মরণে শোক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। (২২ নভেম্বর) মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় সিলেট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ সিলেট জেলা ও মহানগর শাখার যৌথ উদ্যোগে এই শোক সভার আয়োজন করা হয়। শোক সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেট জেলা জাসদের সভাপতি লোকমান আহমদ। পরিচালনা করেন মহানগর জাসদের সাধারণ সম্পাদক গিয়াস আহমদ। মিসফাক আহমদ চৌধুরী মিশুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠিত সভার শুরুতে প্রয়াত নেতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১মিনিট দাড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়। শোক সভা স্মারক থেকে মিসফাক আহমদ মিশুর সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জি পাঠ করেন জেলা জাসদের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক সুকান্ত ভট্টাচার্য্য। শোক সভায় বক্তারা মিসফাক আহমদ মিশুর সংগ্রামী কর্মময় জীবনের নানাধিক আলোচনা করেন। বক্তারা বলেন, খুনি এরশাদের সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন, ঘাতক জামাত শিবিরের হত্যা খুনির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রতিরোধ আন্দোলন, যোদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে আন্দোলন, দূর্নীতি বৈষম্য অবসান করে সুশাসন ও সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাতীয় পূণর্জাগরন সংগঠিক করার সংগ্রামে, বাঙ্গালীয়ানার জাগরণের সংগ্রামে, বাঙ্গালী সংস্কৃতির চর্চা ও বিকাশে মিসফাক আহমদ মিশুর সংগ্রামী জীবন চিরস্বরনীয় হয়ে থাকবে। শোক সভায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন গণতান্ত্রি পার্টির সভাপতি ব্যারিষ্টার আরশ আলী, জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জাসদ স্থায়ী কমিটির সদস্য নাদের চৌধুরী, জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মির্জা আনোয়ারুল হক, সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, জাসদ কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য শামীম আখতার, সিপিবির জেলার সভাপতি সৈয়দ ফরহাদ হোসেন, বাংলাদেশ ওয়ার্কাস পার্টির জেলা শাখার সভাপতি কমরেড সিকান্দর আলী, বাসদ জেলা শাখার সমন্বয়ক আবু জাফর, সাম্যবাদী আন্দোলন জেলা শাখা সমন্বয়ক সুশান্ত সিংহ সুমন, জাসদ জেলা শাখার সদস্য মহি উদ্দিন আহমদ, জাসদ মহানগরের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম চৌধুরী ইয়াহিয়া। সাংস্কৃতিক কর্মীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আব্দুল করিম, সামছুল বাছিত শেরো, এনামুল কবির মুনির, লাকী চৌধুরী, নাহিদ পারভেজ বাবু। সম্মিলিত নাট্য পরিষদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি উজ্জল দাস, সাধারণ সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত। গন্যমাধ্যম কর্মী দেবব্রুত দীপন প্রমুখ।   জাসদের উদ্যোগে মিসফাক আহমদ মিশু স্মরণে শোক সভা  

জাতীয়

বৃহত্তর ঢাকাদক্ষিন সমবায় সমিতি ইউকের আত্মপ্রকাশ”

বিলেতের আয়না ডেক্স :- বৃহত্তর ঢাকাদক্ষিন সমবায় সমিতি ইউকের আত্মপ্রকাশ” ২১/১১/২০২২ সোমবার যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বৃহত্তর ঢাকা দক্ষিণ বাসী কে (ঢাকা দক্ষিণ পরগনা বাসিকে) নিয়ে একটি নতুন সমবায় ভিত্তিক সংগঠনের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে লন্ডনের ক্যাফে গ্রীল রেষ্টুরেন্টেএক সাধারণ সভা আয়োজন করা হয়। ‌ উক্ত সভায় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দেওয়ান নজরুল ইসলাম সভাপতি, বিশিষ্ট কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব মোঃ তাজুল ইসলাম সাধারন সম্পাদক , কাওসার আহমদ জগলু কে কোষাধ্যক্ষ করে কমিটি ঘোষনা করা হয়। লন্ডন এবং লন্ডনের বাহিরের বিভিন্ন শহর থেকে বৃহত্তর ঢাকাদক্ষিনের বিপুল সংখ্যক প্রবাসীদের উপস্তিতিতে সভায় সভাপতিত্ব করেন সেলিম উদ্দিন চাকলাদার সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন মোঃ তাজুল ইসলাম। প্রথমেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন এতওয়ার হোসেন মুজিব। যুক্তরাজ্যে বসবাসরত ঢাকাদক্ষিণ পরগনা অধিবাসীদের মধ্যে সম্প্রীতি ঐক্য ও জীবনমানের উন্নয়ন সাধনের লক্ষ্যকে সামনে রেখে ” বৃহত্তর ঢাকাদক্ষিণ সমবায় সমিতি” গঠন করা হয়। পরে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা কমিটি সভাপতি দেওয়ার নজরুল ইসলাম সাধারন সম্পাদক মোঃ তাজুল ইসলাম ও কোষাধক্ষ কাওছার আহমদ জগলুর নাম ঘোষনা করলে উপস্থিত সকলে সর্বসম্মতিক্রমে করতালির মাধ্যমে তাদেরকে অনুমোদন করেন। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্তিত ছিলেন বাংলাদেশ থেকে আগত, ঢাকাদক্ষিন বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক আব্দুল মুতলিব , বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্তিত ছিলেন শিক্ষক তছউর আলি, আরো উপস্তিত ছিলেন আবুল হাসনাত নাইস, রুহুল কুদ্দুস জুনায়েদ, সেলিম উদ্দিন , রহিম উদ্দিন মুক্তা, সিহাব উদ্দিন,নুরুল আলম শাহিন, মোঃ ময়নুল ইসলাম, হেলাল আহমদ,ফরিদ আহমদ, আব্দুল কাদির , শামিম আহমদ, আশরাফ হোসেন শাফি, মাসুদ আহমদ জুয়েল, সাদেক আহমেদ, রওসুম উদ্দিন জসিম , গোলামনেওয়াজ চৌধুরী শিমু , মোকাদ্দেম,আতিকুর রহমান সেপার , কামাল উদ্দিন, সিরাজুল ইসলাম আকবর, আসাদ উদ্দিন , মোহাম্মদ সাবুল আহমদ, খালেদ আহমেদ, আজিজুর রহমান, সুবহান উদ্দিন, কিশোর এনাম লিটন, হোসেন আলী তাজ, আব্দুল মুকিত, আব্দুল হালিম, কামরুজ্জামান চাকলাদার, বোরহান উদ্দিন,মোকাদ্দাম আহমদ চৌধুরী, হোসেন আহমদ সুজা, আজিজুর রহমান, জামিল আহমদ , বদরুল ইসলাম, জাহেদ আহমদ , আব্দুল মতিন, সেবুল আহমদ , এম এ কে নিপু , বোরহানউদ্দিন, মোঃ শাহিদ খান সহ আরো অনেকে।

জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান কখনো ভুলবো না –প্রধানমন্ত্রী।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান কখনো ভুলবো না –প্রধানমন্ত্রী। আওয়ামী লীগ মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান কখনও ভুলবে না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘তাই আমরা বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছি।’ সোমবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা সেনানিবাসে ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২২’ উপলক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সরকার অবহেলিত মুক্তিযোদ্ধাদের সন্ধান করছে এবং তাদের সুবিধাগুলো যেমন মুক্তিযোদ্ধা ভাতা নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। টানা তিন বার ক্ষমতায় থাকতে পেরেছেন বলেই মানুষের জন্য কিছু কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যেসব মুক্তিযোদ্ধা একেবারে অবহেলিত পড়েছিল সরকার তাদের খুঁজে বের করে সব ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছে। তাদের ভাতার ব্যবস্থা করা, মারা গেলে রাষ্ট্রীয় সম্মানের ব্যবস্থা এমনকি তাদের দাফনের ব্যবস্থাও আমরা করছি।’ তিনি বলেন, ‘যারা আমার বাবার ডাকে অস্ত্র তুলে নিয়ে এদেশ স্বাধীন করেছেন তাদের সম্মান করা, মর্যাদা দেওয়াই আমাদের কাজ। দল মত পৃথক থাকতে পারে কিন্তু তাদের অবদান আমি কখনো ছোট করে দেখিনি, অবহেলা করিনি।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আপনাদের (মুক্তিযোদ্ধাদের) অবদান চিরকাল মনে রাখব। আমরা মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি রক্ষায় কাজ করছি।’ তিনি বলেন, ‘তরুণ প্রজন্ম যদি মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি দেখে বিজয়ের ইতিহাস জানতে পারে, তাহলে তারা অনুপ্রাণিত হবে এবং জানবে কীভাবে দেশের জন্য কাজ করতে হয়। এ লক্ষ্যে সরকার প্রতিটি উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠা করছে এবং ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান যেখানে জাতির পিতা ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দিয়েছিলেন, স্বাধীনতা ও পাকিস্তানি দখলদারিত্বের পর দেশ পরিচালনার নির্দেশনা দিয়েছিলেন, পাকিস্তানী বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছে সেটি সংরক্ষণের ব্যবস্থাও নিয়েছে।‘ তিনি বলেন, কেউ কখনও মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করবে না। ভবিষ্যতে কেউ মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের পরিবারকে অবহেলার চোখে দেখবে না। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, তার সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বৃদ্ধি করেছে এবং এটি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে অব্যাহত থাকবে।

জাতীয়

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ।

বিলেতের আয়না ডেক্স :- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ। চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বৈধ বলে হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। সোমবার (২১ নভেম্বর) হাইকোর্টের রায় স্থগিত করে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে জায়েদ খানের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম ও অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি। নিপুণের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ ও ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান। নিপুণের আইনজীবীরা জানান, এই আদেশের ফলে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করবেন নিপুণ আক্তার। এই রায়ে নিপুণ আক্তারও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এফডিসিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আনার পরিকল্পনার কথাও জানান তিনি। এর আগে গত ১৩ নভেম্বর নিপুণের আইনজীবীর সময়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ শুনানির জন্য এ দিন ধার্য করেন। গত ১৩ মার্চ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে চেম্বার আদালতের স্থিতাবস্থার আদেশ নিপুণ আক্তার ও জায়েদ খানকে কঠোরভাবে পালন করতে আদেশ দেন আপিল বিভাগ। এর আগে ৮ মার্চ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে স্থিতাবস্থার আদেশের পরও সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসায় নিপুণ আক্তারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদন করেন জায়েদ খান। চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বৈধ বলে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেন চেম্বার আদালত। একইসঙ্গে সাধারণ সম্পাদক পদের ওপর স্থিতাবস্থা জারি করা হয়। গত ৩ মার্চ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বৈধ বলে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করেন নিপুণ আক্তার। এর আগে ২ মার্চ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বৈধ বলে রায় দেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। এছাড়া গত ৭ ফেব্রুয়ারি জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে নির্বাচনি আপিল বোর্ডের দেওয়া সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট। এছাড়া এ বিষয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিঠির কার্যকারিতাও স্থগিত করা হয়। একইসঙ্গে প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত। চিত্রনায়ক জায়েদ খানের রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ রায় দেন।

Scroll to Top