বাংলাদেশ ক্যাটারিং অ্যাসোসিয়েশন নামেই বাহাদুর কাজে দূর দূর –

বাংলাদেশ ক্যাটারিং অ্যাসোসিয়েশন নামেই বাহাদুর কাজে দূর দূর –
—————————-চৌধুরী হাফিজ আহমদ——–

১৯৬০ থেকে ২০২৩ কি অর্জিত হয়েছে এর খতিয়ান দেখলে অর্জনে শূন্য কিন্তু নামের দিকে দেখলে দেখা যাবে সবাই হয়েছেন নিজে নিজেই অনন্য , জন্ম থেকেই দলাদলির শিকার , এর পরে ও দাড়িয়ে আছে তাই বা কম কিসে ? এই রকম সংঘটনে দল উপদল থাকবেই এত বিশাল ইন্ডাস্ট্রি তাহাকে ধরে রাখা একার পক্ষে সম্ভব নয় , আছে যে এখনো তাই শুকরিয়া আদায় করা উচিত , এই রকম কথাবার্তা হর্তা কর্তা সদস্যদের মুখে মুখে – আমি যখন জিগ্যেস করলাম মানলাম তা থাকবেই তা হলে কি নিয়ে সামনে এগুবে কি আছে সামনে তাহাদের কর্মসূচী , রেস্টুরেন্ট ব্যবসা মার খেয়েই যাচ্ছে , করমি সংকট কমছেনা , কর্মীদের ব্যাপারে নেই কোন সুস্ট নীতিমালা ! নাই পেনশন স্কিম – নাই সুজুগ সুবিদা – এমন কি অনেকের কাছে স্টাফ লায়াবেলিটি ইনস্যুরেন্স পর্যন্ত নাই , ঘনটার হিসাব খাতায় কিন্তু বাসতবে বেতন চলে সপ্তাহে , মালিকদের ব্যাপারে একদম বেপরওয়া , মালিক রা যেমন চাইবে তেমন না করলে সাথে সাথে চাকুরির দফা রফা – অন্যাকে ঢেকে রাখতেই হবে , তা নিয়ে ও বাংলাদেশ ক্যাটারিং এ্যাসোসিয়েশনের মাথা ব্যাথা কম ,তা হলে এই এসোসিয়েশনের কাজ টা কি ? এই পর্যন্ত রেস্তরেণ্ট ব্যবসার উন্নয়নে কি কি পদক্ষেপ নিয়েছেন তা জাতি জানতে চায় , বছরে একটি এওয়ার্ড শো তাও একমাত্র লন্ডন শহরে করেই কি সংঘটনের দায় দায়িত্ব সম্পূর্ণ করতে চান । তা ছারা লন্ডন থেকে দূরে স্কটল্যান্ড ওয়েলস আয়ারল্যান্ড এর রেস্টরেন্ট গুলার প্রতি তাহাদের ভুমিকাগুলা কি থাকে , এই সব নানা প্রশ্নে এই সংঘটনের ব্যাপারে স্বভাবতই আকর্ষণ কমতে থাকে , তাহাদের ব্যর্থতা ও দেউলিয়াপনার জন্য ই জন্ম নিয়েছে ডজন খানেক সংঘটন তাহারা ও শুধু এওয়ার্ড দিয়েই পার্টি করে কিন্তু ভিতরে ভিতরে চলে তাকার খেলা , এই সব অগোছালো অবস্তায় আসছে নির্বাচন , এই নির্বাচন কে ঘিরে যে ২ টি প্যানেল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছেন তাহাদের কাছে এই ব্যবসা টিকিয়ে রাখা – ও স্টাফ সংকটের কি সমাধান রয়েছে তাও জানতে চান অনেকে , মুলত রেস্টরেন্ট গুলা ভুগছে বিশাল ইমেজ সংকটে , যাহারা খেতে যায় তাহারা পেতে চায় কারির স্বাদ ও গন্ধ , এখন এই স্বাদ পেতে হলে যে সব ট্রেইনিং এর প্রয়োজন তা একদম নাই , বাংলাদেশ ক্যাটারিং এর নাই কোন নিজস্ব স্তাপনা যেখানে ট্রেইনিং নিয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারে আরও নাই তাহাদের জনবল , ১৯৬০ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত যাহারা রেস্টরেন্ট ব্যবসা সম্প্রসারনের জন্য ভুমিকা নিতে পারেন নাই সামনে কি ই বা করতে পারেন তাই সবার মুখে মুখে ।

আরও পড়ুন:  বিশ্ব খাদ্য দিবসে সম্ভাব্য দুর্ভিক্ষ ও খাদ্য সংকট থেকে দেশকে রক্ষা করতে একসঙ্গে কাজ করুন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

Share:

Facebook
Twitter
Pinterest
LinkedIn
Scroll to Top